চন্ডীপাশা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
৪৬ নং লাইন:
 
== ইতিহাস ==
নান্দাইলে শিক্ষা প্রসারের জন্য ১৯০৬ সালে স্থানীয়দের সহায়তায় ''ব্রজনাথ শর্ম্মা মধ্য ইংরেজি স্কুল'' (''এমই স্কুল'' বা ''মিডল ইংলিশ স্কুল'') নামে বিদ্যালয়টি যাত্রা শুরু করে।<ref name="প্রাণোল্লাস"/> সে বছর দ্বিতীয় থেকে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত চালু করা হলেও বিভিন্ন কারণে ১৯০৯ সালে নতুন করে কার্যক্রম শুরু করতে হয়।<ref name="প্রাণোল্লাস"/> বিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা প্রধান শিক্ষক ছিলেন ব্রজনাথ শর্ম্মার দূরসম্পর্কের আত্মীয় মথুরা নাথ শর্ম্মা চক্রবর্তী। ১৯১০ সাল থেকে বিদ্যালয়টি [[ময়মনসিংহ জেলা|জেলা পরিষদের]] সাহায্য পেতে থাকে। ১৯১৪ সালের মাঝামাঝিতে বিদ্যালয়টিকে মাধ্যমিক পর্যায়ে উন্নীত করার চেষ্টা শুরু হয়।<ref name="প্রাণোল্লাস"/> ১৯১৫ সালের ১ জানুয়ারি [[কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়|কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয়]] থেকে দুই বছরের সাময়িক অনুমতি লাভ করার মাধ্যমে গ্রামের নামে ''চন্ডীপাশা মাধ্যমিক বিদ্যালয়'' প্রতিষ্ঠা লাভ করে।<ref name="প্রাণোল্লাস"/> এই সময়ে মথুরা নাথ শর্ম্মা ও পরবর্তীতে আরসি চক্রবর্তী ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক হিসেবে দায়িত্ব পালন করলেও ১৯১৮ সালে উমেশ চন্দ্র অধিকারী (বাবু ইউসি অধিকারী) প্রথম প্রধান শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ লাভ করেন। ১৯১৯ সালের ১৬ মার্চ কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয় চন্ডীপাশা মাধ্যমিক বিদ্যালয়কে প্রথম স্থায়ী স্বীকৃতি ও আর্থিক মঞ্জুরি দান করে এবং ১৯২০ সালেই প্রথম ২০ জন ছাত্র মেট্রিকুলেশন পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে।<ref name="প্রাণোল্লাস"/> বিদ্যালয়টি ১৯৪২ সালে মাল্টিলেটারাল বা বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয়ে উন্নীত হয়। ১৯৮৩ সালে বিদ্যালয়টিকে পাইলট প্রকল্পের অন্তর্ভুক্ত করা হয়। ১৯৯১ সালের ১৯ মার্চ রাষ্ট্রপতি শাহাবুদ্দিন আহমদের আমলে বিদ্যালয়টিকে সরকারীকরণ করা হয়।<ref name="প্রাণোল্লাস"/>
 
== মুক্তিযুদ্ধে অবদান ==