ভারত ও গণবিধ্বংসী অস্ত্র: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
InternetArchiveBot (আলোচনা | অবদান)
০টি উৎস উদ্ধার করা হল ও ১টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল।) #IABot (v2.0.1
InternetArchiveBot (আলোচনা | অবদান)
৪টি উৎস উদ্ধার করা হল ও ০টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল।) #IABot (v2.0.1
২৪ নং লাইন:
১৯৯২ সালে ভারত রাসায়নিক অস্ত্র সম্মেলনে (CWC) স্বাক্ষর করে এবং বিবৃতি দেয় যে তাদের কোনো রাসায়নিক অস্ত্র নেই এবং উৎপাদন করার সামর্থ ও মনোভাব কোনোটাই তাদের নেই। {{তথ্যসূত্র প্রয়োজন|date=September 2016}} এর ফলে ১৯৯৩ সালে তারা অন্যতম প্রধান স্বাক্ষরকারী হয়ে ওঠে<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.opcw.org/about-opcw/member-states/member-states-by-region/asia/member-state-india/|শিরোনাম=Member State - India|ওয়েবসাইট=OPCW}}</ref> যা ২রা সেপ্টেম্বর ১৯৯৬ তে আবার পুনরাবৃত্ত হয়। ভারতের প্রাক্তন সেনাপ্রধান জেনারেল সুন্দরজির মতে পারমাণবিক অস্ত্র তৈরির ক্ষমতা রাখা একটি দেশের রাসায়নিক অস্ত্র তৈরির প্রয়োজন নেই, একমাত্র যেসব দেশে পারমাণবিক অস্ত্র নেই তাদেরই শুধুমাত্র রাসায়নিক অস্ত্র দ্বারা আতঙ্কিত করা যায়। অন্যদের মতে চিরাচরিত অস্ত্রের বলে ভারত রাসায়নিক অস্ত্র অপ্রয়োজনীয় মনে করে ।
 
১৯৯৭ সালের জুন, ভারত তার রাসায়নিক অস্ত্র (১০৪৫ টন সালফার মাস্টার্ড ) এর ভান্ডার ঘোষণা করে ঘোষণা করে। <ref name="dominicantoday.com">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.dominicantoday.com/dr/world/2007/12/30/26543/India-to-destroy-chemical-weapons-stockpile-by-2009|শিরোনাম=India to destroy chemical weapons stockpile by 2009|ওয়েবসাইট=[[Dominican Today]]|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20130907155755/http://www.dominicantoday.com/dr/world/2007/12/30/26543/India-to-destroy-chemical-weapons-stockpile-by-2009|আর্কাইভের-তারিখ=7 September 2013|অকার্যকর-ইউআরএল=yes|সংগ্রহের-তারিখ=30 April 2013}}</ref><ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.highbeam.com/doc/1P1-3987660.html|শিরোনাম=India declares its stock of chemical weapons|শেষাংশ=Smithson, Amy Gaffney, Frank, Jr.|ওয়েবসাইট=India Abroad|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20121106050759/http://www.highbeam.com/doc/1P1-3987660.html|আর্কাইভের-তারিখ=6 November 2012|অকার্যকর-ইউআরএল=yes|সংগ্রহের-তারিখ=30 April 2013}}</ref> ২০০৬ সালের শেষ পর্যন্ত, ভারত তার ৭৫% রাসায়নিক অস্ত্র / উপাদানের ভান্ডার বিনষ্ট করে এবং এপ্রিল ২০০৯ এর মধ্যে অবশিষ্ট ভান্ডার ধ্বংস করার জন্য বর্ধিত সময়সীমা পায় । <ref name="dominicantoday.com" /> ভারত ২০০৯ সালের মে মাসে [[জাতিসংঘ|জাতিসংঘকে]] জানায় যে আন্তর্জাতিক রাসায়নিক অস্ত্র সম্মেলন মেনে তাদের সমস্ত রাসায়নিক অস্ত্রভান্ডার ধ্বংস করে দিয়েছে। দক্ষিণ কোরিয়া ও আলবেনিয়া পর তৃতীয় দেশ হিসাবে ভারত এই কাজটি করে । <ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://zeenews.india.com/news531700.html|শিরোনাম=India destroys its chemical weapons stockpile|তারিখ=14 May 2009|প্রকাশক=[[Zee News]]|সংগ্রহের-তারিখ=30 April 2013}}</ref><ref name="in.news.yahoo.com">[{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি |ইউআরএল=http://in.news.yahoo.com/43/20090514/812/tnl-india-destroys-its-chemical-weapons.html] {{ওয়েব|সংগ্রহের-তারিখ=৬ জুলাই ২০১৯ আর্কাইভ|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20090521195550/http://in.news.yahoo.com/43/20090514/812/tnl-india-destroys-its-chemical-weapons.html |আর্কাইভের-তারিখ=21২১ Mayমে ২০০৯ |অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ 2009}}</ref> এই বিষয়টি আবার জাতিসংঘের পরিদর্শকগণ দ্বারা যাচাই করা হয়েছিল।
 
ভারতে উন্নত বাণিজ্যিক [[রাসায়নিক শিল্প]] আছে এবং অভ্যন্তরীন ব্যবহারের জন্য প্রচুর রাসায়নিক উৎপন্ন করা হয়। ভারতে যে একটি বিশাল অসামরিক রাসায়নিক ও ঔষধ শিল্প রয়েছে তা সর্বস্বীকৃত এবং তারা বাৎসরিকভাবে বড় পরিমান রাসায়নিক পদার্থ গ্রেট ব্রিটেন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও তাইওয়ানে রপ্তানি করে। <ref name="nti.org">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.nti.org/e_research/profiles/india/chemical/index.html|শিরোনাম=Research Library: Country Profiles: India Biological Chronology|প্রকাশক=NTI|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20100411054933/http://www.nti.org/e_research/profiles/India/Chemical/index.html|আর্কাইভের-তারিখ=11 April 2010|অকার্যকর-ইউআরএল=yes|সংগ্রহের-তারিখ=16 July 2010}}</ref>
৩১ নং লাইন:
1946 সালের ২6 শে জুনে, [[জওহরলাল নেহ্‌রু|জওহরলাল নেহেরু]] স্বাধীন ভারতের প্রথম হবু প্রধানমন্ত্রী, ঘোষণা করেন :
{{উক্তি|text=পৃথিবী যতদিন সংগঠিত থাকবে যা এখনো আছে, প্রতিটি দেশকে তার সুরক্ষার জন্য সর্বাধুনিক যন্ত্র তৈরি এবং ব্যবহার করতে হবে। এতে কোন সন্দেহ নেই যে ভারতও তার বৈজ্ঞানিক গবেষণার বিকাশ করবে এবং আমি আশা করি ভারতীয় বিজ্ঞানীরা গঠনমূলক উদ্দেশ্যে পারমাণবিক শক্তি ব্যবহার করবেন। কিন্তু ভারত যদি হুমকির সম্মুখীন হয়, তবে অবশ্যই ভারত যেকোনো উপায়ে আত্মরক্ষার চেষ্টা করবে ।|sign=|source=}}
ভারতের পারমাণবিক কর্মসূচির সূচনা হয় ১৯৪৪ সালের মার্চ মাসে এবং এর তিন পর্যায় যুক্ত প্রযুক্তির সূচনা হয় [[হোমি জাহাঙ্গীর ভাভা|হোমি জাহাঙ্গীর ভাবা]]<nowiki/>র হাত ধরে যখন তিনি পারমাণবিক গবেষণা কেন্দ্র, [[টাটা মৌলিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান|টাটা ইনস্টিটিউট অব ফান্ডামেন্টাল রিসার্চ]] প্রতিষ্ঠা করেন। <ref>{{বই উদ্ধৃতি|শিরোনাম=Weapons of peace : the secret story of India's quest to be a nuclear power|শেষাংশ=Chengappa|প্রথমাংশ=Raj|বছর=2000|প্রকাশক=Harper Collins Publishers, India|আইএসবিএন=978-81-7223-330-3}}</ref><ref name="Nuclear weapon archive">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://nuclearweaponarchive.org/India/IndiaOrigin.html|শিরোনাম=The Beginning: 1944–1960|তারিখ=30 March 2001|প্রকাশক=Nuclear weapon archive|ভাষা=|সংগ্রহের-তারিখ=15 January 2013}}</ref> ১৯৬২ সালের অক্টোবরের চীনের সাথে [[চীন-ভারত যুদ্ধ|হিমালয়ের সীমান্ত যুদ্ধে]] ভারতের কিছু ভুখন্ড হাতছাড়া হয়ে হয়ে গেলে চীনের আগ্রাসন দমনে জন্য দিল্লি সরকার পারমাণবিক অস্ত্র তৈরীতে উদ্ভুদ্ধ হয়। <ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://nationalinterest.org/article/jfks-overshadowed-crisis-7073?page=show|শিরোনাম=JFK's Overshadowed Crisis|শেষাংশ=[[Bruce Riedel]]|তারিখ=28 June 2012|প্রকাশক=[[The National Interest]]|সংগ্রহের-তারিখ=7 July 2012}}</ref> [[ইন্দিরা গান্ধী|ইন্দিরা গান্ধীর]] অধীনে 1974 সালে ভারতের প্রথম পারমাণবিক যন্ত্র পরীক্ষা করা হয়েছিল (কোড নাম : "[[স্মাইলিং বুদ্ধ]] ") যা " শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক বিস্ফোরণ " নামে পরিচিত। কানাডা সরবরাহকৃত সিআইআরএস চুল্লিতে উৎপাদিত প্লুটনিয়াম এই পরীক্ষাটিতে ব্যবহার করা হয় এবং এর ফলে উদ্বেগের সৃষ্টি হয় যে শান্তির উদ্দেশ্যে সরবরাহ করা পারমাণবিক প্রযুক্তি অস্ত্রের তৈরির উদ্দেশ্যে ব্যবহার করা যেতে পারে। এই ঘটনা [[পরমাণু সরবরাহকারী গোষ্ঠী|নিউক্লিয়ার সাপ্লায়ার্স গোষ্ঠীর]] কাজ কে অনুপ্রাণিত করে। <ref>[{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি |ইউআরএল=http://www.nti.org/e_research/profiles/india/nuclear/2296_6267.html] {{ওয়েব|সংগ্রহের-তারিখ=৬ জুলাই ২০১৯ আর্কাইভ|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20081001012955/http://www.nti.org/e_research/profiles/india/nuclear/2296_6267.html |আর্কাইভের-তারিখ=1 Octoberঅক্টোবর ২০০৮ |অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ 2008}}</ref> ভারত ১৯৯৮ সালে প্রধানমন্ত্রী [[অটল বিহারী বাজপেয়ী|অটল বিহারী বাজপেয়ির]] অধীনে আরও পারমাণবিক পরীক্ষা চালায় (কোড নাম " [[পোখরান-২|অপারেশন শক্তি]] ")। ১৯৯৮ সালে, এইসব পরীক্ষার প্রতিক্রিয়া হিসাবে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং জাপান ভারতকে দেওয়া সমস্ত সুবিধার উপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে, যা পরবর্তীকালে উঠিয়ে নেওয়া হয়েছে। <ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.armscontrol.org/act/2001_10/sanctionsoct01|শিরোনাম=Bush Waives Nuclear-Related Sanctions on India, Pakistan - Arms Control Association|প্রকাশক=}}</ref>
 
=== নিউট্রন বোমা ===
৩৯ নং লাইন:
ভারত পারমাণবিক ক্ষেত্রে প্রথমে-ব্যবহার-নয় নীতি ঘোষণা করেছে এবং "নির্ভরযোগ্য সর্বনিম্ন প্রতিবন্ধকতার" উপর ভিত্তি করে একটি পরমাণু মতবাদ বিকাশের প্রক্রিয়াও চলছে । ১৯৯৯সালের আগস্টে , ভারত সরকার এই মতবাদের একটি খসড়া প্রকাশ করে <ref name="NFU">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.indianembassy.org/policy/CTBT/nuclear_doctrine_aug_17_1999.html|শিরোনাম=Draft Report of National Security Advisory Board on Indian Nuclear Doctrine|প্রকাশক=Indianembassy.org|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20091205231912/http://www.indianembassy.org/policy/CTBT/nuclear_doctrine_aug_17_1999.html|আর্কাইভের-তারিখ=5 December 2009|অকার্যকর-ইউআরএল=yes|সংগ্রহের-তারিখ=30 April 2013}}</ref> যাতে বলা হয় পারমাণবিক অস্ত্রগুলি কেবলমাত্র প্রতিরক্ষার জন্য এবং ভারত কেবল "প্রতিশোধের" নীতি অনুসরণ করবে। দস্তাবেজটি আরো বলে যে ভারত "প্রথম থেকে পারমাণবিক আক্রমণ করবে না , কিন্তু শাস্তিমূলক প্রতিশোধের সাথে প্রত্যুত্তর দেবে " এবং পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহারের অনুমোদন দেওয়ার সিদ্ধান্তগুলি প্রধানমন্ত্রী বা তার "মনোনীত উত্তরাধিকারী (গণ)" নেবেন। <ref name="NFU" /> এনআরডিসি অনুসারে ২০০১-২০০২ সালে ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে উত্তেজনা বৃদ্ধির সত্ত্বেও, ভারত তার পারমাণবিক প্রথমে ব্যবহার নয় নীতিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ ছিল।
 
ভারতের [[স্ট্রাটেজিক ফোর্সেস কম্যান্ড|কৌশলগত পারমাণবিক কমান্ড]] আনুষ্ঠানিকভাবে ২০০৩ সালে বিমান বাহিনীর এক কর্মকর্তা, এয়ার মার্শাল আস্তানা এবং কমান্ডার-ইন-চীফ হিসাবে নিয়ে গঠিত হয়েছিল । এসএনসি ভারতের সমস্ত পরমাণু অস্ত্র, [[ক্ষেপণাস্ত্র]] এবং সম্পদের মজুতকারক এবং ভারতের পারমাণবিক নীতির সকল দিক সম্পাদনের জন্যও দায়বদ্ধ । তবে, সিসিএস ( নিরাপত্তা সম্পর্কিত মন্ত্রিপরিষদ কমিটি ) অসামরিকভাবে নেতৃত্ব দেয় এবং কোনো হামলার প্রতিরোধ হিসাবে পারমাণবিক হামলা করার জন্য অনুমোদিত একমাত্র সংস্থা । ২১শে অক্টোবর ২০১০ তারিখে নয়াদিল্লিতে ন্যাশনাল ডিফেন্স কলেজের গোল্ডেন জুবিলি উদযাপনের উপলক্ষে বক্তৃতায় জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা শিবশঙ্কর মেনন " [[প্রথমে ব্যবহার নয়]] " নীতি থেকে "অ-পারমাণবিক দেশের বিরুদ্ধে [[প্রথমে ব্যবহার নয়]] " -এর থেকে সরে আসার ইঙ্গিত দেন । মেনন বলেন, ভারতের ক্ষেপণাস্ত্রের সংস্কৃতি সর্বনিম্ন প্রতিবন্ধকতার উপর জোর দেয় । <ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.mea.gov.in/Speeches-Statements.htm?dtl/798/Speech+by+NSA+Shri+Shivshankar+Menon+at+NDC+on+The+Role+of+Force+in+Strategic+Affairs|শিরোনাম=Speech by NSA Shri Shivshankar Menon at NDC on "The Role of Force in Strategic Affairs"|প্রকাশক=|সংগ্রহের-তারিখ=27 July 2015}}</ref><ref>[http://www.indiablooms.com/NewsDetailsPage/newsDetails211010n.php{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=NSA Shivshankar Menon at NDC (Speech) : india Blooms] {{ওয়েব|ইউআরএল=http://www.indiablooms.com/NewsDetailsPage/newsDetails211010n.php |সংগ্রহের-তারিখ=৬ জুলাই ২০১৯ আর্কাইভ|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20110810110309/http://www.indiablooms.com/NewsDetailsPage/newsDetails211010n.php |আর্কাইভের-তারিখ=10১০ Augustআগস্ট ২০১১ |অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ 2011}}</ref> জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা পরিষদের আহ্বায়ক শ্যাম শরান ২০১৩ সালের এপ্রিলে বলেন , ভারতের উপর যেমন আকারেরই পারমাণবিক আক্রমণই হোক না কেন , ক্ষুদ্রতর সংস্করণ হোক কিংবা বড় ক্ষেপণাস্ত্র , ভারত ব্যাপক অগ্রহণযোগ্য ক্ষতি দমন করার জন্য পুরো দমে প্রতিশোধ নেবে । <ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://economictimes.indiatimes.com/news/politics-and-nation/even-a-midget-nuke-strike-will-lead-to-massive-retaliation-india-warns-pak/articleshow/19795988.cms|শিরোনাম=Even a midget nuke strike will lead to massive retaliation, India warns Pak – The Economic Times|শেষাংশ=Bagchi|প্রথমাংশ=Indrani|তারিখ=2013-04-30|কর্ম=The Economic Times|সংগ্রহের-তারিখ=30 April 2013}}</ref>
 
=== ভারতীয় পারমাণবিক ত্রিভুজ ===
১১১ নং লাইন:
প্রথমটি হল প্রায় ৬০০০ টন (পারমাণবিক শক্তি চালিত) ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র যুক্ত আরিহান্ত শ্রেণীর সাবমেরিন। প্রথম যান হিসাবে আইএনএস অরিহান্ত চালু করা হয়েছে , সচল ঘোষণার আগে এর উপর প্রথমে পরীক্ষা চালানো হবে, এটিই হলো ভারত নির্মিত প্রথম পারমাণবিক শক্তি চালিত সাবমেরিন। <ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://indiatoday.intoday.in/story/The+secret+undersea+weapon/1/3659.html|শিরোনাম=The secret undersea weapon|শেষাংশ=Unnithan|প্রথমাংশ=Sandeep|তারিখ=28 January 2008|কর্ম=India Today|সংগ্রহের-তারিখ=11 November 2012}}</ref><ref name="IT">"Indian nuclear submarine", India Today, August 2007 edition</ref> সি.আই.এ এর এক রিপোর্ট অনুযায়ী রাশিয়া ভারতকে এটি তৈরী করতে প্রযুক্তিগত ভাবে সাহায্য করেছিল। <ref name="eipyi">{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.expressindia.com/news/fullstory.php?newsid=18265|শিরোনাম=Russia helped India's nuke programme: CIA|তারিখ=9 January 2003|সংগ্রহের-তারিখ=2 January 2013|এজেন্সি=Press Trust of India}}{{অকার্যকর সংযোগ|তারিখ=জুন ২০২০ |bot=InternetArchiveBot |ঠিক করার প্রচেষ্টা=yes }}</ref><ref name="tda">{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://archives.dawn.com/2003/01/10/top5.htm|শিরোনাম=Russia helped Indian nuclear programme, says CIA|তারিখ=9 January 2009|কর্ম=The Dawn|সংগ্রহের-তারিখ=2 January 2013}}</ref> এই সাবমেরিনটি ১২টি পারমাণবিক অস্ত্র যুক্ত সাগরিকা (কে - ১৫) ক্ষেপণাস্ত্র দ্বারা সজ্জিত হবে। সাগরিকা হলো সাবমেরিন থেকে উৎক্ষেপণ যোগ্য ৭০০কিমি পরিব্যাপ্তি যুক্ত ব্যালিস্টিক মিসাইল , যা ৮.৫ মিটার দীর্ঘ , ৭ টন ওজন বিশিষ্ট এবং ৫০০ কেজি পর্যন্ত [[:en:Payload|পেলোড]] বহন করতে পারে। <ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.hindu.com/2008/02/27/stories/2008022757940100.htm|শিরোনাম=Sagarika missile test-fired successfully|তারিখ=27 February 2008|কর্ম=The Hindu|সংগ্রহের-তারিখ=31 August 2010|অবস্থান=Chennai, India}}</ref> সাগরিকা কে ইতিমধ্যে জলের নিচের ছোট জাহাজ থেকে ক্ষেপন পরীক্ষা করা হয়েছে , কিন্তু এবার ডি.আর.ডি.ও সাবমেরিন থেকে এই ক্ষেপণাস্ত্রের সম্পুর্ন্ন পরীক্ষা করতে চাই , এবং একাজে রাশিয়ার নৌসেনা তাদের সাহায্যে করতে পারে। <ref name="autogenerated5">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.rediff.com/news/2008/jul/06astra.htm|শিরোনাম=Coming from India's defense unit: ASTRA missile|তারিখ=31 December 2004|প্রকাশক=Rediff.com|সংগ্রহের-তারিখ=31 August 2010}}</ref> এছাড়া তারা অগ্নি-III এর ভিন্ন সংস্করণ , অগ্নি-III এস.এল -এর উপরেও কাজ করছে যা সাবমেরিন থেকে উৎক্ষেপণযোগ্য। ভারতের প্রতিরক্ষা সূত্র থেকে খবর অনুযায়ী এটির প্রায় ৩৫০০কিমি পরিব্যাপ্তি হবে। <ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.hinduonnet.com/thehindu/holnus/000200805071441.htm|শিরোনাম=Agni-III test-fired successfully|তারিখ=7 May 2008|প্রকাশক=Hinduonnet.com|সংগ্রহের-তারিখ=31 August 2010}}</ref> এই ক্ষেপণাস্ত্রটি কম শক্তি যুক্ত সাগরিকা ক্ষেপণাস্ত্রের পরিপূরক হিসাবে কাজ করবে। যদিও আরিহান্ত শ্রেণীর সাবমেরিনগুলি সর্বোচ্চ ৪টি অগ্নি-III এস.এল বহন করতে পারবে।
 
দ্বিতীয়টি একটি জাহাজ-চালিত সিস্টেম যা কম পরিসর যুক্ত জাহাজে থেকে উৎক্ষেপণযোগ্য ধনুশ ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ( [[পৃথ্বী (ক্ষেপণাস্ত্র)|পৃথ্বী ক্ষেপণাস্ত্রের]] একটি রূপ) এর জন্য তৈরী । এর প্রায় ৩০০কিমি পরিসীমা আছে। ২০০২ সালে ক্ষেপণাস্ত্রটি আইএনএস সুভদ্রা ( সুকন্যা শ্রেণীর নজরদারি যান ) থেকে পরীক্ষা হিসাবে ছাড়া হয়েছিল। পরীক্ষার জন্য আইএনএস সুভদ্রার কিছু পরিবর্তন করা হয়েছিল এবং ক্ষেপণাস্ত্ৰটি হেলিকপ্টারের জন্য বিশেষ পাটাতন থেকে ছাড়া হয় । ফলাফল আংশিকভাবে সফল বিবেচিত হয়। <ref name="nrdc.org">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.nrdc.org/nuclear/nudb/datab20.asp|শিরোনাম=Nuclear Data – Table of Indian Nuclear Forces, 2002|প্রকাশক=NRDC|সংগ্রহের-তারিখ=16 July 2010}}</ref> ২০০৪ সালে, আবার আইএনএস সুভদ্রা থেকে ক্ষেপণাস্ত্রটির পরীক্ষা করা হয় এবং এইবার ফলাফল সফল হয় বলে জানানো করা হয়েছে। <ref name="bharat-rakshak.com">[{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি |ইউআরএল=http://www.bharat-rakshak.com/MISSILES/Prithvi.html] {{ওয়েব|সংগ্রহের-তারিখ=৬ জুলাই ২০১৯ আর্কাইভ|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20090918064715/http://www.bharat-rakshak.com/MISSILES/Prithvi.html |আর্কাইভের-তারিখ=18১৮ Septemberসেপ্টেম্বর ২০০৯ |অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ 2009}}</ref> ডিসেম্বর ২০০৫ সালে মিসাইলটি আবার পরীক্ষা করা হয়েছিল, কিন্তু এবার ধ্বংসকারী আইএনএস রাজপুত থেকে । পরীক্ষাটি সফলভাবে ভূমি ভিত্তিক লক্ষ্যকে আঘাত করে। <ref name="domain-b.com">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.domain-b.com/aero/20070331_fired.htm|শিরোনাম=Dhanush, naval surface-to-surface missile, test fired successfully|তারিখ=31 March 2007|প্রকাশক=domain-b.com|সংগ্রহের-তারিখ=31 August 2010}}</ref>
{| class="wikitable" cellpadding="2"
|+ সমুদ্র ভিত্তিক ব্যালিস্টিক মিসাইল সমূহ