ঋতুপর্ণা সেনগুপ্ত: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
RakibHossain (আলোচনা | অবদান)
Ikshya (আলোচনা | অবদান)
সংশোধন
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
১৭ নং লাইন:
'''ঋতুপর্ণা সেনগুপ্ত''' (জন্ম: ৭ নভেম্বর ১৯৭১) একজন বিশিষ্ট [[ভারতীয়]] [[বাঙালি]] অভিনেত্রী।<ref name=":1">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.cinestaan.com/people/rituparna-sengupta-19422|শিরোনাম=Rituparna Sengupta movies, filmography, biography and songs - Cinestaan.com|ওয়েবসাইট=Cinestaan|সংগ্রহের-তারিখ=2018-12-30}}</ref><ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.anandabazar.com/supplementary/anandaplus/rituparna-sengupta-at-a-glance-1.223761|শিরোনাম=ঋতুবদল|ওয়েবসাইট=anandabazar.com|ভাষা=en|সংগ্রহের-তারিখ=2018-12-30}}</ref> ১৯৮৯ সাল থেকে [[বাংলা চলচ্চিত্র|বাংলা চলচ্চিত্র শিল্পের]] সঙ্গে জড়িত ঋতুপর্ণা অভিনয় করেছেন একাধিক [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশী]] ও [[বলিউড|হিন্দি চলচ্চিত্রেও]]।<ref name=":1" /> বাণিজ্যিক ও শৈল্পিক – উভয় ধারার সিনেমাতে তার সুদক্ষ অভিনয় তাকে এনে দিয়েছে একাধিক পুরস্কার। অভিনয়ের পাশাপাশি বিভিন্ন সমাজসেবামূলক কাজ ও লেখালিখির সঙ্গেও জড়িত ঋতুপর্ণা।
 
[[কুশল চক্রবর্তী]]র বিপরীতে বাংলা ধারাবাহিক ''সাদাশ্বেত পায়রাকপোত'' (১৯৮৯) দিয়ে ঋতুপর্ণা সেনগুপ্তর অভিনয় জীবনের শুরু।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.newindianexpress.com/entertainment/2013/feb/19/bold--beautiful-451983.html|শিরোনাম=Bold & beautiful|ওয়েবসাইট=The New Indian Express|সংগ্রহের-তারিখ=2018-12-30}}</ref><ref name=":3">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20110606085751/http://www.gomolo.in/People/People.aspx?pplid=11837|শিরোনাম=Rituparna Sengupta biography, movies, photos, videos, trivia, fan club, awards|তারিখ=2011-06-06|ওয়েবসাইট=web.archive.org|সংগ্রহের-তারিখ=2018-12-30}}</ref> তার অভিনীত প্রথম ছবি প্রভাত রায়ের জাতীয় পুরস্কার প্রাপ্ত বাংলা ছবি ''শ্বেতপাথরের থালা'' (১৯৯২)।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20160602174839/http://iffi.nic.in/Dff2011/Frm40thNFAAward.aspx|শিরোনাম=Directorate of Film Festival|তারিখ=2016-06-02|ওয়েবসাইট=web.archive.org|সংগ্রহের-তারিখ=2018-12-30}}</ref><ref name=":2">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.cinestaan.com/movies/shet-patharer-thala-35856|শিরোনাম=Shet Patharer Thala (1992)|ওয়েবসাইট=Cinestaan|সংগ্রহের-তারিখ=2018-12-30}}</ref><ref name=":0"/> তার অভিনীত প্রথম [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশী]] ছবি ''স্বামী কেন আসামী'' (১৯৯৭)।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://amadershomoy.com/bn/2018/11/02/727162.htm|শিরোনাম=ঢাকাই সিনেমায় অশ্লীলতার জন্য দায়ি ঋতুপর্ণা সেনগুপ্ত|ওয়েবসাইট=আমাদের সময় .কম|ভাষা=en|সংগ্রহের-তারিখ=2018-12-30}}</ref>
 
== প্রাথমিক জীবন ==
২৬ নং লাইন:
</ref>
== কর্মজীবন ==
বাংলাঅভিনেতা ধারাবাহিক[[কুশল চক্রবর্তী]]র বোন ছিলেন ঋতুপর্ণা সেনগুপ্তর সহপাঠী যার সুবাদেই ''সাদাশ্বেত পায়রাকপোত'' (১৯৮৯) বাংলা ধারাবাহিকে তে কুশল চক্রবর্তীর বিপরীতে প্রথমবার অভিনয়ের সুযোগ পান ঋতুপর্ণা।<ref name=":3"/> কলকাতার ছোট পর্দায় তখন [[লাবণী সরকার]] ও [[ইন্দ্রানী হালদার|ইন্দ্রানী হালদারের]] দারুন প্রতাপ। তাই বেশ কিছু বাংলা ধারাবাহিকে মুখ দেখানোর প্রস্তাব এলেও জনপ্রিয়তা অধরাই থেকে যায় ঋতুপর্ণার কাছে।
অভিনেতা [[কুশল চক্রবর্তী]]র বোন ছিলেন ঋতুপর্ণা সেনগুপ্তর সহপাঠী যার সুবাদেই
বাংলা ধারাবাহিক ''সাদা পায়রা'' (১৯৮৯) তে কুশল চক্রবর্তীর বিপরীতে প্রথমবার অভিনয়ের সুযোগ পান ঋতুপর্ণা।<ref name=":3"/> কলকাতার ছোট পর্দায় তখন [[লাবণী সরকার]] ও [[ইন্দ্রানী হালদার|ইন্দ্রানী হালদারের]] দারুন প্রতাপ। তাই বেশ কিছু বাংলা ধারাবাহিকে মুখ দেখানোর প্রস্তাব এলেও জনপ্রিয়তা অধরাই থেকে যায় ঋতুপর্ণার কাছে।
 
১৯৯০ সালে শিশির মজুমদারের ''শেষ চিঠি'' ছবিতে [[কুশল চক্রবর্তী]]র বিপরীতে অভিনয়ের প্রস্তাব আসে। এই ছবিতে অভিনয় করাকালীন ডাক আসে [[প্রভাত রায়|প্রভাত রায়ের]] ''শ্বেতপাথরের থালা'' (১৯৯২) ছবিতে অভিনয় করার।<ref name=":2"/> তিনি তখন আধুনিক ইতিহাসে স্পেশালাইজেশনসহ এমএ প্রথম বর্ষের ছাত্রী। এই ছবির বিপুল সাফল্যের পরে আর পিছন ফিরে তাকাতে হয়নি তাকে। ১৯৯৪ সালে [[প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়|প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়ের]] বিপরীতে ''নাগপঞ্চমী'' ও [[চিরঞ্জিত চক্রবর্তী|চিরঞ্জিত চক্রবর্তীর]] বিপরীতে ''[[লাল পান বিবি]]'' ছবিতে অভিনয় করেন ঋতুপর্ণা।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://bangla.bdnews24.com/glitz/article1010818.bdnews|শিরোনাম=১৩ বছর পর প্রসেনজিৎ-ঋতুপর্ণা|ওয়েবসাইট=bdnews24.com|ভাষা=en|সংগ্রহের-তারিখ=2020-09-01}}</ref> কুশল চক্রবর্তীর বিপরীতে ''শেষ চিঠি'' ছবিটিও সেই বছরেই মুক্তি পায়। ''সুজন সখী'', ''নাগপঞ্চমী'', ''মনের মানুষ'' ও ''সংসার সংগ্রাম'' প্রভৃতি তার প্রথম দিকের ছবিগুলি বিপুল জনপ্রিয়তা অর্জন করে। [[মুম্বাই|মুম্বাইতে]] তিনি [[হেমা মালিনী|হেমা মালিনীর]] সঙ্গে ''মোহিনী'' নামে একটি টেলিফিল্মও করেন। এছাড়াও ''তিসরা কৌন'' নামে অপর এক হিন্দি ছবিতেও তিনি নায়িকার ভূমিকায় অভিনয় করেন।
 
[[ঋতুপর্ণ ঘোষ|ঋতুপর্ণ ঘোষের]] ''দহন'' (১৯৯৭), ''উৎসব'' (২০০০), [[অপর্ণা সেন|অপর্ণা সেনের]] ''পারমিতার একদিন'' (২০০০) ও [[বুদ্ধদেব দাশগুপ্ত|বুদ্ধদেব দাশগুপ্তের]] ''মন্দ মেয়ের উপাখ্যান'' (২০০২) ছবিতে তার অভিনয় বিদগ্ধ মহলের প্রশংসা অর্জন করে। ''দহন'' ছবিতে ধর্ষণের শিকার এক নববিবাহিতা রোমিতা চরিত্রে অভিনয় করে তিনি ১৯৯৮ সালে শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী হিসাবে অর্জন করেন জাতীয় পুরস্কার।
১১১ ⟶ ১১০ নং লাইন:
| ২০০৮ || সির্ফ লাইফ লুকস গ্রিনার অন দ্য আদার সাইড || || || || ||
|-
| ২০০৮ || মোন অ্যামোর : শেষের কবিতা রিভিজিটেড || || || || ||
|-
| ২০০৮ || ম্যায় ওসামা || || || || ||