বাংলাদেশের জাতীয় প্রতীক: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
আফতাবুজ্জামান (আলোচনা | অবদান) অ "বাংলাদেশের জাতীয় প্রতীক" সুরক্ষিত করা হয়েছে: অতিরিক্ত ধ্বংসপ্রবণতা ([সম্পাদনা=শুধুমাত্র স্বয়ংনিশ্চিতকৃত ব্যবহারকারীদের জন্য] (মেয়াদোত্তীর্ণ হবার তারিখ ২১:২৭, ৯ সেপ্টেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)) [সরিয়ে নেয়া=শুধুমাত্র স্বয়ংনিশ্চিতকৃত ব্যবহারকারীদের জন্য] (মেয়াদোত্তীর্ণ হবার তারিখ ২১:২৭, ৯ সেপ্টেম্বর ২০২০ (ইউটিসি))) |
সম্পাদনা সারাংশ নেই ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
||
২২ নং লাইন:
|earlier_versions =
|use =
|year=|ডিজাইনার=[[
১৯৭১ সালে স্বাধীনতার অব্যবহিত পরেই '''[[বাংলাদেশ]]-এর জাতীয় প্রতীক''' গ্রহণ করা হয়। বাংলাদেশের জাতীয় প্রতীকের কেন্দ্রে রয়েছে পানিতে ভাসমান একটি [[শাপলা]] ফুল যা বাংলাদেশের জাতীয় ফুল। শাপলা ফুলটিকে বেষ্টন করে আছে [[ধান|ধানের]] দুটি শীষ। চূড়ায় [[পাট|পাটগাছের]] পরস্পরযুক্ত তিনটি পাতা এবং পাতার উভয় পার্শ্বে দুটি করে মোট চারটি তারকা। চারটি তারকা চিহ্ন দ্বারা বাংলাদেশের সংবিধানের চারটি মূলনীতিকে নির্দেশ করা হয়েছে। পানি, ধান ও পাট প্রতীকে বৈশিষ্ট্যমণ্ডিত হয়েছে বাংলাদেশের নিসর্গ ও অর্থনীতি। এ তিনটি উপাদানের উপর স্থাপিত জলজ প্রস্ফুটিত শাপলা হলো অঙ্গীকার, সৌন্দর্য ও সুরুচির প্রতীক। তারকাগুলোতে ব্যক্ত হয়েছে জাতির লক্ষ্য ও উচ্চাকাঙ্ক্ষা।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|শিরোনাম=জাতীয় প্রতীক|ইউআরএল=http://archive.prothom-alo.com/detail/date/2013-01-16/news/321700|ওয়েবসাইট=[[দৈনিক প্রথম আলো]]|সংগ্রহের-তারিখ=১০ মে ২০১৮|তারিখ=১৬ জানুয়ারি ২০১৩}}</ref> জাতীয় প্রতীকের ডিজাইনার
সংবিধান অনুযায়ী:
|