দৈনিক ইত্তেফাক: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সংশোধন
ShohagS (আলোচনা | অবদান)
তথ্যসূত্র সংশোধন
২৮ নং লাইন:
১৯৬৬ সালে ইত্তেফাক [[ছয় দফা আন্দোলন|ছয় দফা দাবির]] পক্ষে অবস্থান নিয়ে মুখপত্র হিসেবে কাজ করে। ১৫ জুন মানিক মিয়াকে পুনরায় গ্রেফতার করা হয় এবং ১৬ জুন সরকার ইত্তেফাক পত্রিকার প্রকাশনা বন্ধ করে দেয় ও নিউ নেশন প্রিন্টিং প্রেস বাজেয়াপ্ত ঘোষণা করে। ১৯৬৯ সালের ১০ ফেব্রুয়ারি পত্রিকাটি পুনঃপ্রকাশের অনুমতি পায়। [[ঊনসত্তরের গণঅভ্যুত্থান|ঊনসত্তরের গণঅভ্যুত্থানের]] সময়ও দৈনিক ইত্তেফাক বাঙালির জাতীয়তাবাদী আন্দোলনকে সমর্থন করে। একই বছরের ১ জুন মানিক মিয়া মৃত্যুবরণ করার পর তার দুই ছেলে [[মইনুল হোসেন]] ও [[আনোয়ার হোসেন মঞ্জু]] ব্যবস্থাপনার দায়িত্ব হাতে নেন।
 
১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর ২৫শে মার্চ পাকিস্তান সেনাবাহিনী ইত্তেফাকের কার্যালয় পুড়িয়ে দেয়। ২১ মে পাকিস্তানি কর্মকর্তাদের তত্ত্বাবধানে পত্রিকাটি প্রকাশের অনুমতি লাভ করে।<ref name="ইনকিলাব">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.dailyinqilab.com/article/97581/বাংলাদেশের-প্রথম-মুদ্রণযন্ত্র-ও-সংবাদপত্র |শিরোনাম=বাংলাদেশের দৈনিকপ্রথম ইত্তেফাকমুদ্রণযন্ত্র ও সংবাদপত্র|লেখকশেষাংশ=[[দৈনিক ইনকিলাব]]জুয়েল|প্রথমাংশ=জোবায়ের আলী|তারিখ=|ওয়েবসাইট=DailyInqilabOnline|ভাষা=bn|সংগ্রহের-তারিখ=2020-08-25}}</ref> বাংলাদেশের স্বাধীনতা লাভের পর ১৯৭৫ সনের ১৭ জুন ইত্তেফাককে জাতীয়করণ করা হয়। [[নুরুল ইসলাম পাটোয়ারী]] এর প্রধান সম্পাদক হন এবং পত্রিকাটি ঢাকার ১ রামকৃষ্ণ মিশনস্থ নিউ নেশন প্রেস হতে প্রকাশিত হতে থাকে। ১৯৭৫ সনের ২৪ অগাস্ট মইনুল হোসেন ও আনোয়ার হোসেন মঞ্জু মালিকানা ফেরত পান।
 
পত্রিকাটি বর্তমানে ইত্তেফাক গ্রুপ অব পাবলিকেশন্স লিঃ-এর পক্ষে তারিন হোসেন কর্তৃক ৪০, কাওরান বাজার, ঢাকা-১২১৫ থেকে প্রকাশিত ও মুহিবুল আহসান কর্তৃক নিউ নেশন প্রিন্টিং প্রেস, কাজলারপাড়, ডেমরা রোড, ঢাকা-১২৩২ থেকে মুদ্রিত হচ্ছে। আনোয়ার হোসেন মঞ্জুর স্ত্রী [[তাসমিমা হোসেন]] পত্রিকাটির সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। তারিন হোসেন হলেন আনোয়ার ও তাসমিমা দম্পতির কন্যা।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=রাজনৈতিক ক্যারিয়ারকে ভবিষ্যতের উপর ছেড়ে রেখেছেন ভাগ্যে বিশ্বাসী তারিন |ইউআরএল=https://www.channelionline.com/%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%9C%E0%A6%A8%E0%A7%88%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%95-%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A7%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%95%E0%A7%87-%E0%A6%AD%E0%A6%AC%E0%A6%BF/ |ওয়েবসাইট=চ্যানেল আই |সংগ্রহের-তারিখ=২৪ ডিসেম্বর ২০১৯}}</ref>