লেস ওয়াট: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Suvray (আলোচনা | অবদান)
স্বর্ণালী সময় - অনুচ্ছেদ সৃষ্টি!
Suvray (আলোচনা | অবদান)
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট - অনুচ্ছেদ সৃষ্টি!
৭৯ নং লাইন:
১৯৫৪-৫৫ মৌসুমে ওতাগোর পক্ষে [[ব্যাটিং অর্ডার|ছয় নম্বরে]] ব্যাটিং করেন লেস ওয়াট। ৪৭.৪০ গড়ে ২৩৭ রান তুলে প্লাঙ্কেট শীল্ডে তৃতীয় স্থানে অবস্থান করেন।<ref>[https://cricketarchive.com/Archive/Events/3/Plunket_Shield_1954-55/Batting_by_Average.html Plunket Shield batting averages 1954-55]</ref> [[South Island cricket team|সাউথ আইল্যান্ডের]] সদস্যরূপে [[North Island cricket team|নর্থ আইল্যান্ডের]] বিপক্ষে প্রস্তুতিমূলক খেলায় ৩৭ রানে অপরাজিত থাকেন।
 
== আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ==
সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে একটিমাত্র [[টেস্ট ক্রিকেট|টেস্টে]] অংশগ্রহণ করেছেন লেস ওয়াট। ১১ মার্চ, ১৯৫৫ তারিখে ডুনেডিনে সফরকারী ইংল্যান্ড দলের বিপক্ষে টেস্ট ক্রিকেটে অভিষেক ঘটে তার। এটিই তার [[এক টেস্টের বিস্ময়কারী|একমাত্র টেস্টে]] অংশগ্রহণ ছিল। এরপর আর তাকে কোন টেস্টে অংশগ্রহণ করতে দেখা যায়নি।
 
১৯৫০-৫১ মৌসুমে নিজ দেশে সফরকারী ইংল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজের প্রথম দুই টেস্টে দ্বাদশ খেলোয়াড়ের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছিলেন তিনি। চার বছর পর [[লেন হাটন|লেন হাটনের]] নেতৃত্বাধীন একই দলের বিপক্ষে নিজ শহর ডুনেডিনে কারিসব্রুকের উদ্বোধনী টেস্টে অংশ নেন। সফরকারী ইংল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজের প্রথম ও নিজস্ব একমাত্র খেলায়টেস্ট অংশখেলার নিয়েজন্যে তাকে মনোনীত করা হয়। [[নোয়েল ম্যাকগ্রিগর]] ও [[ইয়ান কলকুহন|ইয়ান কলকুহনের]] সাথে একযোগে অভিষেক পর্ব সম্পন্ন হয় তার। ছয় নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামেন। দুইবারই বোল্ড হন। ০ ও ২ রান তুলতেতুলেন সক্ষমতিনি।<ref>[https://cricketarchive.com/Archive/Scorecards/21/21451.html হন।New Zealand v England, Dunedin 1954-55]</ref> দ্বিতীয় টেস্ট থেকে তাকে বাদ দেয়া হয় ও [[ম্যাট পুর|ম্যাট পুরকে]] তার স্থলাভিষিক্ত করা হয়।
 
১৯৫৫-৫৬ মৌসুম শেষে ক্রিকেট খেলা থেকে অবসর নেন। ১৯৬২-৬৩ মৌসুমে পুণরায় খেলার জগতে ফিরে আসেন। তবে, অংশগ্রহণকৃত পাঁচটি খেলার সবকটিতেই ওতাগো দল পরাজিত হয়েছিল। ১৩.৫০ গড়ে মাত্র ১৩৫ রান সংগ্রহ করতে পেরেছিলেন। এরপর আর তাকে খেলতে দেখা যায়নি।
 
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে উপেক্ষিত হবার পরও ১৯৫৬ সাল পর্যন্ত ওতাগোর পক্ষে খেলা চালিয়ে যেতে থাকেন। এ পর্যায়ে প্লাঙ্কেট শীল্ডে দলকে তিনবার শিরোপা জয়ে ভূমিকা রাখেন। ১৯৬২-৬৩ মৌসুমে ৩৮ বছর বয়সে পুণরায় খেলার জন্যে আমন্ত্রণ বার্তা পান। তবে, ২০ বছরের খেলোয়াড়ী জীবনে তিনি কোন শতরানের ইনিংসের সন্ধান পাননি। সবমিলিয়ে ২৩.৩০ গড়ে ২০০৪ রান তুলেছিলেন।