সিরাজউদ্দৌলা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

সিরাজদ্দৌলার স্ত্রী লুৎফুন্নেসা এবং তার শিশুকন্যাকে [[মীর জাফর|মীর জাফরের]] পুত্র মীরনের নির্দেশে ঢাকায় বন্দি করে রাখা হয়েছিল। সিরাজের পতনের পূর্ব পর্যন্ত ষড়যন্ত্রকারীরা ঘষেটি বেগমকে ব্যবহার করলেও সিরাজের পতনের পর আর তাকে কোনো সুযোগই দেয়া হয়নি।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://bn.banglapedia.org/index.php?title=%E0%A6%98%E0%A6%B8%E0%A7%87%E0%A6%9F%E0%A6%BF_%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%97%E0%A6%AE|শিরোনাম=ঘসেটি বেগম|শেষাংশ=|প্রথমাংশ=|তারিখ=|ওয়েবসাইট=বাংলাপিডিয়া|সংগ্রহের-তারিখ=2020-07-03}}</ref> এ সময় তারা তাদের মা শরফুন্নেসা, সিরাজের মা আমেনা, খালা ঘষেটি বেগম, সিরাজের স্ত্রী লুৎফুন্নেসা ও তার শিশুকন্যা সবাইকে ঢাকার [[জিঞ্জিরা প্রাসাদ|জিঞ্জিরা প্রাসাদে]] বন্দি করে রাখা হয়। ঢাকার বর্তমান কেরানীগঞ্জের জিঞ্জিরা প্রাসাদে তারা বেশ কিছুদিন বন্দি জীবন যাপন করার পর মীরনের নির্দেশে ঘষেটি বেগম ও আমেনা বেগমকে নৌকায় করে নদীতে ডুবিয়ে মারা হয়। ক্লাইভের হস্তক্ষেপের ফলে শরফুন্নেসা, সিরাজের স্ত্রী লুৎফুন্নেসা এবং তার শিশুকন্যা রক্ষা পান এবং পরবর্তীতে তাদেরকে [[মুর্শিদাবাদ|মুর্শিদাবাদে]] আনা হয়। ইংরেজ কোম্পানি সরকার কর্তৃক প্রদত্ত সামান্য বৃত্তির ওপর নির্ভর করে তাদেরকে জীবন ধারণ করতে হয়। সিরাজের মৃত্যুর দীর্ঘ ৩৪ বছর পর লুৎফুন্নেসা [[১৭৯০]] সালে মৃত্যুবরণ করেন।

 

পরে ঢাকার [[জিঞ্জিরা প্রাসাদ|জিঞ্জিরা প্রাসাদে]] সিরাজের মা আমেনা এবং খালা ঘষেটি বেগম দীর্ঘদিন বন্দী থাকার পর তাদের পানিতে ডুবিয়ে হত্যা করা হয়।