করঞ্জিয়া: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই |
|||
৭৩ নং লাইন:
দ্রুত উড়ান বিশিষ্ট এই সুলভদর্শন প্রজাতিকে সাধারনত কয়েকবার দ্রুত ডানা ঝাপ্টানোর পর হাওয়ায় ডানা ভাসিয়ে জঙ্গল পাহাড়ের উপত্যকা, খোলা জমিতে এবং পথে ঘাটে উড়ে বেড়াতে দেখা যায়। পুরুষ প্রকার স্থানিক। দ্রুত উড়ান সম্পন্ন হলেও,<ref name="Butterflies of Buxa Tiger Reserve"/> একেকবারে স্বল্প দুরত্ব ওড়ে এবং বেশী দূরে ভ্রমন করে না। এই প্রজাতি ফুলে বসে মধুপান; গাছের পাতা অথবা জলে, মাটিতে, পাথরে অথবা পাথুরে দেওয়ালে বসে ডানা সম্পূর্ন অথবা অর্দ্ধেক মেলা অবস্থানে রোদ পোহায়<ref name="Butterflies of Buxa Tiger Reserve"/> এবং ভিজে মাটি অথবা পাথরের ভিজা ছোপে বসে মাড-পাডল করে।<ref name="Krushnamegh Kunte"/> এদেরকে প্রায়শই পাহাড়ী ঝর্না অথবা নদীর নুড়ি পাথর এবং বালিতে টানটান করে ডানা মেলে অবস্থান করতে লক্ষ্য করা যায়। রোদ পোহানো অথবা ফুলের মধুপান অথবা মাড পাডল করার সময় প্রায়শই এইপ্রকার অবস্থানে এদের দর্শন পাওয়া যায়। স্বভাব চঞ্চল এই প্রজাতি মানুষের থেকে দুরত্ব বজায় রেখে চলতে পছন্দ করে, তাই এদের কাছে এগোতে গেলেই, এরা দ্রুত উড়ে খানিক দুরত্বে গিয়ে ফের অবস্থান করে। তবে, একবার সুস্থির হয়ে বসে গিয়ে খাদ্য সংগ্রহের সময়, এদের কাছাকাছি অগ্রসর হওয়া সহজ হয়। ক্রমাগত বিরিক্ত হলে, এরা কাছে পিঠের কোনো ঝোপের অথবা নিচু গাছের উপর গিয়ে ডানা বন্ধ করে বসে থাকে। মধুপ্রেমী হওয়ায় প্রায়শই এই প্রজাতিকে ঔষধি গাছপালা, লতানে গাছ এবং ছোট গাছের ফুলে অবস্থান করতে দেখা যায়। বড় উঁচু গাছে এরা কদাচিৎ বসে। দিনের অতি উষ্ণ সময়ে, পুরুষদের কোনো গাছের খোলামেলা ডালে অথবা উঁচু ঝোপে বসে কাছাকাছি চলে আসা অন্যান্য প্রজাপতিদের তাড়িয়ে বেড়াতে লক্ষ্য করা যায়।<ref>{{বই উদ্ধৃতি|শেষাংশ১=বসু রায়|প্রথমাংশ১=অর্জন|শেষাংশ২=বৈদ্য|প্রথমাংশ২=সারিকা|শেষাংশ৩=রায়|প্রথমাংশ৩=লিপিকা|শিরোনাম=সুন্দরবনের কিছু পরিচিত প্রজাপতি|প্রকাশক=সুন্দরবন জীবপরিমণ্ডল,Department of Forest Government of West Bengal|সংস্করণ=মার্চ ২০১৪|পাতা=১০২}}</ref>
শুষ্ক এবং আর্দ্র
== বৈশিষ্ট্য ==
|