বিজয়চন্দ্র মজুমদার: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
তথ্যসূত্র যোগ |
পাতা পরিমার্জিত হল |
||
১ নং লাইন:
'''বিজয়চন্দ্র মজুমদার''' (২৭ শে অক্টোবর ১৮৬১
== জন্ম ও শিক্ষা জীবন - ==
৫ নং লাইন:
== কর্মজীবন ==
কর্মজীবন শুরু করেন বামড়া ফিউডেটরি স্টেটের রাজপুত্রের প্রাইভেট টিউটর (১৮৮৫) হিসাবে। পরবর্তীকালে উক্ত স্টেটের কাউন্সিলের প্রেসিডেন্ট হন। চল্লিশ বৎসরকাল তিনি সোনপুর রাজ্যের আইন-উপদেষ্টার কাজ করেন । [[পুরী]] জেলা স্কুলের শিক্ষক (১৮৮৭), সম্বলপুর জেলা স্কুলের প্রধান শিক্ষক (১৮৯১) এবং পরবর্তীকালে সম্বলপুর ও [[কলকাতা উচ্চ আদালত|কলকাতা হাইকোর্টে]] আইন ব্যবসায় রত থাকেন। সংস্কৃত, পালি, প্রাকৃত ভাষায় সমান দক্ষতা অর্জন করে ছিলেন। ভারতীয় ঐতিহ্য সম্বন্ধে বক্তৃতা দিতে তিনি আমন্ত্রিত হয়ে ১৯০৮ খ্রি. লণ্ডনের মহাধর্ম সম্মেলনে যোগ দেন। অতিরিক্ত পড়াশোনার জন্য ১৯১৪ খ্রিষ্টাব্দে তিনি অন্ধ হয়ে যান। ১৯১৮ খ্রিষ্টাব্দে তিনি [[কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়|কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে]] অধ্যাপকরূপে যোগদান করেন। জীবনের শেষভাগে দৃষ্টিশক্তিহীনতা তার জ্ঞান পিপাসা বিন্দুমাত্র কমাতে পারে নি। এই সময়ের মধ্যেই তিনি তার বিখ্যাত ' ওড়িশা ইন মেকিং' গ্রন্থটি প্রধানত বিভিন্ন অনুশাসন লিপি থেকে তথ্য সংগ্রহ করে রচনা করেন (১৯২৫)। অনুশাসন ফলকের উপর হাত বুলিয়ে তিনি তার পাঠোদ্ধার করতে পারতেন। তার স্মৃতিশক্তিও ছিল
== সাহিত্যকর্ম ==
তার রচিত কাব্যগ্রন্থ : ' ফুলশর' (১৮৯১), 'যজ্ঞ ও ভস্ম' (১৯৯৮) কবিতা,
== মৃত্যু ==
৩০ শে ডিসেম্বর ১৯৪২ খ্রিষ্টাব্দে
== তথ্যসূত্র ==
|