ইসলামি শিল্পের জাদুঘর, দোহা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
১টি উৎস উদ্ধার করা হল ও ০টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল।) #IABot (v2.0.1 |
তথ্যসূত্র যোগ/সংশোধন |
||
৩৩ নং লাইন:
==সুবিধাদি==
[[File:Museum Islamic Art Doha 3470122137 354168dabf.jpg|thumb|280px|জাদুঘরের ছাদে অঙ্কিত ইসলামী নকশা]]
ইসলামী শিল্পের যাদুঘরের মূল ভবনের পেছনে একটি ২৮০,০০০ বর্গমিটার বিশিষ্ট পার্ক রয়েছে। পাঁচতলা বিশিষ্ট এই জাদুঘরে রয়েছে একটা উপহারের দোকান, পাঠাগার, শ্রেণীকক্ষ এবং একটি ২০০-আসন বিশিষ্ট থিয়েটার।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি
==স্থাপত্য==
জাদুঘরটির স্থাপত্য প্রাচীন [[ইসলামী স্থাপত্য]] দ্বারা প্রভাবিত। তথাপি এর রয়েছে অনন্য স্থাপনাশৈলী। এই স্থাপনা শৈলীর ভবন এই অঞ্চলে এটাই প্রথম। জাদুঘরে ইসলামী শিল্পকলার বিশাল সংগ্রহ রয়েছে। এছাড়া গবেষণা ও পড়ার জন্য আছে পাঠাগার। সাবিহা আল খেমির ২০০৬ থেকে ২০০৮ পর্যন্ত জাদুঘরটির প্রতিষ্ঠাতা নির্বাহী পরিচালক ছিলেন।<ref>[http://www.mia.org.qa/en The Museum of Islamic Art homepage]. mia.org.
মিউজিয়াম অব ইসলামিক আর্ট ৪৫,০০০ বর্গমিটার এলাকাজুড়ে অবস্থিত। স্থানটি আসলে একটা কৃত্রিক উপদ্বীপ, এখান থেকে দোহা উপসাগরের দক্ষিণ প্রান্ত দেখা যায়। জাদুঘরটির নির্মাণ কাজ ২০০৬ সালে শেষ হয়, কিন্ত পরবর্তীকালে কয়েকবার জাদুঘরের অভ্যন্তরীণ নকশায় পরিবর্তন করা হয়।<ref>
এটি আনুষ্ঠানিকভাবে ২২ নভেম্বর ২০০৮ কাতারের আমির দ্বারা খোলা হয়েছিল। জাদুঘরের অভ্যন্তরীণ গ্যালারী স্পেসগুলো উইলমোট অ্যাসোসিয়েটসের জেএম উইলমোটের নেতৃত্বে একটি দল ডিজাইন করেছিল।
{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.kuna.net.kw/newsagenciespublicsite/ArticleDetails.aspx?Language=en&id=1878730|শিরোনাম=Qatar's Islamic Art Museum to open Nov. '08|শেষাংশ=|প্রথমাংশ=|তারিখ=২৩ জানুয়ারি ২০০৮|কর্ম=|সংগ্রহের-তারিখ=১২ সেপ্টেম্বর ২০০৮|প্রকাশক=কুয়েত সংবাদ অ্য়াজেন্সি|ভাষা=ইংরেজি}}{{অকার্যকর সংযোগ|তারিখ=এপ্রিল ২০১৯|bot=InternetArchiveBot|ঠিক করার প্রচেষ্টা=yes}}
</ref> তবে আনুষ্ঠানিকভাবে ২০০৮ সালের ২২ নভেম্বরে জাদুঘরটি উদ্বোধন করা হয়। জনসাধারণের জন্য উন্মুক্ত করা হয় ২০০৮ সালের ৮ ডিসেম্বরে।<ref>
{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.gulf-daily-news.com/Story.asp?Article=235491&Sn=BNEW&IssueID=31248|শিরোনাম=Islamic Art Museum opens|শেষাংশ=|প্রথমাংশ=|তারিখ=২৩ নভেম্বর ২০০৮|কর্ম=|সংগ্রহের-তারিখ=২৩ নভেম্বর ২০০৮|প্রকাশক=গালফ দৈনিক সংবাদ|ভাষা=ইংরেজি}}</ref><ref>
{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://iht.com/articles/2008/11/23/mideast/art.php|শিরোনাম=Pei's Doha museum reflects splendor of Islamic art|শেষাংশ=|প্রথমাংশ=|তারিখ=২৩ নভেম্বর ২০০৮|কর্ম=|সংগ্রহের-তারিখ=২৩ নভেম্বর ২০০৮|প্রকাশক=International Herald Tribune|ভাষা=ইংরেজি}}</ref>
জাদুঘরটির স্থপতি ছিলেন আম. এম. পাই। এসময় তার বয়স ছিল ৯১ বছর। নকশা করার পূর্বে আই. এম. পাই প্রায় ছয় মাস ধরে মুসলিম বিশ্ব ভ্রমণ করেন মুসলিম স্থাপত্য ও ইতিহাস সম্পর্কে জ্ঞান লাভের জন্য।<ref name="gatarvisitor">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.qatarvisitor.com/index.php?cID=415&pID=1281|শিরোনাম=Doha's Islamic Arts Museum :: Qatar Visitor|শেষাংশ=|প্রথমাংশ=|তারিখ=|ওয়েবসাইট=|প্রকাশক=www.qatarvisitor.com|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20110715134335/http://www.qatarvisitor.com/index.php?cID=415&pID=1281|আর্কাইভের-তারিখ=১৫ জুলাই ২০১১|সংগ্রহের-তারিখ=৩১ ডিসেম্বর ২০০৯|অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ}}</ref> এছাড়া তিনি [[ইসলামের ইতিহাস|ইসলামিক ইতিহাস]] ও ঐতিহ্য সম্পর্কে পড়ালিখা করেন। জাদুঘরের জন্য প্রস্তাবিত সবগুলো স্থানকে অগ্রাহ্য করে আই. এম. পাই কাতার কর্তৃপক্ষের কাছে একটি নতুন স্থানের আবেদন জানান। এর কারণ ছিল এমন একটি স্থানে জাদুঘরটি নির্মাণ করা যাতে জাদুঘরের উপরে ভবিষ্যতে স্থাপনা দখলের সম্ভাবনা না থাকে। পরবর্তিতে জাদুঘরটি দোহা উপসাগরের উপর নির্মিত হয়। এর পাশে নির্মাণ করা হয় একটি পার্ক। পাই কর্তৃপক্ষকে অনুরোধ করেন লুভর জাদুঘর নকশায় তার সহকারী প্রতিষ্ঠান উইলমোট এন্ড অ্যাসোসিয়েটসকে এই কাজে নিয়োগ দেবার জন্য। অনুমতি পাবার পরে এই কাজে আরোক নিযুক্ত হয় ভবনের আলো নকশাকারী প্রতিষ্ঠান আইসোমেট্রিক্ত লাইটিং + ডিজাইন, পরিবেশ সংরক্ষণ বিষয়ক নকশা প্রতিষ্ঠান এভি কনসালটেন্টস। কাঠামোগত নকশার জন্যে কাজ করেছে লেসলি এ. রবার্টসন অ্যাসোসিয়েটস।▼
▲}}</ref> এছাড়া তিনি [[ইসলামের ইতিহাস|ইসলামিক ইতিহাস]] ও ঐতিহ্য সম্পর্কে পড়ালিখা করেন। জাদুঘরের জন্য প্রস্তাবিত সবগুলো স্থানকে অগ্রাহ্য করে আই. এম. পাই কাতার কর্তৃপক্ষের কাছে একটি নতুন স্থানের আবেদন জানান। এর কারণ ছিল এমন একটি স্থানে জাদুঘরটি নির্মাণ করা যাতে জাদুঘরের উপরে ভবিষ্যতে স্থাপনা দখলের সম্ভাবনা না থাকে। পরবর্তিতে জাদুঘরটি দোহা উপসাগরের উপর নির্মিত হয়। এর পাশে নির্মাণ করা হয় একটি পার্ক। পাই কর্তৃপক্ষকে অনুরোধ করেন লুভর জাদুঘর নকশায় তার সহকারী প্রতিষ্ঠান উইলমোট এন্ড অ্যাসোসিয়েটসকে এই কাজে নিয়োগ দেবার জন্য। অনুমতি পাবার পরে এই কাজে আরোক নিযুক্ত হয় ভবনের আলো নকশাকারী প্রতিষ্ঠান আইসোমেট্রিক্ত লাইটিং + ডিজাইন, পরিবেশ সংরক্ষণ বিষয়ক নকশা প্রতিষ্ঠান এভি কনসালটেন্টস। কাঠামোগত নকশার জন্যে কাজ করেছে লেসলি এ. রবার্টসন অ্যাসোসিয়েটস।
== গ্যালারি ==
|