কুতুবুদ্দিন আইবেক: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল অ্যাপ সম্পাদনা অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ সম্পাদনা
WikiBayer (আলোচনা | অবদান)
2409:4061:704:EAFF:0:0:2A9D:A8A4 (আলাপ)-এর সম্পাদিত সংস্করণ হতে Mahedi181-এর সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণে ফেরত: পরীক্ষামূলক সম্পাদনা, দয়া করে খেলাঘর ব্যবহার করুন
৭৩ নং লাইন:
সুলতান মুইজ আদ-দ্বিনের রাজত্বকালে, পূর্ব ভারতের বিহার এবং বাংলা অঞ্চলের কিছু অংশ ঘুরি সেনাপতি [[বখতিয়ার খিলজি]]<nowiki/>র শাসনাধীন ছিল। ১২০৬ সালে দেবকোটে [[বখতিয়ার খিলজি]] তাঁর অধস্তন আলী মর্দান খিলজির হাতে হত্যার শিকার হন, একই সময় সুলতান মু’আইজ আদ-দ্বীনকেও হত্যা করা হয়। পরবর্তীতে বখতিয়ারের আরেক অধস্তন মুহাম্মদ শিরান খিলজি, আলী মর্দানকে আটক করেন এবং পূর্ব ভারতের খলজীদের নেতা বনে যান। এদিকে আলী মর্দান পালিয়ে দিল্লি চলে যায়, সেখানে পৌঁছে আইবেককে খিলজি বিষয়ে হস্তক্ষেপ করতে রাজি করায়। খিলজিদের উপর মু‘আইজ-আদ-দ্বিনের প্রভাব না থাকায়, আইবেকের পক্ষে এ ব্যাপারে করনীয় কিছুই ছিল না। তা সত্ত্বেও, তিনি তাঁর অধস্তন আওয়াদ এর গভর্নর কায়মাজ রুমিকে তৎকালীন বাংলার লাখনাউতে পাঠান এবং খিলজি আমিরদের থেকে উপযুক্ত [[ইকতা]] আদায়ের নির্দেশ প্রদান করেন। কাইমাজ রুমী বখতিয়ারের আরেক অধস্তন হুসামুদ্দিন ইওয়াজ খিলজির নিকট দেবকোটের ইকতার দায়িত্ব অর্পণ করেন। মুহাম্মদ শিরান এবং অন্যান্য খিলজি আমিরগণ এই সিদ্ধান্তের সাথে একমত হতে পারেনননি এবং [[দেবকোট]] আক্রমণ করেন। রুমি তাদের প্রতিহত করেন।পরবর্তীতে অপর এক সংঘর্ষে মুহাম্মদ শিরান মৃত্যুবরন করেন।{{sfn|K. A. Nizami|1992|p=202}}
 
=tiritbchchcucjjxotcitxjxixodpydoydlyxlxotxogdyodigdodogdoydoydoydodydghdhhyhuyufyditiydlydlyrlyrlydlydlydkydkydkydkydoydogdkgxkdhddi6diyfxhi dgjsdgsi sihcLEIs using sjxaohxakxbsixbzkxbzclbskbskscbskc sckb wkwxslv I qjx IQ ask kwx max wax ice jcwj WC he is key is key levkvlwvljqrvhle blew hl Jake jqlef hleqr1 hl jeql while eqlhqel h heqlb is able qdbqlb= হিন্দুস্থানের শাসক হিসেবে পরিচিতি ==
 
[[হাসান নিজামি]]<nowiki/>র [[তাজুল মাআসির]] নামক গ্রন্থ থেকে উল্লেখ পাওয়া যায় যে, [[মুহাম্মাদ ঘুরি]] তারাইনের বিজয়ের পর আইবেক কে ভারতে তার প্রতিনিধি হিসাবে নিযুক্ত করেন।হাসান নিজামী এটাও উল্লেখ করেন যে কুহরাম ও সামানার ইয়ালাত(গভর্নরশিপ)আইবাকের উপর ন্যস্ত করা হয়েছিল। ফখর-ই মুদাব্বির নামে একজন সমসাময়িক ইতাহাসবিদের মতে, ১২০৬ সালে আইবেক খোখার বিদ্রোহ দমন করে গজনীতে ফিরে আসার পর, মুইজ আদ-দ্বীন তাঁকে আনুষ্ঠানিকভাবে ভারতীয় অঞ্চলগুলির ভাইসরয় নিযুক্ত করেন।এরই ধারাবাহিকতায় আইবেক পদোন্নতি লাভ করে মালিক এবং ক্রমান্বয়ে সুলতানের ভারতীয় অঞ্চলগুলির উত্তরাধিকারীতে পরিণত হন।ইতিহাসবিদ [[কে এ নিজামির|কে. এ. নিজামির]] মতে সুলতান মুইজ আদ-দ্বীন আইবেককে কখনই ভারতে তাঁর উত্তরসূরি হিসাবে নিয়োগ করেননি, কূটনীতিক এবং সামরিক শক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে সুলতানের মৃত্যুর পরে দাস-সেনাপতি এই পদ অর্জন করেছিলেন।সুলতানের অপ্রত্যাশিত মৃত্যু তাঁর তিন প্রধান সেনাপতি আইবেক, [[তাজ আল দ্বীন|তাজ আল দ্বীনজিলদিজ]] এবং [[নাসির আদ দ্বীন কাবাচা]] কে ক্ষমতায় আসার পথ সুগম করে দিয়েছিল।শেষ বছরগুলিতে, নানা কারণে সুলতান তাঁর পরিবার এবং সভাসদদের প্রতি হতাশ হয়ে পড়েছিলেন, এসময় কেবলমাত্র তাঁর দাসদের উপরই ভরসা ছিল।সুলতানের মৃত্যুর সময় আইবেকের সদর দফতর ছিল দিল্লিতে।[[লাহোর|লাহোরের]] নাগরিকরা তাকে সুলতানের মৃত্যুর পরে সার্বভৌম ক্ষমতা গ্রহণের জন্য অনুরোধ করে।এসময় তিনি তাঁর সদর দফতর লাহোরে স্থানান্তর করেন।১২০৬ সালের ২৫জুন তিনি আনুষ্ঠানিক ভাবে সিংহাসনে আরোহণ করেন, তবে সার্বভৌম শাসক হিসাবে তাঁর স্বীকৃতি ঘটেছিল ১২০৮-০৯ সালের পর।{{sfn|K. A. Nizami|1992|p=203}}
৮০ নং লাইন:
 
শহর ত্যাগের আইবেকের সঙ্গী আলী মরদান খিলজি কে ইলদিস গ্রেফতার করে বন্দী করে রাখে।কিন্তু তিনি কৌশলে মুক্ত হয়ে ভারতে ফিরে আসেন।আইবেক তাঁকে বাংলার লখউনতিতে শাসক হিসেবে প্রেরন করেন।এভাবেই আলী মর্দান পূর্ব ভারতে আইবেক শাসিত রাজ্যগুলির গভর্নর হন এবং পুরো অঞ্চল তাঁর নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসেন।{{sfn|K. A. Nizami|1992|p=197}}
 
== মৃত্যু এবং উত্তরাধিকার ==
[[চিত্র:Death of the slave king, Kutbuddin Aibak of Delhi, A.D. 1210.jpg|থাম্ব|ঘোড়ার পীঠ থেকে পড়ে আইবেকের মৃত্যু|alt=|বাম]]