আব্দুল মালেক উকিল: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
সম্প্রসারণ
১৩ নং লাইন:
}}
 
'''আব্দুল মালেক উকিল''' (১ অক্টোবর ১৯২৪ - ১৭ অক্টোবর ১৯৮৭) [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশের]] বিশিষ্ট আইনজীবি ও রাজনীতিবিদ ছিলেন। তিনি ইস্ট বেঙ্গল মুসলিম ছাত্রলীগের প্রতিষ্ঠাতা সদস্যদের একজন এবং নেতৃস্থানীয় রাজনৈতিক দল [[আওয়ামী লীগ|আওয়ামী লীগের]] সঙ্গে যুক্ত ছিলেন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://bn.banglapedia.org/index.php?title=%E0%A6%89%E0%A6%95%E0%A6%BF%E0%A6%B2,_%E0%A6%86%E0%A6%AC%E0%A6%A6%E0%A7%81%E0%A6%B2_%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%95|শিরোনাম=উকিল, আবদুল মালেক - বাংলাপিডিয়া|ওয়েবসাইট=bn.banglapedia.org|সংগ্রহের-তারিখ=2020-07-29}}</ref>
 
== প্রারম্ভিক জীবন ==
২৮ নং লাইন:
আবদুল মালেক উকিল তার রাজনৈতিক জীবনে বহুবার কারাবাস সম্মুখীন হয়েছিলেন। [[ভাষা আন্দোলন|ভাষা আন্দোলনের]] সময় [[মার্চ ১১|১১ মার্চ]] ১৯৪৮ সালে তাকে প্রথম গ্রেফতার করা হয় এবং [[শেখ মুজিবুর রহমান|বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের]] সাথে তাকেও [[ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার|ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে]] রাখা হয়। পরবর্তীতে [[ফেব্রুয়ারি ২২|২২ফেব্রুয়ারি]] ১৯৫২ এবং ১৯৫৪ সালের জুন মাসে ইস্ট বেঙ্গল পাবলিক সেফটি অধ্যাদেশ অধীনে তাকে গ্রেফতার করা হয়েছিল। ১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধু পরিবারের হত্যার পর সেনাবাহিনী তাকে আবারও গ্রেপ্তার করে কারাগারে পাঠায়।
 
তিনি ১৯৫৩ সালে নোয়াখালী সদর মহকুমা [[আওয়ামী লীগ|আওয়ামী লীগের]] সভাপতি এবং নোয়াখালী জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি নির্বাচিত হয়েছিলেন। ১৯৬২-[[১৯৬৪|৬৪]] সময়কালে কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটিতে ছিলেন এবং ১৯৭২ সালে এখানে থেকে পদত্যাগ করেন। উপরন্তু, মালেক উকিল ১৯৫৬, ১৯৬২ এবং ১৯৬৫ সালে পূর্ব পাকিস্তান প্রাদেশিক পরিষদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন। ১৯৬৫ সালে তিনি আওয়ামী লীগের সংসদীয় দলের নেতা এবং সংযুক্ত প্রাদেশিক পরিষদ ও বিরোধী দলের নেতা ছিলেন। [[ছয় দফা আন্দোলন]] সময় মালেক উকিলকে গ্রেফতার করা হয় এবং তাকে গৃহবন্দী করে রাখা হয়েছিল। ১৯৬৯ সালে তিনি আওয়ামী লীগের সংসদীয় কমিটির নয়টি সদস্যদের একজন হিসাবে নির্বাচিত হন এবং বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সাথে লাহোরে অনুষ্ঠিত গোল টেবিল বৈঠকে অংশগ্রহণ করেছিলেন। পরে তারা একসাথে করাচীতে ভ্রমণ যান। ১৯৭০ সালে তিনি পাকিস্তান জাতীয় পরিষদ নোয়াখালী থেকে সদস্য হিসাবে নির্বাচিত হন। ১৯৭২ সালে তিনি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের মন্ত্রিসভায় স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা মন্ত্রী ছিলেন। ১৯৭৩ সালেসালের তিনিপ্রথম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তিনি তৎকালীন [[নোয়াখালী-১২]] আসন থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন এবং নতুন মন্ত্রিসভায় তাকে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর দায়িত্ব দেওয়া হয়।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.parliament.gov.bd/images/pdf/formermp/1st.pdf|শিরোনাম=১ম জাতীয় সংসদে নির্বাচিত মাননীয় সংসদ-সদস্যদের নামের তালিকা|ওয়েবসাইট=[[জাতীয় সংসদ]]|প্রকাশক=[[বাংলাদেশ সরকার]]|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20180909153327/http://www.parliament.gov.bd/images/pdf/formermp/1st.pdf|আর্কাইভের-তারিখ=৯ সেপ্টেম্বর ২০১৮}}</ref> ১৯৭৫ সালে তিনি জাতীয় সংসদের স্পীকার নির্বাচিত হন।
 
== তথ্যসূত্র ==