কামালপুর যুদ্ধ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
ফেরদৌস ইউসুফ (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
সম্পাদনা সারাংশ নেই
১ নং লাইন:
[[চিত্র:Kamalpur Memorial, Bakshigonj, Jamalpur.jpg|থাম্ব|ধানুয়া কমলপুরে অবস্থিত মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতিসৌধ]]
{{infobox military conflict
| conflict =কমলপুর যুদ্ধ
| partof =[[বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ]]
| image = Kamalpur Memorial, Bakshigonj, Jamalpur.jpg
[[চিত্র:Kamalpur| Memorial,caption Bakshigonj, Jamalpur.jpg|থাম্ব| = ধানুয়া কমলপুরে অবস্থিত মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতিসৌধ]]
| caption =
| date =জুলাই ৩১ জুলাই - ডিসেম্বর ০৪,ডিসেম্বর ১৯৭১
| place =কমলপুর, [[জামালপুর]], ঢাকা
| coordinates =
৪৩ ⟶ ৪২ নং লাইন:
 
==প্রেক্ষাপট==
পুরাতন [[ব্রহ্মপুত্র নদ|ব্রহ্মপুত্র নদের]] তীরে এবং [[জামালপুর সদর উপজেলা|জামালপুর]] হয়ে [[ময়মনসিংহ (শহর)|ময়মনসিংহ]] সড়ক সংযোগে [[কমলপুর]] ছিল অন্যতম শক্ত সীমান্ত ফাঁড়ি। পাকিস্তান সেনাবাহিনীর ওয়ার ম্যাপে বৃহত্তর টাঙ্গাইল এবং ময়মনসিংহের দায়িত্বে ছিল মেজর জেনারেল জামশেদের ৩৬ অ্যাডহক ডিভিশন। ১৮৫ কিলোমিটার দীর্ঘ এই এলাকাটিতে ২ টি রাস্তা ছিলো ঢাকার দিকে মুক্তিবাহিনীর অগ্রসর হওয়ার। একটি হালুয়াঘাট-ময়মনসিংহ হয়ে, অন্যটি কামালপুর-জামালপুর দিয়ে। এটি আটকানোর দায়িত্বে ছিলো ব্রিগেডিয়ার কাদিরের পাক আর্মির ৯৩ ব্রিগেড- যার দুটি রেজিমেন্ট যথাক্রমে : ৩৩ পাঞ্জাব এবং ৩১ বালুচ। ৩৩ পাঞ্জাব অবস্থান নিয়েছিলো হালুয়াঘাটে আর ৩১ বালুচ অবস্থান নিয়েছিলো কামালপুর, নকশী আর বারোমারিতে। <br/>
 
কামালপুরে ৩১ বালুচের সাথে ছিলো ইস্ট পাকিস্তান সিভিল আর্মড ফোর্স আর ১ প্লাটুন রাজাকার। কামালপুর বিওপি (বর্ডার আউট পোষ্ট/বর্ডার অবজারভেশন পোস্ট) এর সিও ছিলো ক্যাপ্টেন আহসান মালিক। প্রচুর শক্তিশালী অস্ত্র আর গোলাবারুদের পাশাপাশি ৮১ মি.মি. ৩ টি মর্টার ছিলো কামালপুর বিওপিতে। <ref>{{বই উদ্ধৃতি|লেখক১=মেজর সিদ্দিক সালিক|শিরোনাম=উইটনেস টু সারেন্ডার|প্রকাশক=ইউনিভার্সিটি প্রেস|আইএসবিএন=9840513745|পাতাসমূহ=১৮১-১৮২|সংগ্রহের-তারিখ=15 জানুয়ারি 2017}}</ref>
কামালপুরে ৩১ বালুচের সাথে ছিলো ইস্ট পাকিস্তান সিভিল আর্মড ফোর্স আর ১ প্লাটুন রাজাকার। কামালপুর বিওপি (বর্ডার আউট পোষ্ট/বর্ডার অবজারভেশন পোস্ট) এর সিও ছিলো ক্যাপ্টেন আহসান মালিক। প্রচুর শক্তিশালী অস্ত্র আর গোলাবারুদের পাশাপাশি ৮১ মি.মি. ৩ টি মর্টার ছিলো কামালপুর বিওপিতে। <ref>{{বই উদ্ধৃতি|লেখক১=মেজর সিদ্দিক সালিক|শিরোনাম=উইটনেস টু সারেন্ডার|প্রকাশক=ইউনিভার্সিটি প্রেস|আইএসবিএন=9840513745|পাতাসমূহ=১৮১-১৮২|সংগ্রহের-তারিখ=15 জানুয়ারি 2017}}</ref> সেখানে ছিল গোলা-নিরোধী ছাদ বিশিষ্ট কংক্রিট বাংকার, যেগুলো প্রতিটি গভীর নালার মাধ্যমে নিজেদের মধ্যে যোগাযোগ ও সাহায্য বিনিময়ে সক্ষম ছিল। নিরাপত্তা বেষ্টনী হিসাবে ছিল স্ব-নিয়ন্ত্রিত ফাঁদ ও ভূমিবিস্ফোরক। সন্ধ্যার পর পাকিস্তানের সৈন্যরা ভেতরের নিরাপদ স্তরে ঢুকে যেত। <ref name="ডেইলি স্টার_০২">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|লেখক=|ইউআরএল=http://archive.thedailystar.net/newDesign/news-details.php?nid=115138 |শিরোনাম=সিগনিফিকেন্স অব আর্মড ফোর্সেস ডে|প্রকাশক=ডেইলিস্টার আর্কাইভ|তারিখ=2009-11-23 |সংগ্রহের-তারিখ=2013-05-19}}</ref>
 
==প্রস্তুতি==
৯৩ ⟶ ৯২ নং লাইন:
* [[বয়রার যুদ্ধ]]
* [[হিলির যুদ্ধ]]
 
==তথ্যসূত্র==
{{সূত্র তালিকা}}
 
==বহিঃসংযোগ==
==গ্রন্থপঞ্জী==
* {{বই উদ্ধৃতি|লেখক১=মে. জে. মইনুল হোসেন চৌধুরী (অব.)|শিরোনাম=এক জেনারেলের নীরব সাক্ষ্য স্বাধীনতার প্রথম দশক (১৯৭১-১৯৮১)|তারিখ=2013-03-01|প্রকাশক=মাওলা ব্রাদার্স|আইএসবিএন=984-410-175-1|সংগ্রহের-তারিখ=15 জানুয়ারি 2017}}
* {{বই উদ্ধৃতি|লেখক১=মেজর সিদ্দিক সালিক|শিরোনাম=উইটনেস টু সারেন্ডার|প্রকাশক=ইউনিভার্সিটি প্রেস|আইএসবিএন=9840513745|পাতাসমূহ=১৮১-১৮২|সংগ্রহের-তারিখ=15 জানুয়ারি 2017}}
* [http://www.molwa.gov.bd/ মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রনালয়ের ওয়েবসাইট]
 
{{বাংলাদেশের স্বাধীনতা}}
১০৫ নং লাইন:
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সামরিক অভিযান ও যুদ্ধ]]
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের যুদ্ধ]]
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের ইতিহাস]]
[[বিষয়শ্রেণী:১৯৭১-এ বাংলাদেশ]]
[[বিষয়শ্রেণী:জিয়াউর রহমান]]