ফ্রেড বারাট: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Suvray (আলোচনা | অবদান)
নিউজিল্যান্ড গমন - অনুচ্ছেদ সৃষ্টি!
Suvray (আলোচনা | অবদান)
অবসর - অনুচ্ছেদ সৃষ্টি!
১১৮ নং লাইন:
 
১৯৩০ সালের শীতকালে [[আর্থার জিলিগান|এ. এইচ. এইচ. জিলিগানের]] নেতৃত্বাধীন এমসিসি দলের সাথে বিদেশ গমন করেন। অস্ট্রেলিয়ায় পদার্পণ করে দুইটি খেলায় বেশ ভালোমানের খেলা উপহার দেন। সাউথ অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে খেলায় নয়টি উইকেট ও ভিক্টোরিয়ার বিপক্ষে ইনিংসে পাঁচ-উইকেট পান।<ref>{{cite web | url = https://cricketarchive.com/Archive/Scorecards/13/13309.html | title = South Australia v Marylebone Cricket Club|date = 1929-11-08 |publisher = www.cricketarchive.com | accessdate = 2008-12-19}}</ref><ref>{{cite web | url = https://cricketarchive.com/Archive/Scorecards/13/13310.html | title = Victoria v Marylebone Cricket Club|date = 1929-11-15 |publisher = www.cricketarchive.com | accessdate = 2008-12-19}}</ref> খেলায় ৯৩ রান খরচায় ৯ উইকেট নিয়ে [[সাউথ অস্ট্রেলিয়া ক্রিকেট দল|সাউথ অস্ট্রেলিয়ার]] বিপক্ষে ২৩৯ রানের ব্যবধানে দলকে জয় এনে দেন। [[ভিক্টোরিয়া ক্রিকেট দল|ভিক্টোরিয়ার]] বিপক্ষে ১০৫ রান খরচায় ৭ উইকেট পান। [[বিল পন্সফোর্ড|ডব্লিউ. এইচ. পন্সফোর্ড]] ও এইচ. এল. হেনরিকে উভয় ইনিংসেই খুব সহজে আউট করেন। নিউজিল্যান্ডের মাটিতে চারটি টেস্টে অংশ নিলেও তেমন ভূমিকা রাখতে পারেননি।
 
== অবসর ==
১৯৩০ সালে ইংল্যান্ডে সন্তুষ্টিবিহীন মৌসুম অতিবাহিত করেন বলে উইজডেনের প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়।<ref>{{Cite book | title = [[Wisden Cricketers' Almanack]] | edition = 1931 | publisher = [[Wisden Cricketers' Almanack|Wisden]] | chapter = Notts Matches | page = 172}}</ref> তিনবার পঞ্চাশোর্ধ্ব ইনিংস খেলে ৫০২ রান তুলেন। ১৯২৯ সালে ১২৯ উইকেট পেলেও এ মৌসুমে মাত্র ৫১ উইকেট পান। উইকেট প্রতি ২১ রানের বিপরীতে ৩১-এর অধিক রান দেন।<ref name="bowl"/> এর কারণ হিসেবে উইজডেনে গ্রীষ্মের ভেজা পিচের প্রসঙ্গ আনলেও এ পর্যায়ে তার বয়স ছিল ৩৬ বছর। ১৯৩১ সালের পরের মৌসুমে অবনতির এ ধারা আরও অব্যাহত থাকে। ২১টি কাউন্টি চ্যাম্পিয়নশীপের খেলায় অংশ নিয়ে ৪১-এর অধিক গড়ে মাত্র ২৪ উইকেট দখল করেন। এছাড়াও, ব্যাট হাতে ঐ খেলাগুলোয় অংশ নিয়ে মাত্র ৩০৫ রান সংগ্রহ করতে পেরেছিলেন।<ref>{{Cite book | title = [[Wisden Cricketers' Almanack]] | edition = 1932 | publisher = [[Wisden Cricketers' Almanack|Wisden]] | chapter = Notts Matches | page = 207}}</ref> তাসত্ত্বেও ব্যাটসম্যান হিসেবে শেষ হাসি হাসেন। [[কেন্ট কাউন্টি ক্রিকেট ক্লাব|কেন্টের]] বিপক্ষে [[স্যাম স্ট্যাপলস|স্যাম স্ট্যাপলসের]] সাথে জুটি গড়ে অর্ধ-ঘন্টায় ৮২ রান সংগ্রহ করেন। তন্মধ্যে, ফ্রেড বারাট পাঁচটি ছক্কায় ৭২ রান তুলেছিলেন।<ref>{{Cite book | title = [[Wisden Cricketers' Almanack]] | edition = 1932 | publisher = [[Wisden Cricketers' Almanack|Wisden]] | chapter = Notts Matches | page = 199}}</ref><ref>{{cite web | url = https://cricketarchive.com/Archive/Scorecards/13/13912.html | title = Nottinghamshire v Kent |date = 1931-06-20 |publisher = www.cricketarchive.com | accessdate = 2008-12-19}}</ref>
 
আগস্টে, চ্যাম্পিয়নশীপের শেষ খেলায় অংশ নিয়ে শক্ত ব্যাটিংয়ের অধিকারী দলে তিনি এগারো নম্বরে নামেন ও কোন উইকেট লাভে ব্যর্থ হন।<ref>{{cite web | url = https://cricketarchive.com/Archive/Scorecards/14/14046.html | title = Nottinghamshire v Leicestershire |date = 1931-08-12 |publisher = www.cricketarchive.com | accessdate = 2008-12-19}}</ref> ১৯৩১ মৌসুম শেষে প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট খেলা থেকে অবসর গ্রহণ করেন তিনি।
 
== মূল্যায়ন ==
১২৬ ⟶ ১৩১ নং লাইন:
== তথ্যসূত্র ==
{{সূত্র তালিকা|2}}
 
== আরও দেখুন ==
* [[টেড বোলি]]
* [[ওয়ালি হার্ডিঞ্জ]]
* [[হ্যাম্পশায়ার কাউন্টি ক্রিকেট ক্লাব]]
* [[ইংরেজ টেস্ট ক্রিকেটারদের তালিকা]]
* [[১৯২৯-৩০ ইংল্যান্ড ক্রিকেট দলের নিউজিল্যান্ড সফর]]
* [[আনুষ্ঠানিক কাউন্টি চ্যাম্পিয়নশীপ বিজয়ী দলের তালিকা]]
 
== বহিঃসংযোগ ==