ইবনে রুশদ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
দার্শনিক ইবন রুশদের এ নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ; ইংরেজি হতে অনুবাদের মাধ্যমে সমৃদ্ধির কাজ করছি
সম্পাদনা সারাংশ নেই
৩৯ নং লাইন:
[[চিত্র:The Disgrace of Averroes - Vies Des Savants Illustrés.jpg|alt=রাজসভার রোষে ইবন রুশদ|থাম্ব|245x245পিক্সেল|১১৯৫ সালে কিছু সময়ের জন্য ইবন রুশদকে রাজসভা হতে বহিষ্কার করা হয়।]]
 
ইবন রুশদ এবং খলিফার পরিচিত হবার পরে ,১১৮৪ সালে খলিফার মৃত্যু পর্যন্ত তার একান্ত প্রিয় ছিলেন। খলিফা যখন ইবন তুফায়েলের নিকট ক্ষোভ প্রকাশ করলেন যে তিনি [[এরিস্টটল|অ্যারিস্টটলে]]<nowiki/>র কিছু কাজ বুঝতে পারছেন না, তখন ইবন তুফায়েল খলিফাকে ইবন রুশদের অ্যারিস্টটলের ব্যাখ্যা সম্বন্ধে অবহিত করেন।সেই থেকে ইবন রুশদের বিখ্যাত কাজ, অ্যারিস্টটলের উপর সুবিস্তার ব্যাখাকর্মের সূচনা। এ বিষয়ে তার প্রথম লেখা লিখিত হয়েছে ১১৬৯ সালে।
 
সেই বছরই ইবন রুশদ কাজি হিসেবে সেভিলে নিয়োগপ্রাপ্ত হন। ১১৭১ সালে তিনি তাঁর জন্মস্থান কর্ডোবায় ''কাজি'' হিসেবে নিয়োজিত হন। কাজি হিসেবে তিনি [[শরিয়াহ|ইসলামি শরিয়াহ]] (আইনশাস্ত্র) মোতাবেক মামলা মোকদ্দমার বিচারকার্য পরিচালনা ও [[ফতোয়া|ফতোয়া]](আইনানুগ সমাধান) দিতেন। এসময় নানা দায়িত্ব ও প্রসাশনিক কাজে ব্যপৃত থাকলেও এটা ছিল তাঁর জ্ঞান চর্চার শীর্ষ সময়, অনেক গুরুত্বপূর্ণ কাজ তিনি এসময় সম্পন্ন করেন। আল-মোহাদ খেলাফতের বিভিন্ন স্থানে ভ্রমণের সুবাদে তিনি নানা জ্যোতির্বিদীয় প্রকল্পেও অংশগ্রহণের সুযোগ লাভ করেন.১১৮২ সালে তিনি রাজ চিকিৎসক হিসেবে তার বন্ধুবর দার্শনিক ইবন তুফায়েলের স্থলাভিষিক্ত হন, একই বছর তিনি কর্ডোবার প্রধান কাজি হিসেবে নিয়োজিত হন; সেই একই মর্যাদাপূর্ণ পদে যাতে এককালে তার পিতামহ দায়িত্ব পালন করে গেছেন।
৪৮ নং লাইন:
 
=== অ্যারিস্টটলের ব্যাখ্যাকর্মঃ ===
[[চিত্র:AverroesAndPorphyry.JPG|alt=পরফাইরি এবং ইবন রুশদ|থাম্ব|196x196পিক্সেল|তৃতীয় শতকের দার্শনিক পরফাইরি এবং ইবন রুশদের মধ্যকার কাল্পনিক বিতর্ক।]]
[[চিত্র:Arabic aristotle.jpg|alt=আরব দর্শন ও অ্যারিস্টটল|থাম্ব|272x272পিক্সেল|১২২০ সালের এ আরব চিত্রকর্মে অ্যারিস্টটলকে শিক্ষাদানরত অবস্থায় দেখা যাচ্ছে, ইবন রুশদ অ্যারিস্টটলের বিখ্যাত ব্যাখ্যাকর্ম লিখেছেন]]
ইবন রুশদ সে সময়ে প্রাপ্তি্যোগ্য অ্যারিস্টটলের প্রায় সকল কাজে ব্যাখ্যা লিখেছিলেন। শুধুমাত্র অ্যারিস্টটলের [[রাজনীতি (এরিস্টটল)|রাষ্ট্রনীতি]] বাদে, যেটা সম্ভবত তাঁর নাগালের মাঝে ছিল না। তিনি তাই প্লেটোর [[রিপাবলিক (প্লেটো)|''রিপাবলিক'']] এর উপর ব্যাখ্যা লিখেছিলেন। তিনি তার ব্যাখ্যাগুলোকে কয়েকভাগে ভাগ করেছিলেন; যাকে আধুনিক পন্ডিতগণ দীর্ধ, মধ্যম ও সংক্ষিপ্ত তিন শ্রেণিতে ভাগ করেছেন। তার সংক্ষিপ্ত ব্যাখ্যাগ্রন্থগুলোর বেশিরভাগই কর্মজীবনের সূচনায় লিখিত, যেগুলো অ্যারিশ্তটলের নানা মতবাদের সারসংক্ষেপ বহন করে। তার মধ্যম বক্তৃতাগুলো অ্যারিষ্টটলের মূল বক্তব্যের উদ্ধৃতি বহন এবং এর বক্তব্যকে সরলীকরণের প্রয়াস করে। এ মধ্যবর্তী কাজ গুলো সাধারণত তার পৃষ্ঠপোষক খলিফা আবু ইয়াকুব ইউসুফ কর্তৃক অনুযোগের কারণে লিখিত; খলিফা বলেছিলেন তাঁর অ্যারিস্টটলের কাজ বুঝে উঠতে অসুবিধা হচ্ছিলো। তার দীর্ঘ ব্যাখ্যাতে প্রতি পংক্তির ব্যাখ্যা তিনি সংযোজন করেছেন, এবং এতে তার নিজস্ব চিন্তার প্রতিফলনও দেখা যায়; স্বভাবতই এগুলো সম্ভবত সাধারণ্যের জন্যে লিখিত ছিলো না। অ্যাারিষ্টটলের প্রধান পাচটি কাজেরই এধরণের তিন প্রকার ব্যাখ্যা পাওয়া যায়।
 
 
 
 
 
 
 
 
 
[[File:Colliget Auerrois totam medicinam V00026 00000002.tif|thumb|ইবন রুশদের ''আল-কুল্লিয়াত ফিত-তিব'' এর ল্যাটিন অনুবাদের প্রচ্ছদ|alt=কলিজেট-ল্যাটিন অনুবাদ|263x263পিক্সেল]]
 
 
 
 
 
 
 
 
 
 
 
 
 
=== স্বতন্ত্র দার্শনিক কর্মঃ ===
 
=== ইসলামি ধর্মতত্ত্বঃ ===
 
=== ফিকহশাস্ত্র এবং আইনসংক্রান্তঃ ===
[[File:Colliget Auerrois totam medicinam V00026 00000002.tif|thumb|left|''Colliget'']]
 
==তথ্যসূত্র==