ওয়াটার (২০০৫-এর চলচ্চিত্র): সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
বিশাল ক. (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
বিশাল ক. (আলোচনা | অবদান)
২৮ নং লাইন:
২০০৮ সালে চলচ্চিত্রটি দ্বারা অনুপ্রাণিত হয়ে দিলীপ মেহতা 'দ্যা ফরগটেন ওম্যান' নামের একটি তথ্যচিত্র বানিয়েছিলেন, এটাতেও [[দীপা মেহতা]] কাহিনী লিখেছিলেন।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|শিরোনাম=Stigmatized by Society|লেখক=Nathan Lee|ইউআরএল=https://www.nytimes.com/2008/08/08/movies/08forg.html?_r=0|সংবাদপত্র=[[The New York Times]]|তারিখ=7 August 2008|সংগ্রহের-তারিখ=11 February 2014}}</ref>
==কাহিনীসংক্ষেপ==
১৯৩৮ সালের ভারত, অনেক রক্ষণশীল সমাজ, অল্প বয়সে মেয়েদের বিয়ে হয়ে যাওয়া খুবই সাধারণ ঘটনা, বিশেষ করে গ্রামীণ সমাজে মেয়েদেরকে একেবারেই অল্প বয়সে বিয়ে দেওয়া হচ্ছে; মেয়েদের বিয়ে হয় আর তাদের স্বামী মারা যায় (বয়স্ক স্বামী), আর মেয়েদেরকে বিধবাশ্রমে ঠাই পাওয়া লাগে সমাজের কারণে, এমনই একটা অল্প বয়স্ক মেয়ে চুইয়া বিধবা আশ্রমে এসেছে যার স্বামী মারা গেছে। এই বিধবা-আশ্রমে আরো থাকেনঃ মধুমতি (বয়স ৭০, মাদকসেবী), গুলাবি (একজন হিজড়া, পতিতাদের দালাল), কল্যাণী (তরুণী সুন্দরী যে একটি কুকুর গোপনে পালে) এবং শকুন্তলা (শিক্ষিত একজন নারী যিনি সমাজের কারণে বিধবা-আশ্রমে থাকেন), এছাড়াও নাম না জানা আরো অনেক বিধবা রয়েছেন।
 
কল্যাণী একদিন নারায়ণের (ওকালতি পাশ এক তরুণ) এর সাক্ষাৎ পায় চুইয়ার মাধ্যমে, কল্যাণী এবং নারায়ণ দুজনেই একে অপরের প্রেমে পড়ে যায়, তবে বিধবাদের সমাজে প্রেম/বিয়ে নিষেধ, তাই বিধবা-আশ্রমে বয়স্ক মধুমতির কানে এই খবর গেলে সে কল্যাণীকে দরজা বন্ধ করে রাখে, যদিও পরে শকুন্তলা দরজা খুলে দেয় তাকে বাইরে যেয়ে নারায়ণের সঙ্গে দেখা করার জন্য, কল্যাণী যখন জানতে পারে যে নারায়ণের পিতা একজন রক্ষণশীল পিতৃতান্ত্রিক পুরুষ তখন সে বিয়ে করতে চায়না এবং পানিতে ডুব দিয়ে আত্মহত্যা করে।
 
মধুমতি চুইয়াকে গুলাবির মাধ্যমে এক পতিতা খদ্দেরের কাছে পাঠায়, যে খবর শুনে শকুন্তলার মন একেবারে ভেঙে পড়ে, সে অনেক কাঁদে; মহাত্মা গান্ধীর বক্তৃতা শোনার জন্য শকুন্তলা একবার চুইয়াকে নিয়ে যায়, মহাত্মা গান্ধীর ভাষণ শেষ হলে তিনি ট্রেনে ওঠেন এবং ট্রেনটিতে অনেক ভিড় থাকে বিধায় শকুন্তলা চুইয়াকে ট্রেনে ওঠাতে যেয়েও পারেনা (সে চুইয়াকে ট্রেনে ওঠাতে চায় কারণ মহাত্মা গান্ধীর সমর্থকদের সঙ্গে চুইয়া যেতে পারলে তার জীবন বদলে যাবে), পরে নারায়ণ ট্রেনে ওঠায় চুইয়াকে কোলে করে এবং ট্রেন যেতে থাকে আর অশ্রুসজল শকুন্তলা দেখতে থাকে।
 
==চরিত্র==
*[[সীমা বিশ্বাস]] - শকুন্তলা/জ্ঞানবতী যমজ (দ্বৈত ভূমিকা)