শিবাজী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

[পরীক্ষিত সংশোধন][অপরীক্ষিত সংশোধন]
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সর্বশেষ সম্পাদিত পরিবর্তন প্রত্যাখ্যান (118.179.169.245 কর্তৃক) ও Wiki Ruhan-এর করা 4312936 নং সংশোধন পুনরুদ্ধার(উৎসহীন
ট্যাগ: হাতদ্বারা প্রত্যাবর্তন
Syed NurulHasnat (আলোচনা | অবদান)
তথ্য সংযুক্ত করা হয়েছে
ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
৪০ নং লাইন:
=== আফজল খাঁর সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা ===
 
বিজাপুর রাজ্যে বিশৃঙ্খলার সুযোগ নিয়ে শিবাজী ১৬৪৭ খ্রিষ্টাব্দে সর্বপ্রথম তোরণা দুর্গটি দখল করে নেন। এরপর তিনি একে একে বড়মতি, রায়গড়, পুরন্দর, প্রভৃতি স্থানের দুর্গগুলি দখল করে নেন। পরিস্থিতির গুরুত্ব উপলব্ধি করে এবং শিবাজীকে উপযুক্ত শিক্ষা দেওয়ার উদ্দেশ্যে বিজাপুরের সুলতান শিবাজীর পিতা শাহজীকে কারারুদ্ধ করেন। এই অবস্থায় শিবাজী দাক্ষিণাত্যের মোঘল শাসককর্তা মুরাদের সাহায্য চান। বিজাপুরের সুলতান ভীত হয়ে শাহজীকে মুক্ত করে দেন। কিছুকাল শিবাজী নিশ্চুপ থাকেন। ১৬৫৬ খ্রিষ্টাব্দে দাক্ষিণাত্যের শাসনকর্তা ঔরাঙ্গজেবের সঙ্গে বিজাপুরের সুলতানের সংঘাতের সুযোগ নিয়ে শিবাজী জাওলি নামে এক অঞ্চল দখল করেন। ইতিমধ্যে ঔরাঙ্গজেব শাহজাহানের অসুস্থতার সংবাদে দিল্লী চলে গেলে, বিজাপুরের সুলতান শিবাজীকে দমন করার জন্য সেনাপতি আফজল খাঁকে পাঠান। আফজল খাঁ শিবাজীকে দমন করতে ব্যর্থ হলে প্রতারণার আশ্রয় নেন। আফজল খাঁ শিবাজীকে তার শিবিরে আমন্ত্রণ জানান। শিবাজী আফজল খাঁর দুরভিসন্ধিরর কথা আগেই জানতে পেরেছিলেন। সুতরাং তিনি প্রস্তুত হয়েই আফজল খাঁর শিবিরে আসেন। আফজল খাঁ আলিঙ্গনের সুযোগে শিবাজীকে ছুরির আঘাত করতে উদ্দ্যত হলে শিবাজী লোহার তৈরি '<nowiki/>''[[বাঘনখ]]''' অস্ত্রের সাহায্য-এ আফজল খাঁর বক্ষ বিদীর্ণ করেন। সেনাপতির মৃত্যুতে বিজাপুরের সেনাবাহিনী ছত্রভঙ্গ হয়ে পড়ে। সেই সুযোগে শিবাজী কোলাপুর দখল করে নেন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://en.m.wikipedia.org/wiki/Shivaji|শিরোনাম=Shivaji - Wikipedia, the free encyclopedia|ওয়েবসাইট=en.m.wikipedia.org|সংগ্রহের-তারিখ=2016-09-08}}</ref> [[File:Death of Afzal Khan.jpg|thumb|শিবাজীর আফজল খাঁকে দমন]]
 
==শিবাজীর চরিত্র==
শিবাজী ছিলেন বহুমুখী প্রতিভার অধিকারী। সামান্য এক জায়গিরদারের অবহেলিত পুত্র শিবাজী নিজের প্রতিভাবলে স্বাধীন হিন্দু রাজ্যের প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। তিনি শতধা বিভক্ত ও পারস্পরিক গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব-এ লিপ্ত মারাঠাদের জাতীয়তাবোধে উদ্বুদ্ধ করে এক শক্তিশালী ঐক্যবদ্ধ জাতিতে পরিণত করেছিলেন। তার শাসননীতির লক্ষ্য ছিল ন্যায়পরায়ণতা ও উদারতা। বিখ্যাত ইতিহাসবিদ [[যদুনাথ সরকার|যদুনাথ সরকারের]] মতে-<ref name=":0"/>
{{cquote|শিবাজী যে শুধুই মারাঠা জাতির স্রষ্টা ছিলেন এমন নয়, তিনি ছিলেন মধ্যযুগের সর্বশ্রেষ্ঠ প্রতিভাবান জাতীয় স্রষ্টা}}
শিবাজির কারণেই ব্রিটিশ ইস্টইন্ডিয়া কোম্পানি তখন ভারতীয়উপমহাদেশে প্রবেশ করতে পেরেছিল যার ফলে ধীরে ধীরে মোঘল সাম্রাজ্যের ভীত নরে যায়।
 
==[[রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর|রবীন্দ্রনাথের]] চোখে শিবাজী==