পাকিস্তান সেনাবাহিনী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
বিশাল ঘ. (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
বিশাল ঘ. (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
৫৬ নং লাইন:
১৯৪৭ সাল হতে আজ পর্যন্ত পাকিস্তান সেনাবাহিনী তিনটি পাক-ভারত যুদ্ধ, একটি অঘোষিত যুদ্ধ ([[কার্গিল যুদ্ধ]]), এবং বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেয়।
 
১৯৭১ সালের [[বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ]] চলাকালে পাকিস্তান সেনাবাহিনী ও তার স্থানীয় সহযোগী [[রাজাকার]] বাহিনী, [[আল বদর]] ও [[আল শামস]] এর হাতে ৩০ লাখ সাধারণ মানুষের প্রাণহানী ঘটে <ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি |ইউআরএল=http://www.genocidebangladesh.org/ |সংগ্রহের-তারিখ=২৪ ডিসেম্বর ২০০৯ |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20100308004522/http://www.genocidebangladesh.org/ |আর্কাইভের-তারিখ=৮ মার্চ ২০১০ |অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ }}</ref>। যুদ্ধ শেষে পাকিস্তান সেনাবাহিনী ১৬ই ডিসেম্বর তারিখে ঢাকার রেসকোর্সে মুক্তিবাহিনী ও ভারতীয় সেনাবাহিনীর সমন্বয়ে গঠিত [[মিত্র বাহিনী]]র কাছে আত্মসমর্পণ করে। প্রায় ৯৩ হাজার পাকিস্তানী সেনার এই আত্মসমর্পণ ছিল ২য়[[দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধেরবিশ্বযুদ্ধ]]ের পরে সর্ববৃহৎ আত্মসমর্পণের ঘটনা।
 
==ইতিহাস==
[[File:A Universal Carrier and mortar team of the Indian 6th Royal Frontier Force in Italy, 13 December 1943. NA9785.jpg|thumb|left|250px|[[দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ]]ে [[ফ্রন্টিয়ার ফোর্স রেজিমেন্ট]]ের সেনারাসৈন্যরা]]
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ভারত বিভাজনের সিদ্ধান্ত যখন হয় তখন [[ব্রিটিশ ভারতীয় সেনাবাহিনী]]কেও দুই ভাগ করার (একটি পাকিস্তান, অপরটি ভারত) সিদ্ধান্ত গৃহীত হয় ১৯৪৬ সালের ১৯ অক্টোবর। ১৯৪৭ সালের ৩০ জুন ব্রিটিশ সরকার মাত্র দেড় লাখ সদস্যের একটি সেনাবাহিনী পাকিস্তানের হবে বলে ঘোষণা দেয়; যদিও পাকিস্তান সেনাবাহিনী সত্যিকার অর্থে পঞ্চাশ হাজারের বেশি সদস্য পায়নি। ১৪ই আগস্ট ১৯৪৭ তারিখে পাকিস্তান সেনাবাহিনী ব্রিটিশ জেনারেল ফ্র্যাঙ্ক ওয়ালটার মেসার্ভি'র অধীনে আত্মপ্রকাশ করে। পাকিস্তান সেনাবাহিনী পদাতিক শাখা হিসেবে [[ব্রিটিশ ভারতীয় সেনাবাহিনী]]র পাঞ্জাব রেজিমেন্টের একাংশ, বেলুচ রেজিমেন্ট এবং [[ফ্রন্টিয়ার ফোর্স রেজিমেন্ট]] পেয়েছিলো, ১৯৪৮ সালে তারা আজাদ কাশ্মীর নামে একটি নতুন রেজিমেন্ট গঠন করেছিলো।