ইউনাইটেড ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Pratik89Roy (আলোচনা | অবদান)
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
১৪ নং লাইন:
 
==জন্মলগ্ন==
১৯৫০ সালে '''কুমিল্লা ব্যাংকিং কর্পোরেশন''' (নরেন্দ্রচন্দ্র দত্ত কর্তৃক ১৯১৪ সালে স্থাপিত), '''বেঙ্গল সেন্ট্রাল ব্যাঙ্ক''' (জে. সি. দাশ কর্তৃক ১৯১৮ সালে স্থাপিত), '''কুমিল্লা ইউনিয়ন ব্যাঙ্ক''' (এল. বি. দত্ত কর্তৃক ১৯২২ সালে স্থাপিত) এবং '''হুগলি ব্যাঙ্ক''' (ডি. এন. মুখোপাধ্যায় কর্তৃক ১৯৩২ সালে স্থাপিত) নামক চারটি ব্যাঙ্কের মিলিত হয়ে '''ইউনাইটেড ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া''' গঠন করে। ওই চারটি ব্যাঙ্কেরই প্রতিষ্ঠাতা চার বাঙালি। সবার আগে তৈরি হয় কুমিল্লা ব্যাঙ্কিং কর্পোরেশন। ১৯১৪ সালে কুমিল্লার আইনজীবী এন সি দত্ত পত্তন করেন কুমিল্লা ব্যাঙ্কিং কর্পোরেশনের। মাত্র ৩০০০ টাকা ছিল সম্বল। এর পর ১৯১৮ সালে ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক জ্যোতিষচন্দ্র দাস তৈরি করেন বেঙ্গল সেন্ট্রাল ব্যাঙ্ক। ব্যাঙ্কিং ব্যবসায় অভিজ্ঞ কুমিল্লার ইন্দুভূষণ দত্ত ১৯২২ সালে স্থাপন করেন কুমিল্লা ইউনিয়ন ব্যাঙ্ক। আর উত্তরপাড়ার জমিদার, স্বাধীনতা সংগ্রামী এবং ধনেখালির তৎকালীন বিধায়ক ধীরেন্দ্রনারায়ণ মুখোপাধ্যায়ের হাতে ১৯৩২ সালে তৈরি হয় হুগলি ব্যাঙ্ক লিমিটেড, যার সদর দফতর ছিল ধর্মতলায়। নগেন্দ্রনাথ দত্তের পুত্র বটকৃষ্ণ দত্ত ১৯৩৭ সালে নিউ স্ট্যান্ডার্ড ব্যাঙ্ক প্রতিষ্ঠা করেন সেটি প্রথমে ১৯৪৫ সালে কুমিল্লা ব্যাঙ্কিং কর্পোরেশনের সাথে যুক্ত হয়। এরপর দেশভাগের পর ১৯৫০ সালে ব্যাঙ্কগুলির সংযুক্তি ঘটে ইউনাইটেড ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া গঠিত হয়। ১৯৬৯ সালে ১৯ শে জুলাই ব্যাঙ্ক জাতীয়করণের পর ১৯৭৩ সাল পর্যন্ত বটকৃষ্ণ দত্ত ওই ব্যাঙ্কের চেয়ারম্যান ও ম্যানেজিং ডাইরেক্টর পদে ছিলেন।<ref name = "সংসদ"> সুবোধচন্দ্র সেনগুপ্ত ও অঞ্জলি বসু সম্পাদিত, ''সংসদ বাঙালি চরিতাভিধান'', প্রথম খণ্ড, সাহিত্য সংসদ, কলকাতা, আগস্ট ২০১৬ পৃষ্ঠা ২৪২, {{আইএসবিএন|978-81-7955-135-6}}</ref>
 
==সম্প্রসারণ==