জালিয়া কৈবর্ত: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
আফতাবুজ্জামান (আলোচনা | অবদান) অ 43.226.30.84-এর সম্পাদিত সংস্করণ হতে 116.193.141.144-এর সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণে ফেরত ট্যাগ: পুনর্বহাল মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা |
||
১১ নং লাইন:
== প্রকারভেদ ==
কৈবর্ত দুই প্রকার। (১) ক্ষত্রবীর্যেণ বৈশ্যায়াং কৈবর্তঃ পরিকীর্তিতঃ। (ব্রহ্মবৈবর্ত পুরাণ, ব্রহ্মখণ্ড ১০ অধ্যায়) অর্থাৎ, ক্ষত্রিয়ের পরিণীতা বৈশ্যা পত্নীর সন্তানের নাম কৈবর্ত বলে পরিগণিত হয়েছে। ব্রহ্মবৈবর্ত পুরাণের এই কৈবর্তগণই যাজ্ঞবল্ক্যাদি সংহিতায় [[মাহিষ্য]] নামে উল্লেখ করা আছে। মাতা-পিতা-বৃত্তি-সমতায় মাহিষ্য ও ব্রহ্মবৈবর্ত পুরাণের ক্ষত্রবৈশ্যাজাত কৈবর্ত একই জাতি।
(২) নিষাদো মার্গবং সূতে দাশং নৌকর্মজীবিনম্। কৈবর্তমিতি যং প্রাহুরার্যাবর্ত-নিবাসিনঃ।। (মনু, ১০ অধ্যায়) নিষাদজাতীয় পুরুষ অয়োগবীজাতীয়া স্ত্রীর সাথে মিলিত হয়ে যে সন্তান উৎপাদন করে তাদেরকে মার্গব বা দাশ বলে। আর্যাবর্তবাসিগণ এ জাতিকে কৈবর্ত নামেও অভিহিত করে থাকে। তারা নৌ-কর্মজীবি অর্থাৎ নৌকাকে অবলম্বন করে মাছ শিকার করে জীবন-জীবিকা নির্বাহ করে থাকে। তারা সমাজে জেলে কৈবর্ত নামে অভিহিত হন। যারা কৃষিকাজের সাথে যুক্ত তাদের হালিক বা হেলে কৈবর্ত বলা হয়।
প্রথমদিকে কৈবর্তদের একক সম্প্রদায় হিসেবে গণনা করা হলেও পরবর্তীতে দুইভাগ হয়ে যায়। বাংলাতে যাদেরকে জালিয়া এবং হালিয়া বলা হয়। জালিয়াদেরকে নির্ধারিত
== বর্তমানকালে কৈবর্ত সমাজ ==
|