মঙ্গল পাণ্ডে: দ্য রাইজিং: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই |
ত্রিশাল বিশাল (আলোচনা | অবদান) উইকি সংযোগ |
||
২২ নং লাইন:
| আয় = {{INRConvert|52.58|c|year=2005}}<ref name="boxofficeindia.com">{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি |ইউআরএল=https://boxofficeindia.com/movie.php?movieid=391 |সংগ্রহের-তারিখ=২১ সেপ্টেম্বর ২০১৭ |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20200622063026/https://boxofficeindia.com/movie.php?movieid=391 |আর্কাইভের-তারিখ=২২ জুন ২০২০ |অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ }}</ref>
}}
'''''মঙ্গল পাণ্ডে: দ্য রাইজিং''''' বা '''''দ্য রাইজিং: ব্যালাড অব মঙ্গল পাণ্ডে''''' ({{lang-hi|मंगल पांडे: द राइज़िंग}}) হচ্ছে ২০০৫ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত একটি ভারতীয় চলচ্চিত্র যেটি [[সিপাহী বিদ্রোহ ১৮৫৭|১৮৫৭ সালে সংঘটিত ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কম্পানীর বিরুদ্ধে ভারতীয় সেনাদের বিদ্রোহ বা সংক্ষেপে ১৮৫৭ সালের সিপাহী (সৈনিক) বিদ্রোহের]] ওপর ভিত্তি করে নির্মিত হয়েছিলো। চলচ্চিত্রটির পরিচালক ছিলেন [[কেতন মেহতা]] এবং প্রযোজনা উনি ছাড়াও তার স্ত্রী [[দীপা সাহি]] এবং [[ববি বেদী]] করেছিলেন তাদের কালেইডোস্কোপ এন্টারটেইনমেন্ট নামক প্রতিষ্ঠানটির দ্বারা।
চলচ্চিত্রটিতে [[মঙ্গল পাণ্ডে]] চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন
==কাহিনীসংক্ষেপ==
সিনেমার কাহিনী শুরু হয় ১৮৫৭ খ্রিষ্টাব্দে, [[ওম পুরী]] কাহিনীর বর্ণনা করতে থাকেন।
ভারত তখন [[ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া
একদা ক্যাপ্টেন উইলিয়াম জোয়ালা নামের এক নারীকে তার মৃত স্বামীর সাথে জ্যান্ত আগুনে জালানোর সময় উঠিয়ে নিয়ে আসেন এবং এই [[সতীদাহ]] প্রথা পালনকারী মানুষদেরকে তার তলোয়ার দিয়ে ভয় দেখান এবং পরে মঙ্গলও উইলিয়ামের পক্ষে কথা বলেন। ক্যাপ্টেন উইলিয়াম গর্ডন জোয়ালার প্রেমে পড়ে যান এবং পরে তার সাথে দৈহিক মিলন করেন। অপরদিকে অন্যএকদিন হীরা নামের একটি মেয়েকে স্থানীয় বাজারে দাসী হিসেবে বিক্রি করার জন্য কিছু পুরুষ ভাষণ দিতে থাকে এবং ক্যাপ্টেন উইলিয়াম এবং তার বান্ধবী এমিলি কেন্ট এবং সৈনিক মঙ্গল পাণ্ডে ঘটনা দেখতে থাকেন। মেয়েটিকে পরে পতিতালয়ে বিক্রি করা হয় যেখানে লোল বিবি নামের এক সর্দারনী থাকেন, মঙ্গল পরে হীরার প্রেমে পড়ে যান।
ইস্ট ইন্ডিয়া কম্পানির সেনাবাহিনীতে একটি নতুন বন্দুক আনা হয় যার নাম হচ্ছে 'এনফিল্ড'। সকল ভারতীয় সৈনিকদের মধ্যে একটি গুজব ছড়িয়ে পড়ে যে এনফিল্ড বন্দুকটিতে যে কার্তুজ আছে সেটির টোটা যেটি গুলি করার আগে দাঁত দিয়ে কাটতে হয় সেটি নাকি শূকরের চর্বি এবং গরুর মাংস দিয়ে তৈরি। ভারতীয় সেনাদের মধ্যে যারা হিন্দু তারা গরু মুখে দিতে পারবেনা আবার মুসলিম সেনারা শূকর মুখে দিতে পারবেনা। এই জন্য সেনারা এক জেনারেলের কাছে অভিযোগ করেন এ ব্যাপারে কিন্তু জেনারেল তাদেরকে এই বলে আশ্বাস দেন যে ওটি শুধুই গুজব।
৪০ নং লাইন:
মঙ্গল পাণ্ডে ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলনের ডাক দেন এবং সকল ভারতীয় সেনাদের একত্রিত করেন। অনেক ব্রিটিশ সেনা এবং কর্মকর্তা মারা যান, এমনকি ক্যাপ্টেন উইলিয়ামের সঙ্গেও লড়াই এর এক পর্যায়ে তার মুখে তলোয়ার দিয়ে খোঁচা দেন মঙ্গল।
মঙ্গলকে ব্রিটিশরা গ্রেফতার করতে সমর্থ হয় এবং তার কোর্ট মার্শাল হয় যেখানে তার মৃত্যুদণ্ডাদেশ হয়, ঐ সামরিক আদালতে ক্যাপ্টেন উইলিয়ামও উপস্থিত থাকেন এবং মঙ্গলকে বাঁচানোর চেষ্টা করেন তবে ব্যর্থ হন। মঙ্গলকে ফাঁসি দিলে সাধারণ জনগণ অনেক ক্ষেপে যায় এবং বিভিন্ন ব্রিটিশ স্থাপনায় অগ্নি-সংযোগ এবং মানুষ হত্যা করে। এই সেনা বিদ্রোহের ফলস্বরূপ ব্রিটেনের মহারাণী [[ভিক্টোরিয়া]] ভারতের শাসন ক্ষমতা সরাসরি নিজের হাতে তুলে নেন।
==অভিনয়ে==
|