হেমচন্দ্র কানুনগো: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
২২ নং লাইন:
==বিপ্লবী ক্রিয়াকলাপ==
 
হেমচন্দ্র কানুনগো নিজে বোমা তৈরি শিখতে ১৯০৬ খ্রিস্টাব্দের ১৩ আগস্ট ইউরোপ যাত্রা করেন। তবে শুধু বিস্ফোরক তৈরি করা লেখেননি, ইউরোপীয় ধারায় গুপ্ত সমিতি গঠন ও পরিচালনার পদ্ধতি বিষয়ে শিক্ষা নেন। ১৯০৭ খ্রিস্টাব্দে জার্মানির স্টুটগার্ড শহরে বিশ্ব সোশালিস্ট কংগ্রেসের যে অধিবেশন হয় তাতে [[মাদাম কামা | মাদাম ভিকাজি কামার ]] সাথে তিনিও উপস্থিত ছিলেন। ১৯০৮ খ্রিস্টাব্দের জানুয়ারি মাসে ইউরোপ থেকে দেশে ফিরে আসেন। যুগান্তর দলের যোগ দিয়ে তিনটি বোমা তৈরি করেন। দ্বিতীয় পুস্তক বোমাটি কলকাতার মানিকতলায় আচার্য প্রফুল্ল চন্দ্র রায় রোডে অবস্থিত কলকাতা পুলিশের মিউজিয়ামে রাখা আছে। তৃতীয় বোমা ৩০ শে এপ্রিল ১৯০৮ খ্রিস্টাব্দে ক্ষুদিরাম বসু দ্বারা ছোঁড়ার হেতু ২ রা মে কলকাতার মুরারিপুকুর বাগানে দলের সবাইয়ের সাথে ধরা পড়েন। মামলা চলাকালে দলের নরেন গোঁসাই রাজসাক্ষী হয়। তাকে ১ লা সেপ্টেম্বর হত্যার কারণে ধরা পড়েন সত্যেন্দ্রনাথ বসু ও কানাইলাল বসু। মুরারিপুকুর ষড়যন্ত্র মামলায় সকলেই স্বীকারোক্তি দিলেও হেমচন্দ্র কোন স্বীকারোক্তি দেন নি। মামলায় অন্যান্যদের সাথে হেমচন্দ্রেরও [[ আন্দামান|আন্দামানের]] সেলুলার জেলে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড হয়। এগারো বৎসর পরে ১৯২০ খ্রিস্টাব্দের ফেব্রুয়ারি মাসে মুক্তি পান। <ref name =":0"></ref>
 
==প্রকাশিত গ্রন্থ==