কফি হাউসের সেই আড্ডাটা আজ আর নেই: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
RakibHossain (আলোচনা | অবদান)
→‎পটভূমি: সংশোধন
RakibHossain (আলোচনা | অবদান)
→‎পটভূমি: সংশোধন
৩৮ নং লাইন:
এরপর সুপর্ণকান্তিকে বলেন, আচ্ছা তাহলে লিখে নাও- ''কফি হাউসের সেই আড্ডাটা আজ আর নেই/ কোথায় হারিয়ে গেল সোনালি বিকেলগুলো সেই''। সুপর্ণও সঙ্গে সঙ্গে সেই গানের দুটো লাইনেই সুর দিয়ে শুনিয়ে দেন। ঘটনাস্থলে উপস্থিত শক্তি ঠাকুর গানটি সুপর্ণকে সেবার পূজায় গানটা গাওয়ার জন্য অনুরোধ করেন কিন্তু সুপর্ণ তাতে রাজি হননি। তিনি সঙ্গে সঙ্গেই ঠিক করে নিয়েছিলেন যে গানটি মান্না দে কে দিয়ে গাইবার কথা।
 
কিন্তু গানের বাকি লাইনগুলো তখনতখনো অসম্পূর্ণ ছিল, পরের দিন সকালেই গৌরী প্রসন্নের স্ত্রী সুপর্ণকান্তিকে ফোন দিয়ে বলেনজানান যে, বহুদিন পরে সারা রাত জেগে বহুদিনঅসুস্থ পরেগৌরী প্রসন্ন গান লিখেছেনলিখেছেন। অসুস্থ গৌরী প্রসন্ন।সময় তখন [[গৌরীপ্রসন্ন মজুমদার|গৌরী প্রসন্ন]] ক্যান্সারেক্যান্সারেও আক্রান্ত ছিলেন। দু’দিন পরে [[গৌরীপ্রসন্ন মজুমদার|গৌরী প্রসন্ন]] গানটা প্রস্তুত করে নিয়ে হাজির।হাজির হয়। কিন্তু [[গৌরীপ্রসন্ন মজুমদার|গৌরী প্রসন্ন]] শেষ স্তবক যোগ করার পক্ষপাতী ছিলেন না। কিন্তু সুপর্ণকান্তির ইচ্ছাতেই শেষ পর্য়ন্তপর্যন্ত [[গৌরীপ্রসন্ন মজুমদার|গৌরী প্রসন্ন]] আরও একটি স্তবক যোগ করতে রাজি হন। এরপর লেখেন দুর্দান্ত সেই লাইন লেখেন- ''সেই সাতজন নেই, তবুও টেবিলটা আজও আছে''। কিন্তু সবচেয়ে মজার ব্যাপার হচ্ছে তিনি([[গৌরীপ্রসন্ন মজুমদার|গৌরী প্রসন্ন]]) শেষ তিনটি লাইন তিনি লিখেছিলেন চেন্নাইয়ে চিকিৎসা করাতে যাওয়ার পথে হাওড়া স্টেশনে বসে একটি সিগারেটের প্যাকেটের উল্টো পিঠে।পিঠের খালি সাদা অংশে করে। যা একজন পরিচিত লোকের মাধ্যমে তা সুপর্ণকান্তির কাছে পাঠিয়ে দেন।
 
তারপর সুপর্ণকান্তির সুরেগানটিতে সুরকরে মুম্বইয়ে গানটিমান্না রেকর্ডদে করেনকে মান্নাদিয়ে গানটি রেকর্ড দে।করান। যে গান তৈরি হয়ে যায় বাংলা গানের একটি ইতিহাস<ref name="bn24"/>।
 
== সঙ্গীত পরিচালনা==