তোওহোকু অঞ্চল: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
InternetArchiveBot (আলোচনা | অবদান)
1টি উৎস উদ্ধার করা হল ও 0টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল। #IABot (v2.0beta14)
InternetArchiveBot (আলোচনা | অবদান)
১টি উৎস উদ্ধার করা হল ও ০টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল।) #IABot (v2.0.1
৪৭ নং লাইন:
 
==ইতিহাস==
ঐতিহাসিকভাবে তোওহোকু অঞ্চলের অধিকাংশ মিচিনোকু অঞ্চল নামে পরিচিত ছিল।<ref>Hanihara, Kazuro. [http://202.231.40.34/jpub/pdf/jr/IJ0102.pdf "Emishi, Ezo and Ainu: An Anthropological Perspective,"] {{ওয়েব আর্কাইভ|ইউআরএলurl=https://web.archive.org/web/20111002111556/http://202.231.40.34/jpub/pdf/jr/IJ0102.pdf |তারিখdate=২ অক্টোবর ২০১১ }} ''Japan Review'', ১৯৯০, 1:37 (PDF p. 3).</ref> মিচিনোকু নামের প্রথম উল্লেখ পাওয়া যায় {{nihongo|''হিতাচি-নো-কুনি ফুদোকি''|常陸国風土記}} (৬৫৪) গ্রন্থে। বর্তমানে মিচিনোকু শব্দের ব্যবহারে কিছু বৈচিত্র্য আছে।<ref>McCullough, Helen Craig. (1988). {{Google books|D5Oqj3TsMlUC|''The Tale of the Heike'', p. 81|page=81}}; excerpt, "Furthermore, in the old days, the two famous eastern provinces, Dewa and Michinoku, were a single province made up of sixty-six districts, of which twelve were split off to create Dewa."</ref>
 
তোওহোকুতে প্রথম ঐতিহাসিক বসতি স্থাপনের সময় ছিল সপ্তম থেকে নবম শতাব্দী। ততদিনে [[হেইআন যুগ|সমসাময়িক সভ্যতা]] ও [[জাপানের সংস্কৃতি|সংস্কৃতি]] বেশ ভাল ভাবেই কেন্দ্রীয় ও দক্ষিণ-পশ্চিম জাপানে অধিষ্ঠিত হয়ে গিয়েছিল। ভূমিপুত্র এমিশিদের শেষ ঘাঁটি এবং [[সেন্‌গোকু যুগ|বিভিন্ন যুদ্ধের]] ক্ষেত্র হিসেবে তোওহোকু অঞ্চল প্রায়ই ইতিহাসের বিভিন্ন সময়ে কিয়োতোর নিয়ন্ত্রণকে এড়িয়ে চলত।