ওয়াটার (২০০৫-এর চলচ্চিত্র): সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সংশোধন ট্যাগ: ২০১৭ উৎস সম্পাদনা |
|||
২২ নং লাইন:
| আয় = $10,422,387<ref name=mojo>{{mojo title|id=water06|title=Water}}. {{Retrieved|accessdate=31 October 2009}}</ref>
}}
'''ওয়াটার''' হচ্ছে ২০০৫ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত একটি হিন্দি নাট্য চলচ্চিত্র যেটির রচয়িতা এবং পরিচালক ছিলেন [[দীপা মেহতা]], চিত্রনাট্য লিখেছিলেন [[অনুরাগ কশ্যাপ]]।<ref name=":0">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.imdb.com/title/tt0240200/|শিরোনাম=Water|ওয়েবসাইট=IMBD}}</ref> চলচ্চিত্রটি ১৯৩৮ সালের ভারতীয় সমাজ নিয়ে নির্মিত, মূলত বিধবাদের আশ্রমজীবনের উপর আলোকপাত নিয়ে নির্মিত ছিলো এই চলচ্চিত্রটি। পরিচালক দীপা এর আগেও ''[[ফায়ার (১৯৯৬-এর চলচ্চিত্র)|ফায়ার]]'' এবং ''[[আর্থ (১৯৯৮-এর চলচ্চিত্র)|আর্থ]]'' নামের দুটি চলচ্চিত্র বানিয়েছিলেন যেগুলো সামাজিক সমস্যার ওপর আধারিত ছিলো। ঔপন্যাসিক ভাপসি সিদ্ধওয়া এই চলচ্চিত্রটির ওপর ভিত্তি করে ''ওয়াটারঃ এ নোভেল'' নামের একটি উপন্যাস লিখেছিলেন যেটা মিল্কউইড প্রেস প্রকাশ করেছিলো। সিদ্ধওয়ার আগের উপন্যাস ''ক্র্যাকিং ইন্ডিয়া'' দীপার আর্থ চলচ্চিত্রের কাহিনী দ্বারা অনুপ্রাণিত হয়েছিলো। ওয়াটার চলচ্চিত্র ভারতের ব্রিটিশ আমলের নারীসমাজের দুঃখদূর্দশা এবং নারীবিদ্বেষ ফুটিয়ে তুলেছে, চলচ্চিত্রটিতে দেখানো হয়েছে যে রক্ষণশীল সমাজে নারীদের কত অশান্তি থাকে। [[বারাণসী]]র এক বিধবা আশ্রমে মানবেতর জীবন যাপনকারী নারীদের জীবনে কোনো আলো আসেনা, যদিও এক নারী এক প্রেমিক পুরুষের দেখা পান কিন্তু পরে তিনি নিজেও সমাজের কারণে তার প্রেমিককে বিয়ে করতে পারেননা। চলচ্চিত্রটির শুটিং হয়েছিলো শ্রীলঙ্কাতে।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |ইউআরএল=http://www.sundaytimes.lk/060604/tv/WateratMC.html |শিরোনাম=‘Water’ at Majestic Cinema |প্রকাশক=Sarasaviya |সংগ্রহের-তারিখ=30 November 2019}}</ref> ২০০৫ এর
চলচ্চিত্রটিতে মুখ্য ভূমিকায় ছিলেন [[সীমা বিশ্বাস]], [[লিজা রায়]], [[জন আব্রাহাম]] এবং [[সরলা কারিয়াওয়াসাম]], এছাড়াও ছিলেন [[কুলভূষণ খারবান্দা]], [[ওয়াহিদা রেহমান]], [[রঘুবীর যাদব]] এবং [[বিনয় পাঠক]]। চলচ্চিত্রটির সঙ্গীত পরিচালক ছিলেন খ্যাতিমান সঙ্গীতকার [[এ আর রহমান]] এবং আবহ সঙ্গীত পরিচালক ছিলেন মাইকেল ডানা, গানের কথা [[সুখবিন্দর সিং]] এবং রাকিব আলম লিখেছিলেন।
২০০৮ সালে চলচ্চিত্রটি দ্বারা অনুপ্রাণিত হয়ে দিলীপ মেহতা 'দ্যা ফরগটেন ওম্যান' নামের একটি তথ্যচিত্র বানিয়েছিলেন, এটাতেও [[দীপা মেহতা]] কাহিনী লিখেছিলেন।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|শিরোনাম=Stigmatized by Society|লেখক=Nathan Lee|ইউআরএল=https://www.nytimes.com/2008/08/08/movies/08forg.html?_r=0|সংবাদপত্র=[[The New York Times]]|তারিখ=7 August 2008|সংগ্রহের-তারিখ=11 February 2014}}</ref>
==কাহিনীসংক্ষেপ==
১৯৩৮ সালের ভারত, অনেক রক্ষণশীল সমাজ, অল্প বয়সে মেয়েদের বিয়ে হয়ে যাওয়া খুবই সাধারণ ঘটনা, বিশেষ করে গ্রামীণ সমাজে মেয়েদেরকে একেবারেই অল্প বয়সে বিয়ে দেওয়া হচ্ছে; মেয়েদের বিয়ে হয় আর তাদের স্বামী মারা যায় (বয়স্ক স্বামী), আর মেয়েদেরকে বিধবাশ্রমে ঠাই পাওয়া লাগে সমাজের কারণে, এমনই একটা অল্প বয়স্ক মেয়ে চুইয়া বিধবা আশ্রমে এসেছে যার স্বামী মারা গেছে। এই বিধবা-আশ্রমে আরো থাকেনঃ মধুমতি (বয়স ৭০, মাদকসেবী), গুলাবি (একজন হিজড়া, পতিতাদের দালাল), কল্যাণী (তরুণী সুন্দরী যে একটি কুকুর গোপনে পালে) এবং শকুন্তলা (শিক্ষিত একজন নারী যিনি সমাজের কারণে বিধবা-আশ্রমে থাকেন), এছাড়াও নাম না জানা আরো অনেক বিধবা রয়েছেন।
|