হীরালাল চৌধুরী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
৩৮ নং লাইন:
 
হীরালাল চৌধুরী ভারতে “প্রণোদিত প্রজননের জনক” হিসাবে আখ্যা লাভ ছাড়াও দেশে-বিদেশের বহু সম্মানে ভূষিত হয়েছেন নিজের কর্মসাফল্যে। ১৯৬১ খ্রিষ্টাব্দে চন্দ্রকলা হোরাস্মৃতি স্বর্ণপদক,আমেরিকার অবার্ণ বিশ্ববিদ্যালয় হতে ‘গামা-সিগমা-ডেল্টা গোল্ডেন কী পুরস্কার , 'রফি আহমেদ কিদওয়াই' পুরস্কার লাভ করেন। দেশের বেসামরিক পুরস্কার পাননি বটে, তবে ভারত সরকার তাঁর যুগান্তকামী ‘প্রণোদিত প্রজনন পদ্ধতি’ উদ্ভাবনের দিনটি স্মরণে রেখে ১০ জুলাই তারিখ ‘জাতীয় মৎস্যচাষী দিবস’বা ‘ন্যাশনাল ফিস্ ফার্মার্স ডে’ হিসাবে ঘোষণা করেছেন। ১৯৯৮ খ্রিষ্টাব্দে বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয় তাঁর মৎস্যবিজ্ঞানে সারাজীবনের অবদান ও সেবার জন্য সাম্মানিক ডক্টরেট ডিগ্রী প্রদান করে।<ref name= "“:3">{{সংবাদ উদ্ধৃতি|Personal news=Hiralal Choudhuri(1921-2014)|ইউআরএল=https://www.researchgate.net/publication/271201611_Hiralal_Chaudhuri_1921-2014_-_PERSONAL_NEWS}}</ref>
 
==সম্মাননা==
 
হীরালাল চৌধুরী ভারতে “প্রণোদিত প্রজননের জনক” হিসাবে আখ্যা লাভ ছাড়াও দেশে-বিদেশের বহু সম্মানে ভূষিত হয়েছ্ন নিজের কর্মসাফল্যে। ১৯৬১ খ্রিষ্টাব্দে চন্দ্রকলা হোরাস্মৃতি স্বর্ণ পদক, আমেরিকার অবার্ণ বিশ্ববিদ্যালয় হতে ‘গামা-সিগমা-ডেল্টা গোল্ডেন কি পুরস্কার , রফি আহমেদ কিদওয়াই পুরস্কার লাভ করেন। দেশের বেসামরিক পুরস্কার পাননি তিনি, তবে ভারত সরকার তাঁর যুগান্তকামী ‘প্রণোদিত প্রজনন পদ্ধতি’ উদ্ভাবনের দিনটি স্মরণে রেখে ১০ জুলাই দিনটিকে ‘জাতীয় মৎস্যচাষী দিবস’বা ‘ন্যাশনাল ফিস্ ফার্মার্স ডে’ হিসাবে ঘোষণা করেছেন। ১৯৯৮ খ্রিষ্টাব্দে বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয় তাঁর মৎস্যবিজ্ঞানে সারাজীবনের অবদান ও সেবার জন্য সাম্মানিক ডক্টরেট ডিগ্রী প্রদান করে।<ref name= "“:3" />
 
==জীবনাবসান==