তপন সিংহ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
→ছবির তালিকা: সংশোধন ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল অ্যাপ সম্পাদনা অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ সম্পাদনা |
→চলচ্চিত্র জীবন: লিংক সংযোজন ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল অ্যাপ সম্পাদনা অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ সম্পাদনা |
||
৪৬ নং লাইন:
১৯৬১ সালে, ঝিন্দের বন্দি বাংলা সাহিত্যের সুপরিচিত সাহিত্যিক শরদিন্দু বন্দ্যোপাধ্যায়ের একই নামের উপন্যাস অবলম্বনে নির্মিত। অভিনেতাদের মধ্যে ছিলেন উত্তম কুমার, অরুন্ধতী দেবী, সৌমিত্র চ্যাটার্জী, রাধামোহন ভট্টাচার্য, তরুণ কুমার, দিলীপ রায়, সন্ধ্যা রায়। উত্তম ও সৌমিত্র প্রথম এই সিনেমায় একসঙ্গে অভিনয় করেছিলেন। সৌমিত্র প্রথমবার ভিলেন "ময়ূরবাহন" চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন।
ঝিন্দের বন্দী তে উত্তম-সৌমিত্র জুটির অভিনয়ের পর তপন সিংহ এবার হাত দিলেন [[হাঁসুলি বাঁকের উপকথা|হাঁসুলী বাঁকের উপকথা-এ]] (১৯৬২)। ছবিটিতে এত চরিত্র যে, চরিত্র চিত্রণই ছিল খুব কঠিন কাজ। আর সে কাজও অসাধারণভাবে করেছিলেন তপন সিংহ। তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়ের লেখা হাঁসুলী বাঁকের উপকথা ছিল বীরভূমের লাভপুরকে কেন্দ্র করে লেখা। সেখানেই শ্যুটিং হয়েছিল এই ছবির। কোপাই নদী যেখানে হাঁসুলীর মত বাঁক নিয়েছে, সেখানেও কাজ হয়েছিল। প্রত্যেকটি চরিত্র ছিল জীবন্ত। ছবিতে কোন ডাবিং হয়নি, পুরোটাই আউটডোর সাউন্ড রাখা হয়েছিল। ছবির জন্য গানগুলো লিখেছিলেন তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়। এই ছবিটি ১৯৬২ সালে সান ফ্রান্সিস্কো ফেস্টিভ্যালে পুরস্কার পেয়েছিল। এই উৎসবে তপন সিংহও একজন জুরি ছিলেন। ওখানকার মেয়র তপন সিংহর হাতে ওই শহরের চাবি তুলে দিয়ে সম্মান জানিয়েছিলেন ।
নির্জন সৈকেতে ছবিতে (১৯৬৩) অনিল চ্যাটার্জি, শর্মিলা ঠাকুর, ছায়া দেবী, রুমা গুহ ঠাকুরতা, ভারতীদেবী, রেণুকাদেবী, রবি ঘোষ, পাহাড়ি সান্যাল, নবদ্বীপ হালদার এবং জহর গাঙ্গুলির মতো শিল্পী অভিনয় করেছেন। এটি ভ্রমণ কাহিনী, কালকূটের (সমরেশ বসুর ছদ্মনাম ) একই নামের উপন্যাসের উপর ভিত্তি করে নির্মিত।
|