লরেন্স লিফশুলৎস: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
সম্পাদনা সারাংশ নেই
১ নং লাইন:
'''লরেন্স লিফশুলজ''' ({{lang-en|Lawrence Lifschultz}}) একজন [[পুলিৎজার পুরষ্কারপুরস্কার]]-বিজয়ী মার্কিন সাংবাদিক, যিনি ফার ইস্টার্ন ইকনোমিক রিভিউ, [[দ্য গার্ডিয়ান]], ইকনোমিক অ্যান্ড পলিটিকাল উইকলি ও [[দ্য ন্যাশন]] নামক পত্রিকায় তদন্ত সাংবাদিক ও দক্ষিণ এশিয়া প্রতিনিধি হিসেবে কর্মরত ছিলেন।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |শিরোনাম=Zia used violence, betrayed others: Lawrence Lifschultz |ইউআরএল=https://www.thedailystar.net/politics/news/zia-used-violence-betrayed-others-lawrence-lifschultz-1948741 |সংগ্রহের-তারিখ=১৭ সেপ্টেম্বর ২০২০ |কর্ম=[[The Daily Star]] |তারিখ=২১ আগস্ট ২০২০ |ভাষা=en}}</ref><ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |শেষাংশ1=Correspondent |প্রথমাংশ1=Staff |শিরোনাম=Investigate US-Ziaur Rahman ‘connection’ behind Bangabandhu killing: Lifschultz |ইউআরএল=https://bdnews24.com/bangladesh/2020/08/21/investigate-us-ziaur-rahman-connection-behind-bangabandhu-killing-lifschultz |সংগ্রহের-তারিখ=১৭ সেপ্টেম্বর ২০২০ |কর্ম=[[bdnews24.com]] |তারিখ=২১ আগস্ট ২০২০}}</ref> বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধকালীন ও মুক্তিযুদ্ধ পরবর্তী বহু ঘটনা তিনি তার সাংবাদিকতা ও রচিত গ্রন্থের মাধ্যমে তুলে ধরেন।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |শিরোনাম=In Conversation with Lawrence Lifschultz |ইউআরএল=https://www.thedailystar.net/in-conversation-with-lawrence-lifschultz-53386 |সংগ্রহের-তারিখ=১৭ সেপ্টেম্বর ২০২০ |কর্ম=[[The Daily Star]] |তারিখ=৪ ডিসেম্বর ২০১৪ |ভাষা=en}}</ref> ১৯৭৬ সালে তিনি কর্নেল [[আবু তাহের]]ের বিতর্কিত বিচারকার্যের বিবরণ পুঙ্খানুপুঙ্খরূপে আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমে তুলে ধরেন।<ref name=ll>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |শেষাংশ1=Sarkar |প্রথমাংশ1=Ashutosh |শিরোনাম=Taher's fate fixed before trial |ইউআরএল=https://www.thedailystar.net/news-detail-172756%3famp |সংগ্রহের-তারিখ=১৯ সেপ্টেম্বর ২০২০ |কর্ম=[[The Daily Star]] |তারিখ=৪ ফেব্রুয়ারি ২০১১ |ভাষা=en}}</ref> তিনি তার বই Taher's testament: Bangladesh - An Unfinished revulution (আবু তাহেরের সাক্ষ্যঃ বাংলাদেশ - একটি অসমাপ্ত বিপ্লব) নামক বইয়ের জন্য বহুল পরিচিত। এই বইতে তিনি বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধকালীন ও তার পরবর্তী বাংলাদেশের রাজনৈতিক স্পর্শকাতর ইতিহাস কর্নেল [[আবু তাহের]]ের ভাষ্যের মাধ্যমে তুলে ধরেছেন। প্রকাশের পর বহুবছর পর্যন্ত বইটি বাংলাদেশে নিষিদ্ধ ছিল।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |শিরোনাম=কর্নেল তাহেরের মেয়ে পরিচয়ের চেয়ে গর্বের আর কী হতে পারে: জয়া তাহের |ইউআরএল=https://www.channelionline.com/কর্নেল-তাহের/ |সংগ্রহের-তারিখ=১৭ সেপ্টেম্বর ২০২০ |কর্ম=[[চ্যানেল আই]] অনলাইন |তারিখ=২১ জুলাই ২০১৭ |ভাষা=en-US}}</ref>
 
==তথ্যসূত্র==