রুস্তম পাশা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
৬২ নং লাইন:
==ব্যক্তিগত জীবন এবং সম্পত্তি==
রুস্তম পাশা একজন দক্ষ ব্যবসায়ীও ছিলেন। তিনি তার ক্ষমতা এবং পরিশ্রমের মাধ্যমে অজস্র ধন সম্পদ অর্জন করেছিলেন। তিনি তার কর্মজীবনে সবসময় তার স্ত্রী শাহজাদী মিহরিমাহ সুলতানের সাহায্য পেয়েছেন। রুস্তম পাশা সাধারণ প্রজাদের নিকট অত্যন্ত জনপ্রিয় ছিলেন। কারণ তিনি প্রজাদের কল্যাণে অনেক দান খয়রাত করেছেন এবং বহু ওয়াকফা তৈরি করেছিলেন৷ রুস্তম এবং মিহরিমাহর দুই সন্তান ছিলো আয়েশা হুমাশাহ হানিমসুলতান এবং সুলতানজাদা ওসমান।
রুস্তম পাশা তার শেষ জীবনে মহাস্থপতি মিমার সিনান কে একটি মসজিদ নির্মাণ করার আদেশ দিয়েছিলেন। মসজিদ নির্মাণ হওয়ার আগেই ১৫৬১ সালে একটি দুরারোগ্য ব্যাধিতে আক্রান্ত হয়ে তিনি মৃত্যুবরণ করেন।অনেক ইতিহাসবিদদের মতে তাকে মিহরিমাহ সুলতানের আদেশে শাহজাদা বায়েজিদের দেহরক্ষী আকমাজা তাকে হত্যা করে।করেন। তার মসজিদটি ইস্তানবুল শহরে অবস্থিত এবং রুস্তম পাশা মসজিদ নামে পরিচিত। যেটার অনন্য সৌন্দর্য আজও মানুষকে মুগ্ধ করে। তাকে শাহজাদা মসজিদে সমাহিত করা হয়।
রুস্তম পাশার মৃত্যুর পর তার বিপুল সম্পদের একটি তালিকা করা হয়। তার সম্পদের মধ্যে ছিলো রুমেলিয়া এবং আনাতোলিতায় ৮১৫টি জমি, ৪৭৬ টি কলকারখানা, ১৭০০ দাস-দাসী, ২৯০০ টি যুদ্ধ ঘোড়া, ১১০৬ টি উট, ৮০০ স্বর্নের অলঙ্কিত কুরআন, ৫০০ বই, ৫০০০ জামা, ১৩০ ধরনের যুদ্ধ অস্ত্র, ৮৬০ স্বর্নের অলঙ্কিত তলোয়ার, ৩৩ ধরনের অলঙ্কার ইত্যাদি।