ফ্রেড বারাট: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Suvray (আলোচনা | অবদান)
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট - অনুচ্ছেদ সৃষ্টি!
Suvray (আলোচনা | অবদান)
নিউজিল্যান্ড গমন - অনুচ্ছেদ সৃষ্টি!
১১০ নং লাইন:
সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে পাঁচটিমাত্র [[টেস্ট ক্রিকেট|টেস্টে]] অংশগ্রহণ করেছেন ফ্রেড বারাট। ১৯২৯ সালে নিজ দেশে সফরকারী [[দক্ষিণ আফ্রিকা জাতীয় ক্রিকেট দল|দক্ষিণ আফ্রিকার]] বিপক্ষে এক টেস্টে অংশগ্রহণের পর ১৯২৯-৩০ মৌসুমে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে উদ্বোধনী সিরিজের চার টেস্টে অংশ নিয়েছিলেন। ২৭ জুলাই, ১৯২৯ তারিখে ম্যানচেস্টারে সফরকারী দক্ষিণ আফ্রিকা দলের বিপক্ষে টেস্ট ক্রিকেটে অভিষেক ঘটে তার। [[১৯২৯-৩০ ইংল্যান্ড ক্রিকেট দলের নিউজিল্যান্ড সফর|২১ ফেব্রুয়ারি, ১৯৩০]] তারিখে অকল্যান্ডে স্বাগতিক নিউজিল্যান্ড দলের বিপক্ষে সর্বশেষ টেস্টে অংশ নেন তিনি।
 
[[South African cricket team in England in 1929|১৯২৯]] সালে দক্ষিণ আফ্রিকা দল ইংল্যান্ড গমনে আসে। [[ওল্ড ট্রাফোর্ড ক্রিকেট গ্রাউন্ড|ওল্ড ট্রাফোর্ডে]] সিরিজের চতুর্থ টেস্ট শুরুর পূর্বে হ্যারল্ড লারউড আঘাতগ্রস্ত হলে কাউন্টি অধিনায়ক ও ইংরেজ দলনেতা [[আর্থার কার]] তার শূন্যস্থান পূরণার্থে ফ্রেড বারাটকে টেস্ট খেলার জন্যে তাকে আমন্ত্রণ জানানো হয় ও দলে অন্তর্ভূক্ত হন। ওল্ড ট্রাফোর্ডে সফরকারী দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে অভিষেক খেলায় নিজেকে খুবই কম মেলে ধরেন। ২/৩৮ বোলিং পরিসংখ্যান গড়েন তিনি। অথচ, কম পেসের অধিকারী বোলারদের রাজত্ব ছিল। উভয় ইনিংসে তিনি একটি করে উইকেট পান। তাসত্ত্বেও, ঐ খেলায় স্বাগতিক দল ইনিংস ব্যবধানে জয়লাভ করে।<ref>{{cite web | url = https://cricketarchive.com/Archive/Scorecards/13/13201.html | title = England v South Africa|date = 1929-07-27 |publisher = www.cricketarchive.com | accessdate = 2008-12-19}}</ref> সিরিজের চূড়ান্ত টেস্টে তাকে ইংল্যান্ড দলে রাখা হয়নি। [[নর্দাম্পটনশায়ার কাউন্টি ক্রিকেট ক্লাব|নর্দাম্পটনশায়ারের]] [[নবি ক্লার্ক|নবি ক্লার্ককে]] তার স্থলাভিষিক্ত করা হয়।
 
== নিউজিল্যান্ড গমন ==
১৯৩০ সালের শীতকালে [[আর্থার জিলিগান|এ. এইচ. এইচ. জিলিগানের]] নেতৃত্বাধীন এমসিসি দলের সাথে বিদেশ গমন করেন। খেলায় ৯৩ রান খরচায় ৯ উইকেট নিয়ে [[সাউথ অস্ট্রেলিয়া ক্রিকেট দল|সাউথ অস্ট্রেলিয়ার]] বিপক্ষে ২৩৯ রানের ব্যবধানে দলকে জয় এনে দেন। [[ভিক্টোরিয়া ক্রিকেট দল|ভিক্টোরিয়ার]] বিপক্ষে ১০৫ রান খরচায় ৭ উইকেট পান। [[বিল পন্সফোর্ড|ডব্লিউ. এইচ. পন্সফোর্ড]] ও এইচ. এল. হেনরিকে উভয় ইনিংসেই খুব সহজে আউট করেন। নিউজিল্যান্ডের মাটিতে চারটি টেস্টে অংশ নিলেও তেমন ভূমিকা রাখতে পারেননি।
১৯২৯-৩০ মৌসুমের শীতকালে নতুন টেস্ট পরিবারভূক্ত [[ওয়েস্ট ইন্ডিজ ক্রিকেট দল|ওয়েস্ট ইন্ডিজ]] ও [[নিউজিল্যান্ড জাতীয় ক্রিকেট দল|নিউজিল্যান্ড]] সফরে এমসিসি দল দুইটি দল তৈরি করে। উভয় দলেই প্রতিষ্ঠিত টেস্ট ক্রিকেটার ‌এবং অন্যান্য কাউন্টি দলের মানসম্পন্ন শৌখিন খেলোয়াড় ছিল। কয়েকজন তারকা খেলোয়াড় নিজেদেরকে পুরোপুরি বাদ রাখেন। নিউজিল্যান্ড গমনার্থে ফ্রেড বারাটকে রাখা হয়। পাশাপাশি অস্ট্রেলিয়ায় কয়েকটি প্রথম-শ্রেণীর খেলায় অংশ নিলেও টেস্ট খেলেননি তিনি। উইজডেনে এ প্রসঙ্গে লেখা হয় যে, বল হাতে তার কার্যকারিতা প্রকাশের দিন আসে।<ref>{{Cite book | title = [[Wisden Cricketers' Almanack]] | edition = 1931 | publisher = [[Wisden Cricketers' Almanack|Wisden]] | chapter = M.C.C. Team in New Zealand and Australia| page = 643}}</ref>
 
নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে চার টেস্ট নিয়ে গড়া সিরিজের প্রত্যেকটিতে অংশ নিলেও সফলকাম হননি তিনি। ঐ সিরিজে তিনি মাত্র তিন উইকেট পেয়েছিলেন। কোন ইনিংসেই একটির বেশী উইকেট পাননি। সামগ্রিকভাবে ঐ সিরিজে তার ব্যাটিংয়ের মানও সাম্প্রতিক মানের ছিল না। ১১টি প্রথম-শ্রেণীর খেলায় অংশ নিয়ে কোন অর্ধ-শতরানের ইনিংস খেলতে পারেননি।<ref name="bat"/>
 
১৯৩০ সালের শীতকালে [[আর্থার জিলিগান|এ. এইচ. এইচ. জিলিগানের]] নেতৃত্বাধীন এমসিসি দলের সাথে বিদেশ গমন করেন। অস্ট্রেলিয়ায় পদার্পণ করে দুইটি খেলায় বেশ ভালোমানের খেলা উপহার দেন। সাউথ অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে খেলায় নয়টি উইকেট ও ভিক্টোরিয়ার বিপক্ষে ইনিংসে পাঁচ-উইকেট পান।<ref>{{cite web | url = https://cricketarchive.com/Archive/Scorecards/13/13309.html | title = South Australia v Marylebone Cricket Club|date = 1929-11-08 |publisher = www.cricketarchive.com | accessdate = 2008-12-19}}</ref><ref>{{cite web | url = https://cricketarchive.com/Archive/Scorecards/13/13310.html | title = Victoria v Marylebone Cricket Club|date = 1929-11-15 |publisher = www.cricketarchive.com | accessdate = 2008-12-19}}</ref> খেলায় ৯৩ রান খরচায় ৯ উইকেট নিয়ে [[সাউথ অস্ট্রেলিয়া ক্রিকেট দল|সাউথ অস্ট্রেলিয়ার]] বিপক্ষে ২৩৯ রানের ব্যবধানে দলকে জয় এনে দেন। [[ভিক্টোরিয়া ক্রিকেট দল|ভিক্টোরিয়ার]] বিপক্ষে ১০৫ রান খরচায় ৭ উইকেট পান। [[বিল পন্সফোর্ড|ডব্লিউ. এইচ. পন্সফোর্ড]] ও এইচ. এল. হেনরিকে উভয় ইনিংসেই খুব সহজে আউট করেন। নিউজিল্যান্ডের মাটিতে চারটি টেস্টে অংশ নিলেও তেমন ভূমিকা রাখতে পারেননি।
 
== মূল্যায়ন ==