বিশ্ব মশা দিবস: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
মলয় কুন্ডু (আলোচনা | অবদান) যুক্তরাজ্যের লন্ডন স্কুল অব হাইজিন অ্যান্ড ট্রপিক্যাল মেডিসিন দিবসটি পালনের সূচনা করেছিল।মূলত ১৯৩০-এর পর থেকে জনসাধারণকে মশার ভয়াবহতা সম্পর্কে সচেতন করতে বিশ্বের নানা প্রান্তে 'মশক দিবস' পালন দিন দিন বাড়তে থাকে। ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
মলয় কুন্ডু (আলোচনা | অবদান) অসম্পাদনা সারাংশ নেই ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
||
১ নং লাইন:
<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=মশা যখন কামান! বিশ্ব মশা দিবস আজ |ইউআরএল=https://samakal.com/bangladesh/article/19081438/%E0%A6%AF%E0%A6%96%E0%A6%A8-%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A8 |ওয়েবসাইট=সমকাল |ভাষা=bn |তারিখ=২০ অগাস্ট ২০১৯}}</ref>বিভিন্ন ভয়াবহ অসুখের মধ্যে মশা বাহিত ম্যালেরিয়া, ডেঙ্গু উল্লেখযোগ্য। তাই ম্যালেরিয়া,ডেঙ্গু ইত্যাদি মশাবাহিত রোগের ক্ষতিকর প্রভাব সম্পর্কে জনসাধারণকে বিশেষ ভাবে সচেতন করার জন্য এই দিন সারা বিশ্ব জুড়ে 'মশক দিবস' পালিত হয়। মশা বাহিত রোগ থেকে সাবধান হওয়ার জন্য, সতর্কতামূলক ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য এই দিনে বেশ কিছু সচেতনতামূলক কর্মসূচি পালন করা হয় সমগ্র বিশ্ব জুড়ে।
==তথ্যসূত্র==
|