আল-ফজল ইবনে আল-রাবি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
১ নং লাইন:
'''আল-ফজল ইবনে আল-রাবি''' ({{Lang-ar|الفضل بن الربيع}}, 757/8–823/4) ছিলেন হারুনুর রশিদ এর রাজত্বকালে (৭৮৬-৮০৯) আব্বাসীয় খিলাফত এর সবচেয়ে প্রভাবশালী কর্মকর্তাদের মধ্যে একজন এবং আল-আমিন এর রাজত্বকালে তিনি একজন চেম্বারলাইন ও মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তিনি তার সৎ ভাই আল-মামুন এর বিরুদ্ধে আল-আমিন এর পক্ষ নিয়ে হারুনের মৃত্যূর পর সংগঠিত হওয়া গৃহযুদ্ধে একজন প্ররোচক হিসেবে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন। আর মামুনের এর বিজয়ের পর তিনি আত্মগোপন করেন, যদিও পরে নতুন শাসকের সাথে একজোট হন।
==জীবনী==
তিনি ১৩৮ হিজরিতে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ছিলেন আল রাবি ইবনে ইউনূসের পূত্র। রাবি একজন সাবেক কৃতদাস ছিলেন এ তিনি পরবর্তীতে আল-মনসূর এব আল-মাহদী এর প্রভাবশালী পদ চেম্বারলাইন লাভ করেন। রবির ক্ষমতা খিলাফাতের বহিরাগতদের সাথে যোগাযোগ এবং খিলাফতের অসংখ্য এবং প্রভাবশালী মালওয়াদের (কৃতদাস এবং ভৃত্য) উপর তার দে ফেকতো নেতৃত্বের উপর নির্ভর করত। ফজল কার্যকরীভাবে আইনসভায় তার পিতার অবস্থান লাভ করেন এবং হারুন আল রশীদ প্রদত্ত সম্মান থেকে তিনি সুবিধা লাভ করেন। তার পদপ্রাপ্তিতে খলিফা তাকে তার ব্যাক্তিগত সীল মোহরের দায়িত্ব দেন এবং ৭৮৯/৯০ সালে তাকে দিওয়ান আল নাফাকাত (ব্যায় দপ্তর) পদটি দেওয়া হয়। আল-হাদি’র রাজত্বকালীন (৭৮৫-৭৮৬ হিজরি) সময়ে নির্বাসিত থাকা কবি ইবনে জামি’কে সফলভাবে খুজে পেলে তাকে ৭৯৫/৯৬ হিজরিতে তার পিতার পদ হাদজিব প্রদান করা হয়। মনিবের অতি বিশ্বস্থ থেকে তিনি হারুনের বিশ্বস্থ কর্মকর্তা হিসেবে কাজ করেছেন। হিউগ এন. কেনেডি এর মতে, হারুন যদি কাউকে গোপনে নিয়ে আসতে চাইত অথবা
|