চন্দননগর: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

চন্দননগরের চাউলপট্টিতে প্রতি বছর যে সময় দুর্গাপুজোয় সারা বাংলার মানুষ উৎসবে মাতেন, সেই সময়টা তাঁদের ব্যাবসায়িক কর্মব্যস্ততা তুঙ্গে থাকতো ।থাকতো। লক্ষ মণ চাল মেপে আড়তে তুলে নৌকা ভরে নানা জায়গায় পাঠাতে হয়। এত ব্যস্ততা থাকতো যে দুর্গা পুজোর চারটে দিন কেটে যায় টেরও পান না তাঁরা।

কালে কালে এই পুজো হয়ে ওঠে জাঁকজমকপূর্ণ. তার ওপর আলোর ব্যবহারে অভিনবত্বের পরিচয় দিয়েছে চন্দননগর. সব মিলিয়ে চন্দননগরের জগদ্ধাত্রী পুজো মানেই এখন দর্শনার্থীদের ঢল নামে. দুর্গাপুজোর সপ্তমী থেকে ঠিক একমাস পর আসে জগদ্ধাত্রী পুজোর সপ্তমী. দুর্গাপুজোর মতোই চারদিন ধরে পুজো হয়. শেষ দিন প্রায় ৩৫ ফিট উঁচু প্রতিমা বিসর্জন করা হয় বিসর্জনের জন্য নির্দিষ্ট রানিঘাটে. প্রতিবছরই দশমীর রাতে প্রতিমা নিয়ে শোভাযাত্রা হয়. তা দেখতে দেশবিদেশ থেকে বহু মানুষ জড়ো হন. চন্দননগর কর্পোরেশন, পুলিশ, পুজো কমিটির উদ্যোক্তাদের নিয়ে তৈরি সেন্ট্রাল কমিটি জগদ্ধাত্রী পুজোর দায়িত্বে থাকে। শহরের প্রায় দেড়শো পুজোয় নজরদারির দায়িত্বও এই কমিটির. এখানকার পুজো অত্যন্ত সুশৃঙ্খল।

* ইন্দ্রনারায়ণ চৌধুরী - ইউরোপীয় উপনিবেশকালে এই অঞ্চলের জমিদার , তথা জগদ্ধাত্রী পুজোর প্রবর্তক।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=Indranarayan and Jagatdhatri Puja |ইউআরএল=https://www.anandabazar.com/supplementary/rabibashoriyo/special-article-about-the-history-of-chandannagar-jagadhatri-puja-1.1065950}}</ref>