টেলিযোগাযোগের ইতিহাস: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
ট্যাগ যোগ
সম্প্রসারণ
৪ নং লাইন:
 
'''টেলিযোগাযোগের ইতিহাস''' [[আফ্রিকা]], [[এশিয়া]] এবং [[আমেরিকা|আমেরিকার]] [[ধোঁয়া সংকেত]] এবং ড্রামের ব্যবহার দিয়ে শুরু হয়েছিল। টেলিযোগাযোগের ইতিহাস [[যোগাযোগের ইতিহাস|যোগাযোগের ইতিহাসের]] একটি গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ।
 
== প্রাচীন সিস্টেম এবং অপটিক্যাল টেলিগ্রাফি==
প্রাথমিক টেলিযোগাযোগে [[ধোঁয়া সংকেত]] এবং ড্রাম অন্তর্ভুক্ত ছিল। [[আফ্রিকা|আফ্রিকার]] অধিবাসীরা ড্রাম এবং [[উত্তর আমেরিকা]] এবং [[চীন|চীনে]] ধোঁয়া সংকেত ব্যবহার করত। ইতিহাসে মাঝে মাঝে বিভিন্ন সংস্কৃতিতে কবুতরও ব্যবহৃত হয়েছে।
 
মধ্যযুগের সময়, সাধারণত সঙ্কেত পাঠাতে পাহাড়ের চূড়ায় আলোক-সঙ্কেত ব্যবহৃত হত। আলোক-সঙ্কেত ব্যবহারের একটি উল্লেখযোগ্য উদাহরণ [[স্প্যানিশ আর্মাডা]], যখন আলোক-সঙ্কেতের মাধ্যমে প্লাইমাউথ থেকে লন্ডনে স্প্যানিশ যুদ্ধজাহাজের আগমন বার্তা জানানো হয়েছিল।<ref>David Ross, [http://www.britainexpress.com/History/tudor/armada.htm The Spanish Armada], Britain Express, October 2008.</ref>
 
 
==বৈদ্যুতিক টেলিগ্রাফ==
১০ ⟶ ১৬ নং লাইন:
 
বৈদ্যুতিক টেলিগ্রাফের উপর গবেষণা প্রায় ১৭২৬ সালে শুরু হয়েছিল যা প্রাথমিকভাবে ব্যর্থ হয়েছিল। [[পিয়ের সিমোঁ লাপ্লাস|লাপ্লাস]], [[অঁদ্রে-মারি অম্পেয়্যার|অম্পেয়্যার]] এবং [[কার্ল ফ্রিড‌রিশ গাউস|গাউসসহ]] বিজ্ঞানীরা এ বিষয়ে গবেষণা করেছিলেন।
 
প্রথম কার্যকর টেলিগ্রাফটি ১৮১৬ সালে ফ্রান্সিস রোনাল্ডস দ্বারা নির্মিত হয়েছিল এবং এতে স্থির বিদ্যুত ব্যবহার করা হয়েছিল।<ref>{{Cite book|title=Sir Francis Ronalds: Father of the Electric Telegraph|last=Ronalds|first=B.F.|publisher=Imperial College Press|year=2016|isbn=978-1-78326-917-4|location=London|pages=}}</ref>
 
== টেলিফোন ==