গুলবাহার হাতুন (মুহাম্মাদ ফাতিহের স্ত্রী): সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Great Hero32 (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
Great Hero32 (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
৩৬ নং লাইন:
[[তুর্কি]] ঐতিহ্য অনুসারে, সকল শাহজাদাকেই প্রশিক্ষণের অংশ হিসাবে প্রাদেশিক প্রশাসক (সানজাক-[[বে]]) হিসেবে নিয়োগ দেয়া হয়। ১৪৫৫ বা ১৪৫৬ সালে, শাহজাদা বায়েজীদকে আমাসিয়ার প্রশাসক নিয়োগ করা হয় হয় এবং গুলবাহার তার সাথে যান, যেখানে তারা দুজনই ১৪৮১ সাল পর্যন্ত ছিলেন, কেবল ১৪৫৭ সাল ব্যাতীত, যখন তিনি তার ছেলে বেয়াজীদের [[খৎনা|সুন্নতে খৎনা]] অনুষ্ঠানে যোগদান করতে এদিরনে আসেন।<ref name="valide"/>
 
গুলবাহার স্পষ্টতই তার ছেলের ভবিষ্যত নিয়ে যথেষ্ট উদ্বিগ্ন ছিলেন এবং এর সাথে তার নিজের সম্পত্তি নিয়েও। তার সম্পত্তি সুরক্ষিত করার জন্য, তিনি ১৪৪৪ সালে কয়েকটি গ্রাম এবং ইন্দেরুন মসজিদের ক্ষেতের উপার্জন অধিগ্রহণ করেছিলেন। অধিগ্রহণকৃত সম্পত্তিসমূহের মধ্যে ছিল আঘিলচিক গ্রাম, যেটিযেটিকে পরবর্তীতে ১৪৭৯ সালে ভূমি সংস্কারের সময় টিমেরিয়টদের (উসমানীয় ঘোড়সত্তয়ারঘোড়সওয়ার সিপাহী) গ্রামে পরিণত করা হয়। {{sfn|Karatas|2011|p=52}}
 
১৪৬৮ সালে, মেহমেদ বাঘলুচা গ্রামটি গুলবাহারকে প্রদান করেন। ছয় বছর পর, ১৪৭৩ সালে, বায়েজীদের দরবারের হিসাবরক্ষক হামযা বালি (মৃত্যু ১৪৮৬)'র ছেলে তাজেদ্দিন বে'র নিকট গ্রামটি বিক্রি করে দেন। ১৪৭৮ সালে, সম্ভবত ভূমি সংস্কারের ফলেই এই গ্রামের অব্যাহতি বিলুপ্ত হয়েছিল এবং তাকে ফিরিয়ে দেওয়া হয়েছিল। এই আদেশটি এক বছর পরে জনৈক মৌলানা শেমসেদ্দিন আহমেদ এর ​​অনুরোধে পুনরায় প্রকাশ করা হয়েছিল, যেটি অনুযায়ী গ্রামটি গুলবাহার হাতুনকে আর ফিরিয়ে দেওয়া হয়নি এবং তিনি সম্ভবত কোনও আইনি বিবাদের শিকার হয়েছিলেন। {{sfn|Karatas|2011|p=56}}