পানি দূষণ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Hasin Anzum (আলোচনা | অবদান)
সংশোধন
সংশোধন
৩০ নং লাইন:
 
দুষকের উৎস, স্বভাব, প্রকৃতিতে এদের প্রভাব ইত্যাদির ওপর ভিত্তি করে পানি দূষককে নিম্নলিখিতভাবে ভাগ করা যায় :
{| class="wikitable sortable mw-collapsible mw-collapsed"
|+
|ক্রমিক
|পানি দূষকের শ্রেণী
৬২ ⟶ ৬৩ নং লাইন:
|}
 
== পানিবাহিত রোগ ==
দূষিত [[জল]] বা পানি পান করার মাধ্যমে অথবা সেই জল রান্না বা অন্যান্য কার্যে ব্যবহার করার ফলে বিভিন্ন ধরনের ব্যাধি সংক্রামিত হয়ে থাকে। এই ধরনের অসুখ সাধারণত জলে বিচরণশীল রোগসৃষ্টিকারী জীবাণুদের দ্বারা সংঘটিত হয়। [[বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা|বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার]] পরিসংখ্যান অনুসারে প্রত্যেক বছর পৃথিবীতে প্রায় দশ লক্ষ মানুষের মৃত্যুর কারণ হল '''[[জলবাহিত রোগ]]'''। সমীক্ষায় দেখা গেছে যে এই রোগ সংক্রমণের মূল কারণ হল উন্নয়নশীল দেশগুলিতে অপরিশুদ্ধ জল সরবরাহ এবং পরিচ্ছনতার অভাব। এর ফলে আক্রান্তদের মধ্যে শিশুদের সংখ্যাধিক্য লক্ষ্যণীয়। কেবল তাই নয়, ভারতীয় উপমহাদেশসহ বিশ্বের প্রায় সকল উন্নয়নশীল দেশের গ্রামাঞ্চলে স্বাস্থ্যসচেতনতার প্রভূত অভাব পরিলক্ষিত হয়। সাধারণত উক্ত অঞ্চলসমূহের মানুষ বিভিন্ন জলাশয়ের জল পান করে থাকে এবং রন্ধনকার্যেও তা ব্যবহার করে। আবার স্নান, কাপড় কাচা এবং গবাদি পশুর স্নানাদিও সেই একই জলাশয়ে সম্পন্ন হয়ে থাকে। ফলত জলাশয়ের জল দূষিত হয় এবং সেই জল মানবশরীরে প্রবেশ করার ফলে বিবিধ প্রকার জলবাহিত রোগও দূষিত জলের মাধ্যমে মানবদেহে সংক্রামিত হয়। এইভাবে এইসমস্ত অঞ্চলের মানুষদের মধ্যে আন্ত্রিক, ইত্যাদি রোগের প্রকোপ বৃদ্ধি পায়।বাংলাদেশে পানিবাহিত যে সকল রোগ লক্ষ্যনীয় তাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলঃ
* ডায়রিয়া,