জম্বু দ্বীপ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Tapas Kumar Saradar (আলোচনা | অবদান)
তথ্যসূত্র যোগ
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
Tapas Kumar Saradar (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
২২ নং লাইন:
 
২০১৫ সালে রাজ্য সরকার নতুন করে চিন্তা-ভাবনা শুরু করে জম্বুদ্বীপকে নিয়ে। বকখালি, জম্বুদ্বীপ এবং সাগর মিলিয়ে একটি টুরিস্ট সার্কিট তৈরির কথাও চিন্তা করতে বলেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ঠিক হয়, জম্বুদ্বীপে একটি জেটি,একটি শৌচাগার এবং একটি ফুডকোর্ট তৈরি করা হবে। সঙ্গে পর্যটকদের মনোরঞ্জনের জন্য কিছু হরিণও ছাড়া হবে। পরিকল্পনা এগোয় অনেকটাই। রাজ্য স্তরে বেশ কয়েকটি বৈঠক হয়। পরে নগরোন্নয়ন দফতরের কাছে প্রকল্প বাস্তবায়িত করতে ২ কোটি ৭৩ লক্ষ টাকাও পায় জিবিডিএ। কিন্তু তা কাজে লাগছে না। কারণ, ২০১৬ সালে রাজ্য সরকারের তরফে প্রকল্পে ছাড় দেওয়ার জন্য কেন্দ্রীয় পরিবেশ মন্ত্রকের অনুমোদন চাওয়া হয়।
সূত্রের খবর, সমুদ্রের অনেকটাই গভীরে ওই দ্বীপ বলে সেখানে উপকূল নিয়ন্ত্রণ আইন মেনেই এই প্রকল্পে ছাড় দিতে নারাজ কেন্দ্রীয় মন্ত্রক। তাই বাধ্য হয়েই এখন টাকা ফেরত নিয়ে অন্য কোনও প্রকল্পের কাজে লাগানোর তোড়জোড় শুরু করেছে জিবিডিএ। (আনন্দবাজার পত্রিকা, ২২ জানুয়ারি, ২০১৮)
 
== ভৌগোলিক উপাত্ত ==