ত্রিপুরা (দেশীয় রাজ্য): সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই |
সংশোধন |
||
১৯ নং লাইন:
[[বীর চন্দ্র মাণিক্য|বীরচন্দ্র মানিক্য]] (১৮৬২–১৮৯৬) ব্রিটিশ ভারতের আদলে তাঁর প্রশাসনকে মডেল করেছিলেন এবং আগরতলা পৌর কর্পোরেশনের ভিত্তি সহ বিভিন্ন সংস্কার করেন। ১৯০৫ সালে ত্রিপুরা [[পূর্ববঙ্গ ও আসাম|পূর্ব বাংলা ও আসামের]] নতুন প্রদেশের অংশ হয়ে ওঠে [[পূর্ববঙ্গ ও আসাম|এবং]] 'পার্বত্য টিপ্পেরা' হিসাবে মনোনীত হয়।<ref>{{Cite EB1911|wstitle=Hill Tippera|volume=13|page=469}}</ref> পার্বত্য টিপ্পেরা অঞ্চলটি ত্রিপুরা রাজ্যের সাথে মিলে যায়, রাজারা ১৪৭৬ বর্গকিলোমিটারে অঞ্চল নিয়ে চাকলা রোশনাবাদ নামে একটি উর্বর সম্পত্তি রেখেছিলেন যা [[নোয়াখালী জেলা|নোয়াখালী]], [[সিলেট জেলা|সিলেট]] এবং [[কুমিল্লা জেলা|টিপ্পেরাহ]] জেলার সমতল অঞ্চলে অবস্থিত; শেষেরটির বেশিরভাগ অংশ [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশের]] [[কুমিল্লা জেলা|কুমিল্লা জেলাতে]] অন্তর্ভুক্ত।
রাজা বীর বিক্রম কিশোর দেববর্মা ১৯৪৭ সালের মে মাসে ভারতের স্বাধীনতার কিছু আগে মারা গিয়েছিলেন। তাঁর পুত্র কিরীট বিক্রম কিশোর সেই সময়ে নাবালক ছিলেন এবং তাই মহারাণী কাঞ্চন প্রভা দেবী রাজ্য পরিচালনা করার জন্য গঠিত রিজেন্সি কাউন্সিলের সভাপতিত্ব করেছিলেন। ১৯৪৭ সালের ১৩ আগস্ট, মহারাণী ইন্ডিয়ান ইউনিয়নে যোগদানের মাধ্যমে চুক্তি স্বাক্ষর করেন। পরবর্তী মাসগুলিতে রাজ্যে অশান্তি হয় এবং প্রশাসনিক কাঠামোয় একের পর এক উত্তরাধিকার সূত্রে পরিবর্তন হয়। অবশেষে, ১৯৪৯ সালের ৯ সেপ্টেম্বর, মহারাণী ভারতীয় ইউনিয়নের সাথে একত্রকরণ চুক্তি স্বাক্ষর করেন, যা কার্যকর হয় ১৫ ই অক্টোবর, এবং ত্রিপুরা ভারতের কেন্দ্রীয় প্রশাসিত [[ভারতের রাজনৈতিক একত্রীকরণ|পার্ট সি রাজ্য]] ( চিফ কমিশনার প্রদেশ ) হয়ে ওঠে।<ref name="Nag" /><ref name="Das">{{
== শাসক ==
|