জনাথন জেমস: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
অ সংশোধন |
|||
১৭ নং লাইন:
== শৈশব ==
তের বছর বয়সে একবার ছেলের [[কম্পিউটার|কম্পিউটারের]] নেশা মাত্র ছাড়াচ্ছে দেখে তার [[কম্পিউটার]] জব্দ করেন বাবা রবার্ট জেমস। বাড়ি থেকে পালিয়ে যান জন, রাস্তার মোড় থেকে টেলিফোনে হুমকি দেন– আর বাড়ি ফিরবেন না যদি কম্পিউটার ফেরত না দেয়া হয়। মৃত্যুর পর
মাত্র চৌদ্দ বছর বয়সে [[প্রোগ্রামিং ভাষাসমূহের বর্ণানুক্রমিক তালিকা|প্রোগ্রামিং]] শিখতে শুরু করেন জেমস, জানতেন [[ইউনিক্স]] আর [[সি (প্রোগ্রামিং ভাষা)|সি]] প্রোগ্রামিং ভাষা। [[কম্পিউটার]] ক্লাসের পাশাপাশি অন্তর্জালে ঘুরে ঘুরে শিখতেন তিনি। আর এ বিদ্যার উপর ভর করেই এক বছরের মাথায় হ্যাক করেন [[নাসা]] আর প্রতিরক্ষা বিভাগের সাইট। [[হ্যাকার|হ্যাকার কমিউনিটিতে]] তিনি '''কমরেড জন''' নামেও বহুল পরিচিত।
== হ্যাকিং ==
১৯৯৯ সালের ২৩ আগস্ট থেকে ২৭ অক্টোবরের মধ্যে জেমস তার মেধাকে কাজে লাগিয়ে [[কম্পিউটার ভাইরাস|ভাইরাস]] সম্পর্কে তার চিন্তা শক্তিকে অনেক দূর নিয়ে যান।<ref>Grossman, M. [http://www.infosecnews.org/hypermail/0010/2885.html "Computer crime: Changing the public's perception"] {{ওয়েব আর্কাইভ|ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20070928211357/http://www.infosecnews.org/hypermail/0010/2885.html |তারিখ=২৮ সেপ্টেম্বর ২০০৭ }}. ''The Miami Herald'', October 12, 2000.</ref>
জেমস [[নাসা|নাসার]] ওয়েব সাইট হ্যাক করেন এবং সেখান থেকে প্রায় ১.৭ মিলিয়ন ডলারের সমপরিমান মূল্যের একটি সফটওয়্যারের সোর্সকোড ডাউনলোড করেন। নাসার মতে, জেমস যে সফটওয়্যারগুলো চুরি করেছিল সেগুলো দিয়ে ইন্টারন্যাশনাল স্পেস স্টেশন নিয়ন্ত্রণ করা হয়। জেমস [[নাসা|নাসার]] ওয়েবসাইটে যে ক্ষতি করেছিলেন সেটি ঠিক করতে [[নাসা|নাসার]] ওয়েবসাইট তিন সপ্তাহ বন্ধ রাখতে হয়।<ref name="এবিসি">{{ওয়েব উদ্ধৃতি | ইউআরএল=http://abcnews.go.com/Technology/story?id=119423&page=1#.Ubio05z75KE | শিরোনাম=15-Year-Old Admits Hacking NASA Computers | প্রকাশক=এবিসি নিউজ | সংগ্রহের-তারিখ=2013-06-12}}</ref> অপরদিকে এটি ঠিক করতে [[নাসা]]
== গ্রেপ্তার, দোষী সাব্যস্ত এবং শাস্তি ==
৩০ নং লাইন:
== মৃত্যু ==
২০০৭ সালে '''টিজেএক্স''' নামের একটি প্রতিষ্ঠানের ওয়েব সাইটে বেশ বড় একটা হ্যাকিং এর ঘটনা ঘটে। যার ফলে ওই প্রতিষ্ঠানের অনেক ব্যবহারকারীর ব্যক্তিগত তথ্য চুরি হয়ে যায়। এছাড়াও [[বস্টন]] মার্কেট, বার্নেস এয়ান্ড নোবেল, স্পোর্টস অথরিটি, ফরেভার-২১, অফিস ম্যাক্স এবং ডেভ বাস্টার্সসহ আরো কিছু বড় বড় প্রতিষ্ঠানেও একই ধরনের হ্যাকিং এর ঘটনা ঘটে।
যদিও জেমস অস্বীকার করেন যে, তিনি এগুলোর সঙ্গে জড়িত নন, তবুও তাকে বিভিন্ন তদন্তের সম্মুখীন হতে হয়। এরপর তদন্ত কর্মকর্তারা তাদের তদন্তের মাধ্যমে দেখেন যে এই ঘটনাতে জে.জে. নামে অন্য একজন জড়িত। নামের সাথে মিলে যাওয়াতে জেমস তাদের প্রধান লক্ষ্যতে পরিণত হন। এরপর ২০০৮ সালের ১৮ এপ্রিল জেমসের মৃতদেহ তার বাথরুমে পাওয়া যায়। তিনি তার বাবার বন্দুক দিয়ে নিজেই নিজের মাথায় গুলি করে [[আত্মহত্যা]] করেন। হ্যাকিং করার এই ঘটনায় নিজেকে নির্দোষ প্রমাণ করার আর কোন উপায় না পেয়ে তিনি আত্মহত্যা করেন এবং মৃত্যুর অগে এই নোট রেখে যান, {{উক্তি|I honestly, honestly had nothing to do with TJX, I have no faith in the 'justice' system. Perhaps my actions today, and this letter, will send a stronger message to the public. Either way, I have lost control over this situation, and this is my only way to regain control.'<ref name="wired"/>|sign=|source=}}
|