রাবণ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
সম্পাদনা সারাংশ নেই ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা |
||
১ নং লাইন:
[[চিত্র:Ravana.jpg|right|thumb|300px|রাবণ, ১৯২০ সালে অজ্ঞাতনামা শিল্পী অঙ্কিত জলরঙ চিত্র]]
'''রাবণ''' ({{Lang-sa|रावण}}) [[ভারতীয়]] [[মহাকাব্য]] [[রামায়ণ|রামায়ণের]] অন্যতম প্রধান চরিত্র ও প্রধান নায়ক।<ref>{{বই উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://books.google.co.in/books?id=xzAQAAAAYAAJ&printsec=frontcover|শিরোনাম=The History of India from the Earliest Ages: The Rámáyana and the Brahmanic period|শেষাংশ=Wheeler|প্রথমাংশ=James Talboys|তারিখ=1869|প্রকাশক=N. Trübner|ভাষা=en}}</ref><ref>{{বই উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://books.google.co.in/books?id=1lR_UXIkBfgC&pg=PT43&dq=ravana+rakshasa&hl=en&sa=X&ved=0ahUKEwiB943OvK3pAhUNWX0KHcQoBm4Q6wEIVDAF#v=onepage&q=ravana%20rakshasa&f=false|শিরোনাম=The Mythology of Supernatural: The Signs and Symbols Behind the Popular TV Show|শেষাংশ=Brown|প্রথমাংশ=Nathan Robert|তারিখ=2011-08-02|প্রকাশক=Penguin|ভাষা=en|আইএসবিএন=978-1-101-51752-9}}</ref><ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.britannica.com/topic/Ravana|শিরোনাম=Ravana|শেষাংশ=|প্রথমাংশ=|তারিখ=|ওয়েবসাইট=Encyclopedia Britannica|ভাষা=en|সংগ্রহের-তারিখ=2020-08-11}}</ref> তিনি মহাকাব্য ও [[পুরাণ|পুরাণে]] বর্ণিত লঙ্কা দ্বীপের রাজা। কিন্তু বর্তমানে [[শ্রীলঙ্কা]] যে সেই লঙ্কা সেটি এখনো নিশ্চিত নন। [[শ্রীলঙ্কার ইতিহাস | শ্রীলঙ্কার ইতিহাসে]] রামায়নের এই তথ্যটি পাওয়া যায় না। [[রাম|রামচন্দ্রের]] পত্নী সীতাকে হরণ করে তিনি লঙ্কায় নিয়ে যান। সীতার উদ্ধারকল্পে কিষ্কিন্ধ্যার বানরসেনার সাহায্যে রামচন্দ্র লঙ্কা আক্রমণ করলে রাবণের সঙ্গে তার যুদ্ধ হয়। এই ঘটনা রামায়ণ মহাকাব্যের মূল উপজীব্য। রামায়ণের উত্তরকাণ্ডে তার পূর্বজীবনের কথা বলা হয়েছে।
রাবণের প্রকৃত নাম দশানন / দশগ্রীব। তার রাবণ নামটি [[শিব|শিবের]] দেওয়া। জনপ্রিয় শিল্পে তার দশটি মাথা, দশটি হাত ও দশটি পা দর্শিত হয়। মহাকাব্যে কামুক ও ধর্ষকামী বলে নিন্দিত হলেও রাবণকে মহাজ্ঞানী ও তাপসও বলা হয়েছে। উত্তর ভারতে দশেরা উৎসবে রাবণের কুশপুত্তলিকা দাহ আজও এক জনপ্রিয় প্রথা। রাবণ আদি যুগে সর্বপ্রথম মর্তে উড়ন্ত যান পুষ্পক রথ ব্যবহার করেন।
১৮ ⟶ ১৫ নং লাইন:
রাবন বাস্তু শাস্ত্রে এবং জ্যোতিষ শাস্ত্রে অতীব জ্ঞান রাখতেন। জ্যোতিষ শাস্ত্রে তার জ্ঞানের দ্বারা সে তার পুত্রের জন্মলগ্নে সকল গ্রহকে তার বসে এনে সেই তিথিকে মঙ্গল তিথী বানিয়ে নেন । রাবন ব্রহ্মার কঠোর তপঃ করেন এবং বর প্রাপ্ত হন যে, মানুষ ছাড়া তাকে কেউ বধ করতে পারবে না । রাবন তার বৈমাত্রেয় বড় ভাই কুবের কে পরাজিত করে তার কাছ থেকে পুষ্পক বিমান নেন যা তাকে অতি অল্প সময়ে লঙ্কা থেকে যে কোনো জায়গায় নিয়ে যেতে পারত ।
প্রথম জীবনে রাবণ শিবের সাথে যুদ্ধ করে পরাজিত হয়ে পরে শিবের ভক্ত হন । রাবণ পূর্বজন্মে ছিলেন অভিশাপগ্রস্ত বিষ্ণুভক্ত বিজয়। রাবণ তার নিজশক্তিতে ত্রিলোকের অধিপতি হন । শ্রী রাম অবতারিত হন এবং রাবণকে বধ করেন । কথিত আছে ,রাম রাবণকে হত্যা করে ১ বৎসর ব্রহ্ম হত্যার অনুশোচনায় হিমালয়ের তপস্যা করেন। কারণ রাম ছিলেন পুরুষোত্তম।
| |||