|known_for = ইলিশের[[ইলিশ]]ের জিনোম উদ্ভাবক দলের নেতৃত্ব
|author_abbrev_bot =
|author_abbrev_zoo =
২৯ নং লাইন:
}}
'''হাসিনা খান''' বাংলাদেশের একজন প্রাণরসায়ন বিজ্ঞানী, [[জিনতত্ত্ব|জিনতত্ত্ববিদ]], [[ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়|ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের]] অধ্যাপক এবং [[বাংলাদেশ বিজ্ঞান একাডেমি|বাংলাদেশ বিজ্ঞান একাডেমির]] ফেলো। তারতাঁর নেতৃত্বেই ২০১৮ সালে বাংলাদেশের জাতীয় মাছ [[ইলিশ|ইলিশের]] জিনোম সিকুয়েন্সসিক্যুয়েন্স আবিষ্কারবা অনুক্রম আবিষ্কৃত হয়।<ref name=":1">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.thedailystar.net/frontpage/news/hurrah-hilsa-again-1684003|শিরোনাম=Hurrah for hilsa, again|তারিখ=2019-01-07|ওয়েবসাইট=The Daily Star|ভাষা=en|সংগ্রহের-তারিখ=2019-04-01}}</ref> গবেষণা ও প্রশিক্ষণে অসামান্য অবদানের স্বীকৃতি স্বরূপ বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক ২০১৯ সালে তাকেতাঁকে [[স্বাধীনতা পুরস্কার]] প্রদান করা হয়।করে।<ref name=":0">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.ittefaq.com.bd/national/35586/স্বাধীনতা-পুরস্কার-পাচ্ছেন-১২-বিশিষ্ট-ব্যক্তি-ও-এক-প্রতিষ্ঠান|শিরোনাম=স্বাধীনতা পুরস্কার পাচ্ছেন ১২ বিশিষ্ট ব্যক্তি ও এক প্রতিষ্ঠান {{!}} জাতীয়|ওয়েবসাইট=ittefaq|সংগ্রহের-তারিখ=2019-03-28}}</ref> এছাড়াও তিনি বিজ্ঞানী [[মাকসুদুল আলম|মাকসুদুল আলমের]] নেতৃত্বে পাটের[[পাট]]ের [[জিনোম]] সিকোয়েন্সঅনুক্রম আবিষ্কারে অবদান রাখেন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.voabangla.com/a/interview-with-hasina-khan-96906879/1400629.html|শিরোনাম=প্রতিকূল পরিবেশে পাট উৎপাদনে সহায়ক হবে পাটের জীবনরহস্য উদ্ঘাটনঃউদ্ঘাটন: হাসিনা খান|তারিখ=জুন ২২, ২০১০|ওয়েবসাইট=ভিওএ|ভাষা=bn|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20180523185754/https://www.voabangla.com/a/interview-with-hasina-khan-96906879/1400629.html|আর্কাইভের-তারিখ=২৩ মে ২০১৮|সংগ্রহের-তারিখ=২৩ মে ২০১৮|শেষাংশ1=আহমেদ|প্রথমাংশ1=আনিস}}</ref>