লেস ওয়াট: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
তথ্যছক অন্তর্ভূক্তি! |
প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট - অনুচ্ছেদ সৃষ্টি! |
||
৬ নং লাইন:
| fullname = লেসলি ওয়াট
| nickname =
| birth_date = {{
| birth_place = [[Waitati|ওয়াইতাতি]], [[নিউজিল্যান্ড]]
| death_date = {{
| death_place = [[
| heightft =
| heightinch =
১৭ নং লাইন:
| batting = ডানহাতি
| bowling =
| role = ব্যাটসম্যান
| international = true
৬৩ নং লাইন:
}}
'''লেসলি ওয়াট''' ({{lang-en|Les Watt}}; জন্ম: ১৭ সেপ্টেম্বর, ১৯২৪ - মৃত্যু: ১৫ নভেম্বর, ১৯৯৬) ওতাগোর ওয়াইতাতি এলাকায় জন্মগ্রহণকারী নিউজিল্যান্ডীয় আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার ছিলেন। [[নিউজিল্যান্ড জাতীয় ক্রিকেট দল|নিউজিল্যান্ড ক্রিকেট দলের]] অন্যতম সদস্য ছিলেন তিনি। ১৯৫০-এর দশকের মাঝামাঝি সময়কালে অত্যন্ত সংক্ষিপ্ত সময়ের জন্যে নিউজিল্যান্ডের পক্ষে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশগ্রহণ করেছেন।
ঘরোয়া প্রথম-শ্রেণীর নিউজিল্যান্ডীয় ক্রিকেটে [[ওতাগো ক্রিকেট দল|ওতাগো দলের]] প্রতিনিধিত্ব করেন '''লেস ওয়াট'''। দলে তিনি মূলতঃ ডানহাতি ব্যাটসম্যান হিসেবে খেলতেন।
== প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট ==
১৯৪২-৪৩ মৌসুম থেকে ১৯৬২-৬৩ মৌসুম পর্যন্ত লেস ওয়াটের [[প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট|প্রথম-শ্রেণীর]] খেলোয়াড়ী জীবন চলমান ছিল। ওতাগোর পক্ষে খেলাকালীন [[বার্ট সাটক্লিফ|বার্ট সাটক্লিফের]] সাথে নিয়মিতভাবে উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান হিসেবে মাঠে নামতেন। তাদের মধ্যে কিছুটা বৈসাদৃশ্য লক্ষ্য করা যায়। সাটক্লিফ বামহাতি, বিশ্বমানের ও অত্যন্ত বিনোদনধর্মী খেলোয়াড় হিসেবে পরিচিতি লাভ করলেও লেস ওয়াট রক্ষণাত্মক ভঙ্গীমায় ডানহাতি ও সীমিত আকারের শট খেলতে অভ্যস্ত ছিলেন।
৯ ডিসেম্বর, ১৯৫০ তারিখে অকল্যান্ডে সারাদিন ব্যাটিং করে প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে নতুন জাতীয় রেকর্ড গড়েন। শেষ ওভার পর্যন্ত সাটক্লিফ ২৫৮ ও ওয়াট ৯৬ রান তুলেছিলেন। [[শতক (ক্রিকেট)|শতরানের]] দ্বারপ্রান্তে এসে খেলার শেষ বলে [[কট|কট আউটে]] তাকে বিদেয় নিতে হয়েছিল। তাদের সংগৃহীত ৩৭৩ রান নিউজিল্যান্ডের তৎকালীন সেরা সংগ্রহ ছিল। পরবর্তীকালে, ১৯৭১-৭২ মৌসুমে জর্জটাউন টেস্টে [[গ্লেন টার্নার]] ও [[Terry Jarvis|টেরি জার্ভিস]] ৩৮৭ রান সংগ্রহ করে রেকর্ডটি নিজেদের করে নেন।
সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে একটিমাত্র [[টেস্ট ক্রিকেট|টেস্টে]] অংশগ্রহণ করেছেন লেস ওয়াট। ১১ মার্চ, ১৯৫৫ তারিখে ডুনেডিনে সফরকারী ইংল্যান্ড দলের বিপক্ষে টেস্ট ক্রিকেটে অভিষেক ঘটে তার। এটিই তার [[এক টেস্টের বিস্ময়কারী|একমাত্র টেস্টে]] অংশগ্রহণ ছিল। এরপর আর তাকে কোন টেস্টে অংশগ্রহণ করতে দেখা যায়নি।
১৯৫০-৫১ মৌসুমে নিজ দেশে সফরকারী ইংল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজের প্রথম দুই টেস্টে দ্বাদশ খেলোয়াড়ের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছিলেন তিনি। চার বছর পর [[লেন হাটন|লেন হাটনের]] নেতৃত্বাধীন একই দলের বিপক্ষে নিজ শহর ডুনেডিনে কারিসব্রুকের উদ্বোধনী টেস্টে নিজস্ব একমাত্র খেলায় অংশ নিয়ে ০ ও ২ রান তুলতে সক্ষম হন।
১৫ নভেম্বর, ১৯৯৬ তারিখে ৭২ বছর বয়সে ওতাগোর ডুনেডিন এলাকায় লেস ওয়াটের দেহাবসান ঘটে।▼
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে উপেক্ষিত হবার পরও ১৯৫৬ সাল পর্যন্ত ওতাগোর পক্ষে খেলা চালিয়ে যেতে থাকেন। এ পর্যায়ে প্লাঙ্কেট শীল্ডে দলকে তিনবার শিরোপা জয়ে ভূমিকা রাখেন। ১৯৬২-৬৩ মৌসুমে ৩৮ বছর বয়সে পুণরায় খেলার জন্যে আমন্ত্রণ বার্তা পান। তবে, ২০ বছরের খেলোয়াড়ী জীবনে তিনি কোন শতরানের ইনিংসের সন্ধান পাননি। সবমিলিয়ে ২৩.৩০ গড়ে ২০০৪ রান তুলেছিলেন।
▲ক্যান্সারে আক্রান্ত হন। অতঃপর, ১৫ নভেম্বর, ১৯৯৬ তারিখে ৭২ বছর বয়সে ওতাগোর ডুনেডিন এলাকায় লেস ওয়াটের দেহাবসান ঘটে।
== তথ্যসূত্র ==
|