ওয়াটার (২০০৫-এর চলচ্চিত্র): সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
৩২ নং লাইন:
কল্যাণী একদিন নারায়ণের (ওকালতি পাশ এক তরুণ) এর সাক্ষাৎ পায় চুইয়ার মাধ্যমে, কল্যাণী এবং নারায়ণ দুজনেই একে অপরের প্রেমে পড়ে যায়, তবে বিধবাদের সমাজে প্রেম/বিয়ে নিষেধ, তাই বিধবা-আশ্রমে বয়স্ক মধুমতির কানে এই খবর গেলে সে কল্যাণীকে দরজা বন্ধ করে রাখে, যদিও পরে শকুন্তলা দরজা খুলে দেয় তাকে বাইরে যেয়ে নারায়ণের সঙ্গে দেখা করার জন্য, কল্যাণী যখন জানতে পারে যে নারায়ণের পিতা একজন রক্ষণশীল পিতৃতান্ত্রিক পুরুষ তখন সে বিয়ে করতে চায়না এবং পানিতে ডুব দিয়ে আত্মহত্যা করে।
 
মধুমতি চুইয়াকে গুলাবির মাধ্যমে এক পতিতা-খদ্দেরের কাছে পাঠায়, যে খবর শুনে শকুন্তলার মন একেবারে ভেঙে পড়ে, সে অনেক কাঁদে; [[মহাত্মা গান্ধীরগান্ধী]]র বক্তৃতা শোনার জন্য শকুন্তলা একবার চুইয়াকে নিয়ে যায়, মহাত্মা গান্ধীর ভাষণ শেষ হলে তিনি ট্রেনে ওঠেন এবং ট্রেনটিতে অনেক ভিড় থাকে বিধায় শকুন্তলা চুইয়াকে ট্রেনে ওঠাতে যেয়েও পারেনা (সে চুইয়াকে ট্রেনে ওঠাতে চায় কারণ মহাত্মা গান্ধীর সমর্থকদের সঙ্গে চুইয়া যেতে পারলে তার জীবন বদলে যাবে), পরে নারায়ণ ট্রেনে ওঠায় চুইয়াকে কোলে করে এবং ট্রেন যেতে থাকে আর অশ্রুসজল শকুন্তলা দেখতে থাকে।
 
==চরিত্র==