নারী ভোটাধিকার আন্দোলন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Aishik Rehman (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
Aishik Rehman (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
২৯ নং লাইন:
১৮৬৫ সালে [[জন স্টুয়ার্ট মিল]] নারীদের জন্য ভোটাধিকার অন্তর্ভুক্ত ছিল এমন প্লাটফরমে সংসদে নির্বাচিত হয়েছিলেন। ১৮৬৯ সালে তিনি লিঙ্গ সমতার পক্ষে ''দ্য সাবজেকশন অফ উইমেন'' নামক প্রবন্ধ প্রকাশ করেছিলেন। এছাড়াও ১৮৬৫ সালে, দ্য কেন্সিংটন সোসাইটি নামে একটি নারী আলোচনার দল গঠিত হয়। নারীদের ভোটাধিকার বিষয় নিয়ে আলোচনার পরে, এই সমিতি একটি আবেদনের খসড়া এবং স্বাক্ষর সংগ্রহের জন্য একটি কমিটি গঠন করে। ১০০ টি স্বাক্ষর সংগ্রহ স্বাপেক্ষে স্টুয়ার্ট মিল তা সংসদে উপস্থাপন করতে রাজি হয়।<ref>{{সাময়িকী উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://dx.doi.org/10.1093/oso/9780190225100.003.0011|শিরোনাম=John Stuart Mill|শেষাংশ=Kuenzle|প্রথমাংশ=Dominique|তারিখ=2018-06-21|সাময়িকী=Oxford Scholarship Online|doi=10.1093/oso/9780190225100.003.0011}}</ref> অক্টোবর ১৮৬৬ সালে অপেশাদার বিজ্ঞানী [[লিডিয়া বেকার]] [[ম্যানচেস্টার|ম্যানচেস্টারে]] আয়োজিত "''ন্যাশনাল এসোসিয়েশন ফর দ্যা প্রোমোশন অফ সোশ্যাল'' ''সায়েন্স'' " কর্তৃক অনুষ্ঠিত একটি বৈঠকে উপস্থিত হন। এখানে তিনি বারবারা বডিখনের পেপার "রিজন্স ফর এনফ্রাচাইজমেন্ট অভ উইমেন" শুনেন। বারবারার এই পত্রিকাপাঠ লিডিয়া বেকারকে অনুপ্রাণিত করে। তিনি ম্যানচেস্টারের চারিদিকে স্বাক্ষর সংগ্রহে নতুন গঠিত ম্যানচেস্টার কমিটিতে যোগ দেন। স্টুয়ার্ট মিল ১৮৬৬ সালে যখন সংসদে এই আবেদনটি উপস্থাপন করেন, ততক্ষণে সমর্থকরা [[ফ্লোরেন্স নাইটিঙ্গেল]], হ্যারিয়েট মার্টিনাও, জোসেফাইন বাটলার এবং [[মেরি সোমারভিল|মেরি সামারভিলিসহ]] সর্বমোট ১৪৯৯ জনের স্বাক্ষর সংগ্রহ করেছিলেন।<ref>{{সাময়িকী উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://dx.doi.org/10.1093/odnb/9780192683120.013.1899|শিরোনাম=Becker, Lydia Ernestine (1827–1890)|তারিখ=2018-02-06|সাময়িকী=Oxford Dictionary of National Biography|প্রকাশক=Oxford University Press}}</ref>
 
== WSPUডাব্লিউএসপিইউ প্রচারণা ==
[[চিত্র:Annie_Kenney_and_Christabel_Pankhurst_(cropped).jpg|বাম|থাম্ব| অ্যানি কেনি এবং ডাব্লুএসপিইউয়ের ক্রিস্টাবল পানখউর্স্ট। ১৯০৮ সালের ছবি ]]
১৯০৫ সালে ম্যানচেস্টারে একটি রাজনৈতিক বৈঠকে ক্রিস্টাবল পানখার্স্ট এবং মিলকার্কার অ্যানি কেনি বিশিষ্ট লিবারেল [[উইনস্টন চার্চিল]] এবং স্যার এডওয়ার্ড গ্রেয়ের বক্তব্যকে বাধা দিয়ে করে জিজ্ঞাসা করেছিলেন যে নারীদের রাজনৈতিক অধিকারের ক্ষেত্রে চার্চিল এবং গ্রের মন্তব্য জানতে চান। এমন সময়ে যখন রাজনৈতিক বৈঠকগুলিতে কেবল পুরুষরা উপস্থিত ছিলেন এবং বক্তারা কোনও বাধা ছাড়াই তাদের মতামত প্রকাশেরপ্রকাশ করা সৌজন্য বলে মনে করতো, দুই নারীর এমন প্রশ্ন শ্রোতাদের মাঝে উষ্মা তৈরি করে। "নারীদের জন্য ভোট" ব্যানার উত্তোলন করলে একজন পুলিশ সদস্যের উপর হামলার অভিযোগেতাদেরঅভিযোগে তাদের দুজনকে গ্রেপ্তার করা হয়। পানখুর্স্ট এবং কেনি আদালতে হাজির হলে তারা উভয়েই জরিমানা প্রদানে অস্বীকৃতি জানায়, এবং নিজেদের প্রচার বৃদ্ধিতে কারাগারে যায়। <ref name="trueman">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.historylearningsite.co.uk/the-role-of-british-women-in-the-twentieth-century/womens-social-and-political-union/|শিরোনাম=Women's Social and Political Union|শেষাংশ=Trueman|প্রথমাংশ=C.N.|ওয়েবসাইট=History learning site|প্রকাশক=C.N. Trueman|সংগ্রহের-তারিখ=11 February 2018}}</ref>
 
১৯০৮ সালের জুলাইয়ে ডাব্লুএসপিইউডাব্লিউএসপিইউ [[ম্যানচেস্টার|ম্যানচেস্টারের]] কাছাকাছি হিটন পার্কে একটি বিশাল বিক্ষোভের আয়োজন করে। এমালিন, ক্রিস্টাবেল এবং অ্যাডেলা পানখুর্স্ট সহ ১৩ টি পৃথক প্ল্যাটফর্মে বক্তারা বক্তব্য দেন।
 
খবরের কাগজের কার্টুনিস্টরা তৈরি পুরুষালি পোশাকে দৃঢ় মনের নারীদের কার্টুন আঁকলে, সাফ্রোগেটরা নিজেদের মেয়েলি ও ফ্যাশনেবল প্রতিচ্ছবি তৈরিতে জনসম্মখ্যে নতুন রূপে আসার পরিকল্পনা করেন। ১৯০৮ সালে ডাব্লুএসপিইউয়ের সংবাদপত্র ''ভোটস ফর উইমেন'' এর সহ-সম্পাদক, এমেনিল পেথিক-লরেন্স, বেগুনি রঙকে সাফ্রোগেটদের রঙ হিসেবে তুলে ধরেন। বেগুনি রং বিশ্বস্ততা ও মর্যাদার জন্য পরিচিত। এছাড়াও, শুদ্ধির জন্য সাদা এবং আশার প্রতীক হিসেবে সবুজ রংকেও সাফ্রোগেটরা ব্যবহার শুরু করেন। লন্ডনের ফ্যাশনেবল দোকানগুলি সেলফ্রিজ এবং লিবার্টি তিনরঙা টুপি, রোসেটস, ব্যাজ এবং বেল্টের পাশাপাশি রঙিন পোশাক, অন্তর্বাস, হ্যান্ডব্যাগ, জুতা, চপ্পল এবং টয়লেট সাবান বিক্রি শুরু করে। <ref name="Blackman">{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.theguardian.com/fashion/2015/oct/08/suffragette-style-movement-embraced-fashion-branding|শিরোনাম=How the Suffragettes used fashion to further the cause|শেষাংশ=Blackman|প্রথমাংশ=Cally|তারিখ=8 October 2015|কর্ম=The Guardian|সংগ্রহের-তারিখ=16 February 2018}}</ref> ডাব্লুএসপিইউর সদস্যপদ বৃদ্ধির সাথে সাথে নারীদের মাঝে এই তিন রঙ ব্যবহার ফ্যাশনেবল হিসেবে বিবেচ্য হয়। প্রায়শই তারা একটি ছোট গহনা বা একটি ছোট হৃদয় আকৃতির "ভেষ্ট কেস" নিয়ে একাত্মতা প্রকাশ করতেন <ref name="Crawford">{{Harvard citation no brackets|Crawford|1999}}</ref>
 
== তথ্যসূত্র ==