পাপুয়া নিউ গিনির ইতিহাস: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Jdebabrata (আলোচনা | অবদান)
Jdebabrata (আলোচনা | অবদান)
১৯ নং লাইন:
[[Europe|ইউরোপীয়]]রা যখন প্রথম এখানে উপস্থিত হয়, তখন নিউ গিনি এবং আশেপাশের দ্বীপপুঞ্জের বাসিন্দাদের প্রযুক্তি ছিল হাড়, কাঠ এবং পাথরের সরঞ্জাম, আর ছিল একটি উৎপাদনশীল কৃষিব্যবস্থা। তাদের বানিজ্য চলত উপকূলে (মূলত মৃৎশিল্প, ঝিনুকের অলঙ্কার এবং খাবারের জিনিসপত্র) এবং দেশের অভ্যন্তরে (ঝিনুক ও সমুদ্রিক পণ্যের বিনিময়ে বনজ সম্পদ)।
 
দক্ষিণ প্রশান্ত মহাসাগরে যাত্রার সময় নিউ গিনি দেখা প্রথম ইউরোপীয় ছিল, সম্ভবত ১৬ শতাব্দীর গোড়ার দিকে [[Portuguese people|পর্তুগিজ]] এবং [[Spanish people|স্প্যানিশ]] নাবিকরা। ১৫২৬-১৫২৭ সালে পর্তুগিজ অভিযাত্রী [[Jorge de Menezes|জর্জি ডি মেনেজেস]] দুর্ঘটনাক্রমে মূল দ্বীপে আসেন এবং তাঁকেই "পাপুয়া" নামকরণের কৃতিত্ব দেওয়া হয়। তিনি [[Melanesia|মেলানেশিয়ান]] মানুষদের কুঁচকানো চুলের জন্য এই [[Malay language|মালয়]] শব্দটি ব্যবহার করেন। স্পেনের [[Yñigo Ortiz de Retez|ইয়াগিও আর্তিজ দে রেতেজ]], ১৫৪৫ সালে দ্বীপটির জন্য "নিউ গিনি" শব্দটি প্রয়োগ করেন। কারণ এই দ্বীপপুঞ্জের বাসিন্দা এবং [[Guinea (region)|আফ্রিকান গিনি]] উপকূলে মানুষগুলির মধ্যে তিনি একটি মিল দেখতে পান।
 
যদিও ইউরোপীয় নাবিকরাই দ্বীপগুলি প্রথম পরিদর্শন করে এবং পরে সেখানের উপকূল অঞ্চলে অনুসন্ধান করে, তবুও ইউরোপীয় গবেষকরা এখানের বাসিন্দাদের সম্পর্কে খুব কমই জানতেন। ১৮৭০-এর দশকে, রাশিয়ান নৃবিজ্ঞানী [[Nicholai Miklukho-Maklai|নিকোলাই মিকলুখো-মাকলাই]] নিউ গিনিতে বেশ কয়েকটি অভিযান চালান এবং বেশ কয়েকটি বছর আদিবাসীদের মধ্যে বাস করে, তাঁর গ্রন্থে তাদের জীবন যাত্রার বর্ণনা দিয়েছেন।