তাজ মহল প্যালেস হোটেল: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
→‎২০০৮ এর আক্রমণ: বানান ঠিক করা হয়েছে
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল অ্যাপ সম্পাদনা অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ সম্পাদনা
৪৩ নং লাইন:
'''মূল নিবন্ধ: ২০০৮ সালের মুম্বাই হামলার'''
 
২৬ নভেম্বর, ২০০৮ এ মুম্বাইতে আক্রমণের একটি ধারাতে, এই হোটেলটিকে (ওবেরয় এর সাথে) লস্কর-ই-তৈয়বা নামক একটি ইসলামি উগ্রপন্থী গোষ্ঠী আক্রমণ করে যার দরুন হোটেলের ছাদ ধ্বংস হওয়ার পাশাপাশি প্রচুর পদার্থ ক্ষতি ঘটেছিল।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|শেষাংশ=Ramesh|প্রথমাংশ=Randeep (27 November 2008)|ইউআরএল=http://www.theguardian.com/world/2008/nov/27/mumbai-terror-attacks|শিরোনাম=Dozens still held hostage in Mumbai after night of terror attacks|প্রকাশক=London: The Guardian}}</ref> হামলার সময় অনেক বন্দিদের আটক করা হযেছিলহয়েছিল এবং অনেক বিদেশীদের সহ কমপক্ষে ১৬৭ মানুষকে হত্যা করা হয়েছিল। যদিও বিদেশী পাসপোর্ট বহনকারী পশ্চিমাদের প্রধান লক্ষ্য করা হযেছিল কিন্তু হতাহতের বেশিরভাগই ভারতীয় নাগরিক ছিলেন। ভারতীয় কমান্ডোরা তিন দিনের যুদ্ধ শেষ করতে হোটেলের ব্যারিকেড করা বন্দুকধারীর হত্যা করে। কমপক্ষ্যে ৩১ জন মারা যায় তাজ এ এই দুর্ঘটনার দরুন। এই সময় আন্দাজ ৪৫০ জন মানুষ তাজমহল প্যালেস ও হোটেলে অবস্থিত ছিল।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://news.bbc.co.uk/2/hi/south_asia/7754438.stm|শিরোনাম=Timeline: Mumbai under attack|প্রকাশক=BBC News|তারিখ=1 December 2008|সংগ্রহের-তারিখ=3 December 2008}}</ref>
 
তাজমহল প্যালেস ও টাওয়ার হোটেলের কম-ক্ষতিগ্রস্ত বিভাগ ২১ ডিসেম্বর ২০০৮ এ পুনরায় খুলে দেওয়া হয়। তাজমহল প্যালেস হোটেলে জনপ্রিয় ঐতিহ্য বিভাগ পুনর্নির্মাণ করতে বেশ কয়েক মাস লেগে যায়।
৫০ নং লাইন:
 
২০১০ সালের ৬ই নভেম্বর, মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা হামলার পর তাজ মহল প্যালেস এ থাকার প্রথম বিদেশী রাষ্ট্রপ্রধান। হোটেলের ছাদ থেকে দেওয়া একটি বক্তৃতাএ তিনি বলেন "তাজ হলো শক্তির প্রতীক এবং ভারতীয় জনগণের স্থিতিস্থাপকতার চিন্হ"।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://articles.latimes.com/2010/nov/06/world/la-fgw-obama-mumbai-20101107|শিরোনাম=Obama visits site of Mumbai attacks, praises India's resilience|প্রকাশক=Los Angeles Times|সংগ্রহের-তারিখ=4 July 2011}}</ref><br />
 
==মিডিয়াতে==
* উইল্লিয়াম ওয়ারেন, জিল গোছের (২০০৭)। আসিয়া'স লেজেন্ডারি হোটেলস: দি রোমান্স অফ ট্রাভেল। সিঙ্গাপুর: পেরিপ্লাস এদিসনস। আইএসবিএন ৯৭৮-০-৭৯৪৬-০১৭৪-৪। এটির উল্লেখ ভারতীয় লেখক সুলতান রাশেদ মির্জা, ফরহাত উল্লাহ বাআইগ এর লেখা ছোট গল্প "সাহেব বাহাদুর" এবং ভেদ মেহতার লেখা উপন্যাস ডেলিন্কুএন্ত চাচা তেও আছে। এটিকে তার্য়াঁচে বৈত্ নামক একটি মারাঠি চলচ্চিত্রতে একটি স্কুল ছাত্রর স্বপ্নের গন্তব্যস্থল হিসাবে চিত্রিত করা হয়েছিল।