সি.আই.ডি. (ভারতীয় টেলিভিশন ধারাবাহিক): সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
সম্পাদনা সারাংশ নেই ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
||
৭৫ নং লাইন:
| '''কে.সুধাকর''' || সাব-ইন্সপেক্টর || ধনঞ্জয় মান্দ্রেকর || ১৯৯৮–২০০৫ || সিআইডিতে কাজ করেছেন এবং ফ্রেডরিকের ভালো বন্ধু হিসেবে পরিচিত
|-
| '''দাকাশ''' || ইন্সপেক্টর || মানব গহিল || ২০০৪-২০০৫ || ভাইয়ের খুনিকে ধরার কাজে জড়িত হতে গিয়ে সিআইডিতে যোগ দেন। এক সময়ে এসিপির গুলিতে নিহত হওয়া সন্ত্রাসী ছেলে নকুলের কাছে সিআইডির কিছু গোপন তথ্য প্রকাশ করে দেন।
|-
| '''অদিতি''' || সাব-ইন্সপেক্টর || স্মিতা বানসাল || ২০০৪-২০০৫ || তিনি একজন সাহসী এবং বুদ্ধিমান অফিসার। তবে তার বোন ছিলেন একজন সন্ত্রাসী। ২০০৫ সালের ১২-১৯ আগস্ট অনুষ্ঠিত এক পর্বে তিনি মারা যান।
|-
| '''প্রিয়াংকা''' || সাব-ইন্সপেক্টর || সাই দেবদর || ২০০৫ || হাতে নানা ধরনের কাজে দক্ষতা ছিলো। তবে ২০০৫ সালের ২১ অক্টোবর এবং ২০০৫ সালের ১৮ নভেম্বর দুটি পর্ব অনুষ্ঠিত হওয়ার পর তিনি এসিপি প্রাদিউমানকে একজন খুনি হিসেবে মনে করেন।
|-
| '''আনুস্কা''' || সাব-ইন্সপেক্টর || কবিতা কৌশিক || ২০০৫-২০০৬ || ট্রান্সফার
|-
| মুসকান || সাব-ইন্সপেক্টর || অলকা ভার্মা || ২০০৬-২০০৭ || সিআইডি দলের মধ্যে তিনি ছিলেন সেরা স্মার্ট একজন নারী অফিসার। ট্রান্সপার
৮৭ নং লাইন:
| '''বিবেক''' || সাব-ইন্সপেক্টর || বিবেক ভি মাশরু || ২০০৬–২০১২ || তিনি নির্বাচিত হয়েছেন সিআইডি প্রোডাকশন আয়োজিত 'অপারেশন তালাশ' নামের একটি প্রতিযোগিতার মাধ্যমে সেরা হয়ে। ২০০৬ সালের ২৯ সেপ্টেম্বর প্রথমবারের মতো সিআইডিতে অভিনয় করেন।
|-
|
|-
| '''কাবেরি''' || সাব-ইন্সপেক্টর || পরিণিতা শেঠ || ২০০৮ ||২০০৮ সালের ২১ মার্চ আরেক অফিসার লাবণ্যের সাথে একটি পর্বের মাধ্যমে সিআইডিতে যোগ দেন। কিছুটা আবেগপ্রবণ এ অফিসার একটি পর্বে আহত হন।
|-
| '''লাবণ্য''' || সাব-ইন্সপেক্টর || [[জিমি কুনাল নন্দা]] || ২০০৮-২০০৯ || ২০০৮ সালের ২১ মার্চ প্রথম একটি পর্বে যোগ দেন।
|-
| '''তাশা''' || সাব-ইন্সপেক্টর || বৈশ্বভি ধনরাজ || ২০০৯-২০১০ || ২০০৯ সালের ২৯ মে '
|-
| '''ডা. সোনালী বারোই''' || ফরেনসিক এক্সপার্ট || মানিনি মিশ্রা || ২০১০-২০১১ || ২০১০ সালের ২১ মে রহস্যময় দরজা শীর্ষক পর্বের মাধ্যমে সিআইডিতে যোগ দেন। গল্পের তথ্য অনুযায়ী ডা. সোনালী এবং ডা. সালোংকি একই কলেজে পড়তেন।
|-
| '''কাজল''' || সাব-ইন্সপেক্টর ||
|-
| '''শচীন''' || ইন্সপেক্টর || ঋষিকেশ পান্ডে || ২০১০ –২০১৬ || সিআইডি দলে যোগ দেন ২০১০ সালের ৭মে অনুষ্ঠিত একটি পর্ব থেকে। পরবর্তীতে তিনি বেশ কিছু পর্বে সাদা পোশাকে বেশ কিছু মামলায় কাজ করেন। এক সময়ে সেরা নানা ধরনের কার্যক্রমের মাধ্যমে তিনি নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেন একজন সিআইডি অফিসার হিসেবে। শুরুতে তিনি সিদ্ধার্থ নামে যোগ দিলেও পরবর্তীকালে শচীন নামে কাজ শুরু করেন।
|