সন্তোষ সাহুখল: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Waraka Saki (আলোচনা | অবদান) অ ক্যাট-এ-লট: বিষয়শ্রেণী:নেপালের ফুটবল খেলোয়াড় থেকে বিষয়শ্রেণী:নেপালের আন্তর্জাতিক ফুটবলার-এ স্থানান্তরিত |
हिमाल सुबेदी (আলোচনা | অবদান) সম্পাদনা সারাংশ নেই |
||
১ নং লাইন:
{{Infobox football biography
| name = সন্তোষ
| image = Santosh Sahukhala.jpg
| image_size = 250px
| caption = নিজের দোকান কেএল টাওয়ারের সামনে সন্তোষ
| fullname = সন্তোষ
| birth_date = {{জন্ম তারিখ ও বয়স|df=yes|1988|6|06}}
| birth_place = [[কাঠমান্ডু]], [[নেপাল]]
৩০ নং লাইন:
| goals4 = ১৯
| years5 = ২০১১-২০১২
| clubs5 = [[
| caps5 = ১৭
| goals5 = ১৬
৪৮ নং লাইন:
| pcupdate =
}}
'''সন্তোষ
== প্রারম্ভিক জীবন ==
সন্তোষের পরিবারের সদস্যরা ফুটবল খেলা পছন্দ করতেন। তাই ছোটবেলায় সন্তোষ যখন অন্যান্য খেলা বাদ দিয়ে ফুটবলে আগ্রহী হন, পরিবারের কেউ তাতে বাধা প্রদান করেন নি। এছাড়াও তার বড় ভাই বাল গোপাল
তিনি ৮ বছর বয়সেই ফুটবল খেলা শুরু করেন। সেই সময় তিনি, নিজের বিদ্যালয়ের হয়ে অনেক বিদ্যালয় পর্যায়ের টুর্নামেন্টে অংশগ্রহণ করেন। পরবর্তীতে তিনি তার বাড়ির কাছেই অবস্থিত মধ্যপুর ফুটবল ক্লাবে যোগ দেন। ফলে তিনি সহজেই ক্লাবে গিয়ে অনুশীলন করতে পারতেন। তিনি যখন ফুটবল খেলা শুরু করেছিলেন তখন তিনি একজন রক্ষণভাগের খেলোয়াড় ছিলেন। কিন্তু পরে, মধ্যপুর ফুটবল ক্লাবের কোচ সন্তোষের জায়গা বদল করে, তাকে আক্রমণভাগে নিয়ে যান এবং তখন থেকেই সন্তোষ একজন আক্রমণভাগের খেলোয়াড় হিসেবে খেলেন।
৬৮ নং লাইন:
বাংলাদেশের চট্টগ্রাম আবাহনী দলের হয়ে ৩ বছর খেলে ২০১০ সালে তিনি আবার তার পুরনো ক্লাব থ্রি স্টার ক্লাবে ফিরে আসেন। দলের হয়ে ২০১০ মার্টায়ারস মেমোরিয়াল এ-ডিভিশন লীগে তিনি ১৯ গোল করেন, এবং সেই লীগের সর্বোচ্চ গোলদাতা হন। এই এক মৌসুম খেলেই তিনি আবার ক্লাব ছাড়েন।
===
তিনি ২০১১ সালে তখনকার দলবদলের রেকর্ড গরে থ্রি স্টার ক্লাব থেকে [[
===ইন্দোনেশিয়ায় ট্রায়াল ===
৮৬ নং লাইন:
* {{NFT player|pid=23588}}
{{DEFAULTSORT:
[[বিষয়শ্রেণী:১৯৮৮-এ জন্ম]]
[[বিষয়শ্রেণী:জীবিত ব্যক্তি]]
|