তুম বিন ২: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
২৭ নং লাইন:
 
==কাহিনি-সারাংশ==
এই ছবির মূল উপজীব্য বিষয় এক স্কিইং দুর্ঘটনায় নিজের প্রেমিক অমরকে ([[আশিম গুলাটি]]) হারানো তরণের ([[নেহা শর্মা]]) জীবন। শেখরের ([[আদিত্য শীল]]) সঙ্গে দেখা হওয়ার পর তার জীবন বদলে যায়। প্রথমে শেখরকে সে একজন ভালো বন্ধু হিসেবেই গ্রহণ করেছিল। কিন্তু ক্রমশ তার প্রতি তরণের মনে ভালোবাসা জন্মায়। ঘটনাচক্রে একদিন তরণ চুম্বন করে শেখরকে। এইভাবে প্রেমিক হিসেবে শেখর প্রবেশ করে তার জীবনে।
 
হঠাৎ করেই জানা যায় যে, দুর্ঘটনায় অমরের মৃত্যু ঘটেনি। বিগত আট মাস একজন অশনাক্ত রোগী হিসেবে সে [[কোমা|কোমায়]] আচ্ছন্ন ছিল। জ্ঞান ফেরার পর সে বাড়িতে ফিরে আসে। অমরের ফিরে আসার খবর পেয়ে শেখর তরণ ও তার পরিবারের থেকে নিজেকে দূরে রাখার সিদ্ধান্ত নেয়। ক্রমে তরণ উপলব্ধি করে শেখরের প্রতি তার ভালোবাসার টানটি রয়েই গিয়েছে। অমরের অনুপস্থিতিতে কী কী ঘটেছে সে সব কথা সে জানায় অমরকে। দু’জনে সম্পর্ক থেকে বেরিয়ে এসে নিকট বন্ধু হিসেবে থেকে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়। তরণও আবার শেখরের সঙ্গে মেলামেশা শুরু করে। সম্পর্ক ছিন্ন করার পর অমর নিজের প্রকৃত মনোভাব তরণের থেকে গোপন করেছিল। আসলে তরণ মানসিকভাবে আহত হয়েছিল এবং তরণকে ছাড়া খুবই ভেঙে পড়েছিল। এদিকে শেখরও খেয়াল করতে শুরু করে যে, তার সঙ্গে মেলামেশা করলেও তরণ অমরের জন্য কাতর হয়ে পড়ছে। তরণকে এই ব্যাপারে প্রশ্ন করলে সে স্বীকার করে যে, অমরের পরিবর্তে সে শেখরকে বেছে নিয়েছে শুধু এই কারণেই যে "সেটাই সঠিক কাজ হত" বলে। বিশেষ করে অমরের অনুপস্থিতিতে শেখর তার জন্য যা করেছে, তার প্রেক্ষিতে শেখরকেই বেছে নেওয়াটা সে যুক্তিযুক্ত মনে করেছিল। এই ঘটনার পর একবার তরণ অমরকে সাহায্য করতে ছুটে গেলে শেখর বিরক্ত হয় এবং বেশ কয়েক দিনের জন্য তরণের সঙ্গে কথা বলা বন্ধ করে দেয়। পরে একদিন তরণকে সে ডেকে জানায় যে, সে দেশ ছেড়ে চলে যাচ্ছে।