খালিদ হাসান মিলু: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সঠিক তথ্য
Moniruzzaman Artist (আলোচনা | অবদান)
২১ নং লাইন:
| notable_instruments =
}}
'''খালিদ হাসান মিলু''' (৬ এপ্রিল, ১৯৬০ – ২৯ মার্চ, ২০০৫)<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |ইউআরএল=http://shangetangon.com/?p=1199 |শিরোনাম=আজ স্বর্ণকণ্ঠ শিল্পী ‘খালিদ হাসান মিলু’র ১১তম মৃত্যুবার্ষিকী |কর্ম=সঙ্গীতাঙ্গন |তারিখ=২৯ মার্চ ২০১৬ |সংগ্রহের-তারিখ=১২ মার্চ ২০১৭ }}{{অকার্যকর সংযোগ|তারিখ=জানুয়ারি ২০২০ |bot=InternetArchiveBot |ঠিক করার প্রচেষ্টা=yes }}</ref> ছিলেন একজন বাংলাদেশী সঙ্গীতশিল্পী। ১৯৮০ সালে তার সঙ্গীত জীবন শুরু হয়। মিলুর প্রকাশিত একক অ্যালবাম সংখ্যা ১২ টি, মিক্স এবং ডুয়েট এ্যালবাম সংখ্যা প্রায় ১২০ টি। তিনি ১৫০০ এর মতো গানে কণ্ঠ দিয়েছেন। মিলুর গাওয়া কিছু জনপ্রিয় গান হলো : 'প্রতিশোধ নিও অভিশাপ দিও', 'ওগো প্রিয়় বান্ধবী', সেই মেয়েটি আমাকে ভালবাসে কিনা', ‘অনেক সাধনার পরে আমি’, 'আহত হৃদয় ছুটে আসি', 'সজনী আমিতো তোমায় ভুলিনি', ‘কতদিন দেহি না মায়ের মুখ’, ‘নিশিতে যাইয়ো ফুলবনে’, 'নীলা তুমি আবার এসো ফিরে’, ‘যে প্রেম স্বর্গ থেকে এসে’, 'ও ভূবন মাঝি আমায় তুমি', 'হৃদয় থেকে হৃদয়’, তুমি আমার হৃদয়ে যদি থাকো’, ‘পৃথিবীকে ভালোবেসে সুরে সুরে কাছে এসে’, ‘শোনো শোনো ও প্রিয়া প্রিয়া গো’, ‘যে নদী মরু পথে পথটি হারাল’, ‘যতদূরে যাও মনে রেখো’, ‘যদি পারো ভালোবেসে এসো’, 'হাসলে তোমার মুখ হাসেনা', 'কে বলে সালাম নেই', প্রভৃতি ।<ref name="Milu is no more">{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://archive.thedailystar.net/2005/03/30/d503301403123.htm|শিরোনাম=Khalid Hassan Milu is no more |সংবাদপত্র=[[দ্য ডেইলি স্টার (বাংলাদেশ)|দ্য ডেইলি স্টার]]|তারিখ=৩০ মার্চ ২০০৫|সংগ্রহের-তারিখ=১২ মার্চ ২০১৭}}</ref> তিনি ১৯৯৪ সালে '[[হৃদয় থেকে হৃদয়]]' চলচ্চিত্রের "''ভালবাসা ভালবাসা মানে না কোন পরাজয়"'' গানে কণ্ঠ দিয়ে [[জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার (বাংলাদেশ)|জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারে]] [[বাংলাদেশ জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার শ্রেষ্ঠ পুরুষ কণ্ঠশিল্পী|শ্রেষ্ঠ পুরুষ কণ্ঠশিল্পী]] বিভাগে পুরস্কার লাভ করেন।
 
==জীবনী==
২৭ নং লাইন:
 
===কর্মজীবন===
মিলুর সঙ্গীত জীবন শুরু হয় ১৯৮০ এর দশকের প্রথমার্ধে। মিলুর প্রকাশিত একক অ্যালবাম সংখ্যা ১২ টি, মিক্স এবং ডুয়েট এ্যালবাম সংখ্যা প্রায় ১২০ টি। তিনি প্রায় ২৫০ টি চলচ্চিত্রে কণ্ঠে দিয়েছেন। তিনি মোট প্রায় ১৫০০ এর মতো গানে কণ্ঠ দিয়েছেন। ১৯৮০ সালে তার প্রথম অ্যালবাম 'ওগো প্রিয় বান্ধবী' প্রকাশিত হয়। তার প্রকাশিত অন্যান্য উল্লেখযোগ্য অ্যালবামসমূহ হলোঃ 'আহত হৃদয়','প্রতিশোধ নিও', 'ভালবাসা', 'খালিদ হাসান মিলু ভলিউম-১', 'শেষ খেয়া', 'নীলা', 'শেষ ভালোবাসা', 'মানুষ', 'অচিন পাখী', 'আমি একা বড় একা' ও 'মিষ্টি জোৎছনা'। মিলুর গাওয়া কিছু জনপ্রিয় গান হলো : 'প্রতিশোধ নিও অভিশাপ দিও', 'ওগো প্রিয়় বান্ধবী', সেই মেয়েটি আমাকে ভালবাসে কিনা', ‘অনেক সাধনার পরে আমি’, 'আহত হৃদয় ছুটে আসি', 'সজনী আমিতো তোমায় ভুলিনি', ‘কতদিন দেহি না মায়ের মুখ’, ‘নিশিতে যাইয়ো ফুলবনে’, 'নীলা তুমি আবার এসো ফিরে’, ‘যে প্রেম স্বর্গ থেকে এসে’, 'ও ভূবন মাঝি আমায় তুমি', 'হৃদয় থেকে হৃদয়’, তুমি আমার হৃদয়ে যদি থাকো’, ‘পৃথিবীকে ভালোবেসে সুরে সুরে কাছে এসে’, ‘শোনো শোনো ও প্রিয়া প্রিয়া গো’, ‘যে নদী মরু পথে পথটি হারাল’, ‘যতদূরে যাও মনে রেখো’, ‘যদি পারো ভালোবেসে এসো’, 'হাসলে তোমার মুখ হাসেনা', 'কে বলে সালাম নেই', প্রভৃতি। ১৯৮২ সাল থেকে তিনি চলচ্চিত্রের গানে নেপথ্যে কণ্ঠ দেওয়া শুরু করেন এবং প্রায় ২৫০টি চলচ্চিত্রের গানে কণ্ঠ দেন।<ref name="Milu is no more"/> ১৯৯৪ সালে '[[হৃদয় থেকে হৃদয়]]' চলচ্চিত্রের ‘হৃদয় থেকে হৃদয়’ গানে কণ্ঠ দিয়ে তিনি [[জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার (বাংলাদেশ)|জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারে]] [[বাংলাদেশ জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার শ্রেষ্ঠ পুরুষ কণ্ঠশিল্পী|শ্রেষ্ঠ পুরুষ কণ্ঠশিল্পী]] বিভাগে পুরস্কার লাভ করেন।
মিলুর সঙ্গীত জীবন শুরু হয় ১৯৮০ এর দশকের প্রথমার্ধে। ১৯৮০ সালে তার প্রথম অ্যালবাম 'ওগো প্রিয় বান্ধবী' প্রকাশিত হয়। তার প্রকাশিত অন্যান্য উল্লেখযোগ্য অ্যালবামসমূহ হলোঃ
'আহত হৃদয়','প্রতিশোধ নিও', 'ভালবাসা', 'খালিদ হাসান মিলু ভলিউম-১', 'শেষ খেয়া', 'নীলা', 'শেষ ভালোবাসা', 'মানুষ', 'অচিন পাখী', 'আমি একা বড় একা' ও 'মিষ্টি জোৎছনা' । ১৯৮২ সাল থেকে তিনি চলচ্চিত্রের গানে নেপথ্যে কণ্ঠ দেওয়া শুরু করেন এবং প্রায় ২৫০টি চলচ্চিত্রের গানে কণ্ঠ দেন।<ref name="Milu is no more"/> ১৯৯৪ সালে '[[হৃদয় থেকে হৃদয়]]' চলচ্চিত্রের ‘হৃদয় থেকে হৃদয়’ গানে কণ্ঠ দিয়ে তিনি [[জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার (বাংলাদেশ)|জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারে]] [[বাংলাদেশ জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার শ্রেষ্ঠ পুরুষ কণ্ঠশিল্পী|শ্রেষ্ঠ পুরুষ কণ্ঠশিল্পী]] বিভাগে পুরস্কার লাভ করেন।
 
===ব্যক্তিগত জীবন===
৮৭ ⟶ ৮৬ নং লাইন:
আরও অনেক..
 
=== নেপথ্যে কণ্ঠ দেওয়া চলচ্চিত্রচলচ্চিত্রঃ তিনি প্রায় ২৫০ টি চলচ্চিত্রে কণ্ঠে দিয়েছেন। ===
 
=== উল্লেখ্যযোগ্য গানঃ ===
{{div col|colwidth=22em}}
* ''[[কালো গোলাপ]]'' (১৯৮২)